যেসব অভ্যাসে কমবে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা
নিজস্ব প্রতিবেদক : অতিরিক্ত অ্যাসিডিটির সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। কথ্য ভাষায় আমরা অনেক সময় যাকে বলি ‘গ্যাস্ট্রিক’। প্রয়োজন অনুভব করলেই গ্যাসের ওষুধ খেয়ে নেন, এমন মানুষের সংখ্যাও নেহাত কম নয়। অথচ আপাতদৃষ্টে সাধারণ এসব ওষুধ নিয়মিত সেবন করলে আপনি পড়তে পারেন মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে।
অ্যাসিডিটির সমস্যা মেটাতে জীবনধারায় কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন আনা খুব একটা কষ্টসাধ্য ব্যাপার নয়। ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়ে উঠতে পারলে আপনি তাতে স্বস্তিই পাবেন।
১. নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপন
রাত জাগবেন না। তাতে মাঝরাতে খাবার গ্রহণের প্রবল ইচ্ছা হতে পারে, যা সংবরণ করা কঠিন। মাঝরাতে খাবার খেয়ে কিছুক্ষণ পর ঘুমালে অ্যাসিডিটি হতে পারে। আবার বেশ বেলা পর্যন্ত ঘুমিয়ে নিয়ে সকালের নাশতা বাদ দেন অনেকে। এ অভ্যাসও বর্জন করুন। মনের চাপে থাকলে অ্যাসিডিটির সমস্যা বাড়তে পারে। তাই মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন। যোগব্যায়াম ও শ্বাসের ব্যায়াম করতে পারেন। অন্যান্য ব্যায়ামও মনের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। শরীরচর্চা করলে হজমপ্রক্রিয়াও চলে ঠিকঠাক। কিছুটা কায়িক শ্রম না করলে বাড়ে অ্যাসিডিটির ঝুঁকি। শরীরচর্চা করলে ওজনও থাকে নিয়ন্ত্রণে। অতিরিক্ত ওজনের কারণে অ্যাসিডিটির সমস্যা বাড়তে পারে।
২. খাওয়ার পর এসব কাজ নয়
খাওয়ার পরপরই শোবেন না, করবেন না ভারী ব্যায়ামও। শোয়ার অন্তত তিন ঘণ্টা আগে খাওয়াদাওয়ার পর্ব সেরে নিন। ভারী ব্যায়াম করতে হলে খাওয়ার পর অন্তত দুই ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। অবশ্য খাওয়ার পর অন্তত মিনিট দশেক মৃদুগতিতে হাঁটা ভালো অভ্যাস।
৩. কিছু খাবার এড়িয়ে চলুন
ভাজাপোড়া কিংবা তেল-চর্বিজাতীয় খাবার খেলে অ্যাসিডিটির ঝুঁকি বাড়ে। অ্যাসিডিটির প্রবণতা থাকলে টক ফল ও টক স্বাদের অন্যান্য খাবার কম খাবেন। বিশেষ করে খালি পেটে টক খাবার বা টক স্বাদের পানীয় না খাওয়াই ভালো। অনেকে লেবুপানি দিয়ে সকালটা শুরু করতে চান, কিন্তু খালি পেটে লেবুপানি খেলে বাড়তে পারে অ্যাসিডিটি। ভিনেগার, সস বা কেচাপ খেলেও সমস্যা বাড়তে পারে। দুধ বা দুধজাতীয় খাবারেও কারও কারও সমস্যা হয়।
পেঁয়াজ, রসুন, চা-কফি, চকলেট খেলেও কেউ কেউ এমন সমস্যায় ভুগতে পারেন। কোমল পানীয় হজম সহায়ক হিসেবে জনপ্রিয় হলেও অনেকেরই এই পানীয়ে অ্যাসিডিটির সমস্যা বাড়ে। খাবারের আঁশ স্বাস্থ্যকর হলেও কারও কারও ক্ষেত্রে অতিরিক্ত আঁশসমৃদ্ধ খাবার অ্যাসিডিটির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই অতিরিক্ত পরিমাণ আঁশ না গ্রহণ করাই ভালো।
৪. খাবার ও পানীয়
খাবার ও পানীয় একসঙ্গে গ্রহণ করবেন না। খাওয়ার সময়ই পানি খাওয়ার অভ্যাস থাকে অনেকের। এ অভ্যাসই অ্যাসিডিটির কারণ হতে পারে। খাবার ও যেকোনো তরল গ্রহণের মাঝখানে অবশ্যই অন্তত পনেরো-কুড়ি মিনিটের ব্যবধান রাখুন। পানি, উদ্ভিজ্জ দুধ এবং পানসে বা মিষ্টি স্বাদের ফলের রস অ্যাসিডিটি কমাতে সাহায্য করে। তবে এসব পানীয়ও খাবেন যেকোনো খাবার খাওয়ার অন্তত পনেরো-কুড়ি মিনিট আগে বা পরে। যেকোনো একবেলায় খাবার খাওয়ার পনেরো-কুড়ি মিনিট পর আদা চা বা ক্যামোমিল চা খাওয়াও ভালো অভ্যাস।
৫. ধীরেসুস্থে, চিবিয়ে খান
দীর্ঘ সময় খালি পেটে থাকবেন না। অনেকেই ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের চর্চা করেন। ওজন কমাতে সহায়ক হলেও এ পদ্ধতিতে লম্বা সময় না খেয়ে থাকার ফলে অ্যাসিডিটির সমস্যা বাড়তে পারে। একবারে খুব বেশি পরিমাণ খাবার খাবেন না। পেটের কিছু অংশ খালি রেখেই খান। প্রয়োজনে কিছু সময় পর আবার হালকা খাবার খান। খাওয়ার সময় তাড়াহুড়া করবেন না। ধীরেসুস্থে, চিবিয়ে খাবার খান। পানীয়ও খাবেন ধীরে ধীরে।
জাহিদ/
পাঠকের মতামত:
- গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
- ডিভিডেন্ড সংক্রান্ত তথ্য জানাল ঢাকা ডায়িং
- যে কারণে ঢাকা-৮ নিয়ে আগ্রহ বাড়ছে সবার
- ব্যাংকে কোটি টাকার হিসাবের সংখ্যা বেড়েই চলেছে
- দেশে ভয়াবহ হারে বেড়েছে বৈদেশিক ঋণের চাপ
- জনতা ব্যাংক ও এস আলম গ্রুপ: ৩৪ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা
- ডিএমপির ১৫ পরিদর্শককে বদলি ও পদায়ন
- টানা ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
- কৃষকদের জন্য জরুরি ঘোষণা দিল সরকার
- ভোজ্যতেলের নতুন দাম নির্ধারণ
- ভোটের সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি
- সিএসই শরিয়াহ সূচকে বড় পরিবর্তন, বাদ ১০ কোম্পানি
- ‘ইতিহাসের সেরা নির্বাচন উপহার দেব’—ইসিকে প্রধান উপদেষ্টা
- নির্বাচন দেরি হলে সংকট বাড়বে’—মান্নার সতর্কবার্তা
- আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
- তিন মাস পর পেঁয়াজ আমদানি শুরু, বাজারে স্বস্তির হাওয়া
- নিজেকে বিয়ের অনুপযুক্ত বললেন বলিউড তারকা
- আইটি কনসালট্যান্টসের ডিভিডেন্ড অনুমোদন
- কোহিনূর কেমিক্যালের ডিভিডেন্ড অনুমোদন
- রোহিঙ্গাদের জন্য যৌথ তহবিল ঘোষণা করেছে যুক্তরাজ্য ও কাতার
- হঠাৎ রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন দখল করে অভ্যুত্থানের ঘোষণা
- আয়না ঘরের লোমহর্ষক বর্ণনা দিলেন চিফ প্রসিকিউটর
- ডিজির সঙ্গে বাকবিতণ্ডা: শোকজ পেয়ে যা করলেন চিকিৎসক
- ইপিএস প্রকাশ করবে দুই কোম্পানি
- আট বছরের অপেক্ষা বাড়ল বেক্সিমকো সুকুক বন্ডহোল্ডারদের
- খাদ্য খাতে বড় ধাক্কা, উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে মূল্যস্ফীতি
- কেএইচবি সিকিউরিটিজের ঋণ সংক্রান্ত অনিয়ম তদন্তে বিএসইসি
- “সোমবারই বিটিভিকে চিঠি”—তফসিল রেকর্ডের নির্দেশ
- জ্বালানি নীতিতে বিস্ফোরক বক্তব্য প্রেসসচিবের
- এজিএম-এর ভেন্যু ঘোষণা করেছে তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল
- এনসিপিসহ তিন দলের সমন্বয়ে আসছে নতুন জোট
- এজিএম সংক্রান্ত জরুরি তথ্য জানিয়েছে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- কওমী শিক্ষার্থীদের জন্য সুখবর, এলো বড় পরিবর্তন
- কোরআনের ভাষাগত অলৌকিকতাঃ সূরা আল ওয়াকিয়াহ
- নাম পরিবর্তনের অনুমোদন পেয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি
- পেঁয়াজের দামে হঠাৎ ৪০ টাকার পতন
- পতনের বাজারেও সাত শেয়ারে ব্যতিক্রমী উচ্ছ্বাস
- নিয়ন্ত্রক সংস্থার ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ, টানা দরপতনে ধস নামছে বাজারে
- ৭ ডিসেম্বর ব্লকে দুই কোম্পানির বড় লেনদেন
- এজিএম এর সময়সূচি জানিয়েছে ইফাদ অটোজ
- ৭ ডিসেম্বর লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ৭ ডিসেম্বর দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ৭ ডিসেম্বর দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ১৭ বছরেও কেন পদোন্নতি পাননি জানা গেল কারণ
- হাসিনাকে উদ্ধারে ভারত যা যা করেছিল
- ৫ ব্যাংকের গ্রাহকদের টাকা ফেরতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নতুন স্কিম
- আইন বদলে দলিল থাকলেই জমির মালিকানা নয়
- সারজিস আলমকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
- সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
- যেসব আমলে দ্বিগুণ প্রতিদান পাওয়া যায়
- ফাঁস হল আইএফআইসি ব্যাংকের ২৭ হাজার কোটির খেলাপি ঋণ
- খেলাপি কমাতে নতুন পথ খুলে দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির পর প্রথম ধাক্কা খেল জিপিএই ইস্পাত
- ৩৫ হাজার কোটি টাকার মূলধন নিয়েও ব্যাংকের ডিলিস্টিংয়ে সমন্বয়হীনতা
- নতুন আইপিও বিধিমালায় সরাসরি তালিকাভুক্তির সুযোগে শেয়ারবাজারে ঝড়
- সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৬ কোটি ১০ লাখ টাকা জরিমানা
- ৯টি এনবিএফআই অবসায়নের অনুমোদন দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
- শেয়ারবাজারে ব্যাংক এশিয়া ব্রোকারেজ হাউজের বড় বিনিয়োগ
- জিপিএইচ ইস্পাতের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- আইসিবি'র ৪৫০৫ কোটি টাকার লোকসান গোপন
- নয় বছর বন্ধ কারখানা চালু করতে চায় বিডি ওয়েল্ডিং
- বোনাস ডিভিডেন্ড পেল কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা
- চমক দেখাল সাবেক মন্ত্রী জাহিদ মালেকের কোম্পানির শেয়ার
- এনসিপিতে জায়গা হচ্ছে না আসিফ মাহমুদের, প্রকাশ্যে দুই উপদেষ্টার দ্বন্দ্ব
- ৭৬টি কম্পনের পর ভূমিকম্পের চরম সতর্কতা














