শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত আমলারা
নিজস্ব প্রতিবেদক: ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেড় দশকের শাসনামলে ক্ষমতার গণ্ডিতে বিশাল পরিবর্তন এনেছিলেন। আইন প্রণয়ন, উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন, সরকারের সব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তই নিয়েছেন তার বিশ্বস্ত আমলারা। তাদের দেখানো পথে মন্ত্রীরা চলেছেন, সরকারের কার্য সম্পাদন করেছেন। ফলে আমলারা শেখ হাসিনার দলীয় বাহিনীতে পরিণত হয়েছিলেন। আর পদোন্নতি বা গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়নের ক্ষেত্রেও তার বিশ্বস্ত আমলারাই পেয়েছেন অগ্রাধিকার।
হাসিনা সরকারের প্রতিটি সংকটে, নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে আমলারা ছিলেন অগ্রভাগে এবং রাজনীতিবিদরা ছিলেন তাদের পেছনে। আমলারা কেবল চূড়ান্ত সিদ্ধান্তই নেননি, সেই সিদ্ধান্তের বেশিরভাগের বাস্তবায়নও করেছেন। যদিও ঐতিহ্যগতভাবে তা করার কথা রাজনীতিবিদদের। এমনকি মহামারি চলাকালে লকডাউন দেয়া থেকে শুরু করে ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার বিষয়ে রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই প্রায় সব সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার বিশ্বস্ত আমলারা।
অভিযোগ রয়েছে, শেখ হাসিনা সরকারের সময়ে বাংলাদেশে আমলারা বিকল্প সরকার ব্যবস্থা হয়ে উঠেছিল। জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে কারচুপি, উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের নামে দুর্নীতি, ব্যাংক-বিদ্যুৎ খাতে লুটপাটসহ শেখ হাসিনা সরকারের অনেক অবৈধ কর্মকাণ্ডের মূল হোতা ছিলেন আমলারা। এসব আমলার বেশিরভাগেরই রয়েছে দেশের বাইরে প্রচুর সম্পত্তি ও দ্বিতীয় নাগরিকত্ব। ফলে চাকরি থেকে অবসরের পর অনেকেই দেশের বাইরে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন।
তবে বিতর্কিত আমলাদের অনেকেই এখনও স্বপদে বহাল রয়েছেন। অন্তবর্তী সরকার কয়েকজনের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করলেও, শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত বেশিরভাগ আমলাই এখনও বহাল তবিয়তে রয়েছেন। আবার অবসরে যাওয়া কেউ কেউ পাচ্ছেন নতুন করে চুক্তিও।
মুসলিম চৌধুরী
শেখ হাসিনা সরকারের অন্যতম বিশ্বস্ত আমলা মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী। তিনি ছিলেন সাবেক অর্থ সচিব। এরপর তাকে প্রধান হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (সিএজি) নিয়োগ করা হয়। গতকাল বুধবার অন্তবর্তী সরকার তাকে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান পদে তিন বছরের জন্য চুক্তিতে নিয়োগ দিয়েছেন। এর আগে তাকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গর্ভণর নিয়োগের জন্য সার্চ কমিটির প্রধান করা হয়। এতে মনে হচ্ছে, শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত আমলাদের শাস্তির বদলে পুরস্কৃত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
মুসলিম চৌধুরী যখন অর্থ সচিব তখন বহুল আলোচিত রিজার্ভ চুরি হয়। এছাড়া সিএজি হিসেবে দায়িত্ব পালন করায় তার স্বাক্ষর ছাড়া সরকারের কোনো ধরনের তহবিল ছাড় করা সম্ভব ছিল না। অর্থাৎ শেখ হাসিনার সরকারের দুর্নীতির দায় তিনি এড়াতে পারেন না। এছাড়া সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বে (পিপিপি) চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব বিদেশিদের হাতে তুলে দেয়ার উদ্যোগ নেন এবং সর্বজনীন পেনশন স্কিমও তার ব্রেইন চাইল্ড বলা হয়।
আহমদ কায়কাউস
শেখ হাসিনার আরেক বিশ্বস্ত আমলা আহমদ কায়কাউস, যিনি বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব হিসেবে লম্বা সময় দায়িত্ব পালন করেন। দরপত্র ছাড়া অর্ধশতাধিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের লাইসেন্স দেয়া এবং এসব লাইসেন্স দেয়ার ক্ষেত্রে দুর্নীতির অন্যতম হোতা ছিলেন তিনি। বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের বিশ্বস্ত এই সহচরকে আদানির সঙ্গে বিদ্যুৎ চুক্তির মাস্টার মাইন্ডও বলা হয়। পরে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব হিসেবে পদোন্নতি পেলেও বিদ্যুৎ বিভাগের ওপর তার প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রণ ছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের পাসপোর্টধারী আহমদ কায়কাউস সর্বশেষ বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশের বিকল্প নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। যুক্তরাষ্ট্রে তার অঢেল সম্পদ রয়েছে বলে বিভিন্ন সময় অভিযোগ উঠলেও, শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত এই আমলার দুর্নীতি নিয়ে কখনোই তদন্ত হয়নি।
শহীদুল হক
সাবেক পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক। তিনি ছিলেন শেখ হাসিনার অন্যতম বিশ্বস্ত। ২০১২ সালে তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অতিরিক্ত পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন। ২০১৩ সালের ১০ জানুয়ারি তাকে বাংলাদেশের ২৫তম পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। প্রথমে ভারপ্রাপ্ত সচিব করা হলেও, একই বছর ১৯ জুলাই সচিব পদে ও ২০১৮ সালের ৩০ জুলাই সরকার তাকে জ্যেষ্ঠ সচিব হিসেবে পদোন্নতি দেয়।
২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর তার চাকরির মেয়াদ শেষ হলেও, সরকার তাকে আরও এক বছরের জন্য একই পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়। ২০১৯ সালের ৩০ ডিসেম্বর চুক্তির মেয়াদ শেষ হলে তিনি অবসরে যান। শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত এই পররাষ্ট্র সচিব দেশের স্বার্থবিরোধী অনেক চুক্তির মাস্টার মাইন্ড। ভারতের সঙ্গে সম্পাদিত ট্রান্সশিপমেন্ট চুক্তি, চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার, আশুগঞ্জ নৌবন্দর ব্যবহার, নামমাত্র ট্রান্সশিপমেন্ট মাশুল নির্ধারণে তার প্রত্যক্ষ ভূমিকা ছিল। অবসরের পর তিনি আওয়ামী লীগের গবেষণা সেল সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) পরামর্শক পর্ষদের সদস্য হিসেবে নিয়োগ পান। এ সময় সরকারকে পররাষ্ট্র নীতিবিষয়ক বিভিন্ন পরামর্শও তিনি দিয়েছেন।
আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম
শেখ হাসিনা সরকারের অন্যতম দাপটের আমলা আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। যিনি অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর অপসারিত হন। এর আগে তিনি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান ছিলেন। এছাড়া বিপিসির চেয়ারম্যান হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন।
এনবিআরের চেয়ারম্যান হিসেবে ড. ইউনূসকে একের পর এক আয়কর মামলায় হয়রানি করেছেন এই মুনিম। এছাড়া সামিট, এস আলম, ইউনিক, বেক্সিমকোসহ কয়েকটি বড় গ্রুপের বিদ্যুৎকেন্দ্রকে নিয়ম বহির্ভূতভাবে শত শত কোটি টাকার কর অবকাশ সুবিধা দিয়েছেন। এছাড়া বড় কয়েকটি কোম্পানিকে অবৈধভাবে কর সুবিধা দেয়া, টাকা পাচারে সহযোগিতা ও শুল্ককর ফাঁকিতে সহযোগিতা করে শত শত কোটি টাকার দুর্নীতি করেছেন মুনিম।
মো. জাহাঙ্গীর আলম
শেখ হাসিনা সরকারকে বৈধতা দেওয়ার অন্যতম কারিগর ছিলেন মো. জাহাঙ্গীর আলম। নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব হিসেবে জাতীয় নির্বাচনে কারচুপির সফল দায়িত্ব পালনের পুরস্কারস্বরূপ তাকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগে পদায়ন করা হয়। সেখানে যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালনের পর ২০২২ সালের ২৭ অক্টোবর সচিব করা হয়।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সরকার পতনের পর তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়। ছাত্র হত্যার প্রত্যক্ষ মদদের ভিডিও ভাইরাল হলেও, তাকে কোনো ধরনের শাস্তির আওতায় আনা হয়নি।
কবির বিন আনোয়ার
শেখ হাসিনা সরকারের অসীম দাপটের আমলা ছিলেন কবির বিন আনোয়ার। সর্বশেষ তিনি শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত মন্ত্রিপরিষদ সচিব ছিলেন। বিভিন্ন সময়ে তার নানা বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অসামাজিক অনিয়মের অভিযোগ উঠলেও, শেখ হাসিনা তার বিরুদ্ধে কখনোই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেননি। আওয়ামী লীগের তকমা লাগিয়ে যে কজন আমলা শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন তাদের মধ্যে তিনি অন্যতম। দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত টাকায় ঢাকা, গাজীপুর, সেন্টমার্টিন, কক্সবাজার, সিরাজগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক ও এটুআইয়ের প্রকল্প পরিচালক থাকাকালে তার আত্মীয়স্বজনদের ঠিকাদারি ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত করেছেন কবির বিন আনোয়ার। তাদের মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন প্রকল্পের নামে অর্থ বরাদ্দ নিয়ে অঢেল সম্পদের পাহাড় গড়েছেন।
আব্দুর রউফ তালুকদার
শেখ হাসিনা সরকারের আলোচিত অর্থ সচিব ছিলেন আব্দুর রউফ তালুকদার। এরপর বিশ্বস্ততার পুরস্কারস্বরূপ তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর নিযুক্ত হন। ছাত্র-জনতার দুর্বার আন্দোলনে সরকার পতনের পর গভর্নরের পদ থেকে পদত্যাগ করেন তিনি।
ঋণখেলাপিদের নানা সুযোগ দেয়া, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শৃঙ্খলা নষ্ট করা, রিজার্ভকে রেকর্ড উচ্চতা থেকে তলানিতে নিয়ে আসা, রিজার্ভের হিসাব নিয়ে লুকোচুরি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, বেসরকারি ব্যাংকগুলোয় নিরীক্ষা কার্যক্রম প্রায় বন্ধ করে দেয়াসহ নানা অভিযোগ রয়েছে এ আমলার বিরুদ্ধে।
হেলালুদ্দীন আহমদ
শেখ হাসিনা সরকারের ভোট কারচুপির অন্যতম সহযোগি ছিলেন হেলালুদ্দীন আহমদ। ইসি সচিব হিসেবে শেখ হাসিনার আস্থার প্রতিদান হিসেবে বিভিন্ন নির্বাচনে কারচুপিরর অন্যতম হোতা ছিলেন তিনি। এ দায়িত্ব সফলভাবে পালন করার পুরস্কারস্বরূপ ২০১৯ সালে স্থানীয় সরকার বিভাগের (এলজিডি) সচিব করা হয়।
২০২০ সালে তাকে সিনিয়র সচিব করা হয়। ২০২২ সালে অবসরের পর তাকে সরকারি কর্ম কমিশনে (পিএসসি) পাঁচ বছরের জন্য সদস্য হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। বর্তমানে তিনি ওই পদেই বহাল আছেন।
মিজান/
পাঠকের মতামত:
- পাওয়ার গ্রীড শেয়ারে কারসাজি? তদন্তে নামছে ডিএসই
- মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আলোচনায় বাংলাদেশ
- সাইফ আলী খানের ১৫ হাজার কোটি টাকার দখল নেবে ভারত সরকার
- এবার জার্মান রাজনীতিতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের আলোড়ন
- দাম কমেছে গাড়িতে ব্যবহৃত এলপিজির, কমলো কত টাকা?
- ব্যাংকিং সুবিধার দাবি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসছে বেক্সিমকো
- ট্রাম্প ও মোদীর মধ্যে বৈঠকের আয়োজন করতে মরিয়া ভারত
- যানবাহন ভাঙচুর ও আগুন বেক্সিমকো শ্রমিকদের
- সাংবাদিক আবেদ খানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনতে বিশ্বনেতাদের সহযোগিতার আহ্বান
- সুকুক বন্ডে ব্যক্তি পর্যায়ে বেড়েছে বিনিয়োগকারীদের বরাদ্দের হার
- এমবি ফার্মার দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
- নাফিজ সরাফাতের আরব আমিরাতের ফ্ল্যাট-ভিলা ক্রোকের আদেশ
- বিদিশা এরশাদের বিরুদ্ধে সম্পত্তি জবরদখলের অভিযোগ
- শেখ হাসিনার ‘নিশি রাতের ভোট’ নিয়ে অনুসন্ধান চালাবে দুদক
- সিএসই’র নতুন ট্রেডিং সময়সূচী প্রত্যাহারের দাবী জানিয়েছে ডিবিএ
- আইএমএফের চতুর্থ কিস্তির ঋণ পিছিয়ে যাওয়ার পেছনের কারণ
- বিদেশি বিনিয়োগে খরা, সর্বনিম্ন ১০ কোটি ডলার এফডিআই
- তারেক রহমানের সোনার আংটি পেল শহীদ রাকিবের নবজাতক
- বেক্সিমকো গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক তারেক আলম গ্রেপ্তার
- বোর্ড সভার তারিখ জানিয়েছে ২০ কোম্পানি
- ৩২ বছর বয়সে অবিবাহিত যুবক ৮৭ সন্তানের বাবা
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছে ঝুলন্ত লাশের পরিচয় প্রকাশ
- স্বামীর মৃত্যুর পর আবেগঘন পোস্ট দিলেন তনি
- বিএনপি ও খেলাফত মজলিসের মধ্যে বৈঠকে ৭ বিষয়ে ঐকমত্য
- অটোচালক ভজনের সঙ্গে সাইফ আলী খানের মুলাকাত
- জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনে নতুন কাঠামো ও কার্যক্রমে পরিবর্তন
- বরফে ডিগবাজি দিয়ে আবারও আলোচনায় জায়েদ খান
- নির্বাচনে ফিরতে পারবে না আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব
- ট্রাম্পের আদেশে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
- পলকের রিমান্ড তো মাত্র শুরু হয়েছে: পিপি
- পুলিশের পোশাক গোলাপি করার আহ্বান সমন্বয়কের
- ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য বড় সুসংবাদ
- শাহজালাল বিমানবন্দরে সেই বিমান তল্লাশির পর যা জানা গেল
- এক দফা এক দাবি, মালয়েশিয়া কবে যাবি!
- মাহফুজ আলমের পোস্টে উত্তাল রাজনৈতিক অঙ্গন
- যেসব পণ্যে ভ্যাটের হার কমিয়েছে এনবিআর
- ১২ কর্মদিবসেই বিনিয়োগকারীদের ৩৫ শতাংশ পুঁজি হাওয়া!
- হঠাৎ চাপের মুখে ‘জেড’ গ্রুপের বিনিয়োগকারীরা
- ২২ জানুয়ারি ব্লকে পাঁচ কোম্পানির বড় লেনদেন
- আড়াইশ শেয়ারের চাপে শেয়ারবাজারে পতন
- ২২ জানুয়ারি লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ২২ জানুয়ারি দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ২২ জানুয়ারি দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- কেঅ্যান্ডকিউ’র বোনাস ডিভিডেন্ডে বিএসইসির সম্মতি
- ৫০ হাজার শেয়ার কেনার ঘোষণা
- জানা গেলো লতিফ সিদ্দিকীর মন্ত্রিত্ব হারানোর পেছনের আসল কারণ
- নির্বাচনে আ'লীগের অংশগ্রহণ নিয়ে জামায়াত আমিরের নতুন বার্তা
- সিআরএম মেশিনের কারণে বদলে যাচ্ছে ব্যাংকিং খাত
- ৫১ লাখের বেশি শেয়ার বিক্রির ঘোষণা
- তিন দিনের ছুটি পাচ্ছে চাকরিজীবীরা
- যে জেলার সব উপজেলার ইউএনও নারী কর্মকর্তা
- পরিবার সঞ্চয়পত্র কেনায় নতুন নিয়ম জারি
- সিঙ্গাপুরের আইনে মৃত্যুদণ্ড হতে পারে এস আলমের
- সাইফ আলিকে দেখতে হাসপাতালে শাকিব খান, সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়
- হাসনাত আব্দুল্লাহর প্রথম ওয়াজ মাহফিল বক্তব্যে ঝড়
- শেয়ারবাজারে কারসাজির অভিযোগ, শাস্তির কবলে ৭ কোম্পানি
- নিজের সম্পদের হিসাব নিয়ে মুখ খুললেন হাসনাত
- যাচাই-বাছাইয়ের মুখে ৮৯ হাজার সরকারি চাকরিজীবী
- ডলারের দাম কমল, মুদ্রার বাজারে নতুন পরিবর্তন
- শেয়ারবাজারের ৮ ব্যক্তি ও ১০ প্রতিষ্ঠানকে ৯১ কোটি টাকা জরিমানা
- ইসলামী ব্যাংকের ৭০ হাজার কোটি টাকা লোপাট
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নরের বাসায় যা যা উদ্ধার হলো
- শেয়ার দাম অস্বাভাবিক বাড়ায় ডিএসইর সতর্কবার্তা
- টিউলিপ সিদ্দিকের পর এবার কপাল পুড়তে যাচ্ছে হাসিনা কন্যার