‘গণতান্ত্রিক রূপান্তরের’ রূপরেখা দিল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

নিজস্ব প্রতিবেদক : আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে ‘বাংলাদেশের বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক রূপান্তরের যাত্রা’য় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক একটি রূপরেখা হাজির করেছে।
সারা দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্ল্যাটফরম আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা রিপোর্টারস ইউনিটির সাগর-রুনি সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই রূপরেখা তুলে ধরে।
অধ্যাপক আনু মুহাম্মদের লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ‘আমরা একটা ভয়ংকর সময় পার করছি। একই সঙ্গে আমরা একটা অসাধারণ সৃষ্টিশীল সম্ভাবনাময় সময়ও পার করছি। আমরা ভয়ংকর দমন-পীড়ন দেখছি, আমরা অসাধারণ প্রতিরোধও দেখছি। আমরা দেখতে পাচ্ছি, নারী-পুরুষ, শ্রমজীবী-পেশাজীবী, শিক্ষার্থী-শিক্ষক—সবার ওপর আক্রমণ চলছে। এই আক্রমণের কারণে সংবাদমাধ্যমের হিসাব অনুযায়ী গত ১৬ জুলাই থেকে প্রায় তিন শ মানুষ শহীদ হয়েছেন সরকারি দল ও তার অঙ্গসংগঠনের সশস্ত্র ব্যক্তি এবং রাষ্ট্রীয় বাহিনীর গুলিতে। এই নিহতের কাতারে কে নেই? আছেন—শিক্ষার্থী, শিশু-কিশোর, শ্রমজীবী মানুষ, সাংবাদিকেরা। গণ-অভ্যুত্থান আমরা অনেক দেখেছি। কিন্তু মাত্র দু-তিন সপ্তাহের মধ্যে এত প্রাণহানি বাংলাদেশ আর কখনো দেখেনি।’
আনু মুহাম্মদের বক্তব্যে আরও বলা হয়, এই ভয়ংকর নিপীড়নের বিপরীতে অসাধারণ প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে শিক্ষার্থীরা। শত নিপীড়ন ও প্রলোভন সত্ত্বেও তাদের ঐক্য অটুট। সরকার ও তাদের গুন্ডাবাহিনীর অব্যাহত নারকীয় আক্রমণের পরও এই প্রতিবাদ বন্ধ হয়নি। প্রতিবাদ-প্রতিরোধে শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাবলিক-প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি, স্কুল-কলেজ একাকার হয়েছে, শিক্ষক-শিক্ষার্থী-অভিভাবক একাকার হয়েছে, পেশাজীবী-শ্রমিক একাকার হয়েছে, নারী-পুরুষ, সমতল-পাহাড় একাকার হয়েছে, সারা বাংলাদেশের সকল পর্যায়ের মানুষ এখন একটা মুক্ত বাংলাদেশের জন্য লড়াই করছে।
আনু মুহাম্মদ বলেন, আজকে আর এই আন্দোলন কেবল কোটা-সংস্কারের প্রশ্নে আটকে নেই উল্লেখ করে বলা হয়, জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতে শিক্ষার্থী-জনতার আন্দোলন এক গণ-অভ্যুত্থানে পরিণত হয়েছে। তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের ৯ দফা দাবি আজ গুলি, হত্যাযজ্ঞ, হামলা, গণগ্রেপ্তার বন্ধ, আটক শিক্ষার্থী-জনতার মুক্তি, কারফিউ প্রত্যাহার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া এবং অসংখ্য শিক্ষার্থী-জনতাকে হত্যার দায়ে শেখ হাসিনার সরকারের পদত্যাগের এক দফায় এসে ঠেকেছে। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক শিক্ষার্থীদের সব দাবির প্রতি সংহতি জানিয়ে এই স্বৈরাচারী সরকারের অবিলম্বে পদত্যাগ দাবি করছে।
অধ্যাপক আনু মোহাম্মদ আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধকে জনগণের হাতে ফেরত নিয়ে আসতে হবে, যেন মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনায় রাষ্ট্রের বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক রূপান্তর করা যায়। যে রুটি-রুজির বৈষম্যের প্রশ্নে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী আন্দোলন শুরু হয়েছিল, তাদের দেখানো পথেই বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ করতে হবে। এই বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক রূপান্তর কীভাবে হবে, সে আলোচনাই এখন মুখ্য। এই রূপান্তরের জন্য প্রয়োজন জন-আকাঙ্ক্ষার ভিত্তিতে এক নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত। সংগ্রামরত শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে আন্দোলনকারী শিক্ষক, পেশাজীবী, শ্রমজীবী মানুষ, শ্রমিক সংগঠন, নারী সংগঠন—সবাইকে সম্মিলিতভাবে এই নতুন বন্দোবস্ত বাস্তবায়নে কাজ করতে হবে। সব অন্তর্ঘাত পরাজিত করে এই যাত্রা অপ্রতিরোধ্য করে তুলতে হবে।
এই সময় শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে বাংলাদেশের বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক রূপান্তরের যাত্রায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের পক্ষ থেকে আমরা আজ একটি রূপরেখা হাজির করেছি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক।
বলা হয়, কয়েকটি ধাপে এই পদত্যাগ ও গণতান্ত্রিক রূপান্তর সম্ভব বলে মনে করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এই সংগঠন। রূপরেখা
১. অবিলম্বে শিক্ষার্থী-জনতার অভ্যুত্থানের মূল শক্তিগুলোর সম্মতিক্রমে, নাগরিক ও রাজনৈতিক শক্তিসমূহের মতামতের ভিত্তিতে শিক্ষক, বিচারপতি, আইনজীবী ও নাগরিক সমাজের অংশীজনদের নিয়ে একটি জাতি-ধর্ম-লিঙ্গ-শ্রেণির অন্তর্ভুক্তিমূলক অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হবে। এই সরকারের সদস্য নির্বাচনে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা মুখ্য ভূমিকা পালন করবেন। এই সরকারের কাছে শেখ হাসিনার সরকার পদত্যাগ করবে।
২. শিক্ষার্থী-জনতার অভ্যুত্থানের মূল শক্তিগুলোর অংশীজনদের প্রতিনিধিত্বকারী সংগঠনসমূহের সমন্বয়ে সর্বদলীয় শিক্ষার্থী-শিক্ষকসহ নাগরিকদের নেতৃত্বে একটি ছায়া সরকার গঠিত হবে। তারা এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জবাবদিহি ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করবে, যেন দেশে একটি গণতান্ত্রিক নির্বাচনের উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত হয় এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের প্রকৃত দাবি ‘বৈষম্যহীন বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠার পথে যথেষ্ট পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। এ ধরনের ছায়া সরকার নির্বাচিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায়ও অব্যাহত থাকতে পারে।
৩. অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর যে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বগুলো পালন করবে সেগুলো হলো—
ক. জুলাই হত্যাকাণ্ড এবং জনগণের ওপর নৃশংস জোর-জুলুমের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের জন্য জাতিসংঘের সহযোগিতায় তদন্ত কমিটি এবং বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করবে।
খ. সাম্প্রতিক সময়ে করা মিথ্যা, ষড়যন্ত্রী ও হয়রানিমূলক মামলা বাতিল করবে এবং এসব মামলায় আটক সবাইকে মুক্তি দেবে।
গ. সরকার গঠনের ছয় মাসের মধ্যে একটি সংবিধান সভা (কনস্টিটিউশনাল অ্যাসেম্বলি) গঠনের জন্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে। নির্বাচিত সংবিধান সভা এমন এক গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রস্তাব করবে যে সংবিধানে স্বৈরতান্ত্রিক, সাম্প্রদায়িক, জনবিদ্বেষী, বৈষম্যমূলক কোনো ধারা থাকবে না। সেই সংবিধানের ভিত্তিতে সরকার অবিলম্বে পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন আয়োজন করবে।
৪. শিক্ষার্থী-নাগরিকদের অভ্যুত্থানের মূল শক্তিগুলোর মধ্যে সংলাপের ভিত্তিতে একটি ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করতে হবে, যেখানে বৈচিত্র্য ও ভিন্নতার মেলবন্ধনে জনগণের বাংলাদেশের অগ্রযাত্রার পথ নির্দেশ করা হবে।
৫. আমাদের প্রস্তাবিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন, মূল অংশীজনের তালিকা প্রণয়ন এবং শিক্ষার্থী-জনতার ছায়া সরকার গঠনের প্রয়োজনে যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক যেকোনো দায়িত্ব পালন করতে প্রস্তুত। এই রূপরেখা একটি প্রাথমিক প্রস্তাব মাত্র, প্রয়োজনে এই প্রস্তাবকে আরও বিস্তৃত করার জন্য আমরা ভবিষ্যতে কাজ করতে আগ্রহী।
সবশেষে বলতে চাই, আমাদের ইতিহাস মনে রাখতে হবে—আমাদের ইতিহাস শুধু মার খাওয়ার ইতিহাস নয়, আমাদের ইতিহাস প্রতিরোধেরও ইতিহাস, নতুনত্ব নির্মাণেরও ইতিহাস। সেই ইতিহাস নির্মাণে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আমরা সবাই সম্মিলিতভাবে ভূমিকা পালন করব।মিজান/
পাঠকের মতামত:
- শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির পথে আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন
- দেশে-বিদেশে স্কয়ারের বিস্তার: বড় বিনিয়োগের পরিকল্পনা
- জামায়াতের সমাবেশে কত খরচ হয়েছে, জানালেন দলটির আমির
- রাজপথে মুখ থুবড়ে পড়ল বিমান, প্রেমিক-প্রেমিকা নিহত
- 'ষড়যন্ত্র করে গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করা যাবে না'
- বোনাস ডিভিডেন্ড পেয়েছে তিন কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা
- নিটল ইন্স্যুরেন্সের দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
- সম্পদমূল্য বেড়েছে ৩১ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের
- সম্পদমূল্য কমেছে ১১ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের
- চলতি সপ্তাহে ৬৫ প্রতিষ্ঠানের ডিভিডেন্ড-ইপিএস
- শেয়ারবাজারে নতুন ইতিহাস গড়লো ব্র্যাক ব্যাংক
- নির্বাচনের পদ্ধতি নিয়ে আভাস দিলেন সিইসি
- বিএনপির শীর্ষ নেতাদের উচ্চ শিক্ষিত কন্যারা আসছেন নেতৃত্বে
- যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দামে নতুন রেকর্ড
- চলতি সপ্তাহে সাত কোম্পানির এজিএম
- বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে এবার ৭ হেভিওয়েট দম্পতি
- ১৫% দম্পতির গোপন যন্ত্রণার সমাধান এবার হাতের মুঠোয়
- ১৪ কোম্পানির ইপিএস প্রকাশ
- বার্ন ইউনিটে ব্রিফিংয়ে হতাহতদের নিয়ে যা জানালো কর্তৃপক্ষ
- ‘ব্যাংক খাত পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে’
- সেই ৮ পরীক্ষককে আজীবন অব্যাহতি
- 'যেভাবে নির্বাচনের প্রতীক হয়ে উঠলো একটি কুকুর'
- ৫২ সপ্তাহের সর্বোচ্চ দরে ৯ কোম্পানির শেয়ার
- আমেরিকা ছাড়ার ভয়ে হঠাৎ ফেসবুক পোস্ট জয়ের
- ভারতের বিরুদ্ধে কঠোর বার্তা দিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- অবশেষে পরিবর্তন হলো উত্তরাধিকার সম্পত্তির ভাগাভাগি পদ্ধতি
- তাজউদ্দীনের কন্যা জানালেন কঠিন শর্ত
- ব্যস্ত সড়কে মুখ থুবড়ে পড়ল বিমান
- ওজন কমাতে র্যাব কর্মকর্তাকে উপদেশ দিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- 'বেশ বেশ সাবাস বাংলাদেশ' গানের সৃষ্টি ও নিষেধাজ্ঞার পেছনের গল্প
- ১০ নৌপথে লঞ্চ চলাচল বন্ধ
- জাতীয় সনদে স্থান পাচ্ছে বিএনপির আপত্তি জানানো বিষয়
- পিরামিডের নিচে ধরা পড়েছে রহস্যময় দুই জিনিস
- যেসব জায়গায় ফোন রাখলেই ভয়াবহ বিপদ
- শিক্ষার্থী জারিফের পর না ফেরার দেশে মাসুমা
- ভারতের প্রভাব নিয়ে মুখ খুললেন পিনাকী ভট্টাচার্য
- বিএনপি নেতা তানভীর রবিনের বর্ণনায় সেই ভয়াল দিনগুলো
- বাবার ফাঁসিতে চাচা সালমান এফ রহমানের ভূমিকা নিয়ে মুখ খুললেন হুম্মাম
- প্রধান শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর
- খালেদা জিয়াসহ ১০ নেতার শিক্ষাগত যোগ্যতা
- ২৬ জুলাই বাংলাদেশি টাকায় বিভিন্ন দেশের আজকের টাকার রেট
- প্রেমের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় যুবকের কাণ্ড
- তদবির বন্ধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কড়া নির্দেশনা
- বিমানের ঢাকা-বরিশাল ফ্লাইট হঠাৎ বন্ধ ঘোষণা
- চুনারুঘাটে শালি-দুলাভাই আটক: অতঃপর যা ঘটল...
- কনস্টেবলকে নিয়ে পালানোর চেষ্টা: ৩০০ ফিটের ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যকথা
- মুনাফায় মনোযোগ, বিনিয়োগে ঠনঠন: বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর নতুন প্রবণতা
- দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
- কারাগার সফর নিয়ে ধর্ম উপদেষ্টার পোস্ট
- বন্ধ করা হলো ১১ হাজার ইউটিউব চ্যানেল
- ২০০ টাকায় ১০ মিনিট আর ৫০০ টাকায় যতক্ষণ খুশি
- সারজিস আলমকে অবাঞ্চিত ঘোষণা
- ভিসা আবেদনকারীদের জন্য দুঃসংবাদ
- একীভূতকরণের পথে পাঁচ ইসলামী ব্যাংক
- সারজিসের স্ট্যাটাস ঘিরে আদালতের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
- পাইলট প্রশিক্ষণ নিয়ে ফাঁস হল চাঞ্চল্যকর তথ্য
- ‘জেড’ ক্যাটাগরি থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে শেয়ার স্থানান্তর
- এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুলের আকুতি
- অবশেষে পরিবর্তন হলো উত্তরাধিকার সম্পত্তির ভাগাভাগি পদ্ধতি
- আবারও বন্ধ মেট্রোরেল
- কবরের জন্য জায়গা নির্ধারণ করে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
- বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে পাঁচ কোম্পানিতে
- সঞ্চয়পত্র ও এফডিআর: আয়কর রিটার্ন দাখিলে নতুন নির্দেশনা
- ইসরায়েলকে উপযুক্ত জবাব দিল ১২ দেশ
- ইসলামী ব্যাংক: দখল, পতন ও নতুন লড়াইয়ের গল্প