ঢাকা, শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৪
Sharenews24

মাস্কিপক্সের লক্ষণ

২০২৪ আগস্ট ১৮ ১১:০১:৩৫
মাস্কিপক্সের লক্ষণ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :বিশ্বজুড়ে এখন নতুন আতঙ্গের নাম মাঙ্কিপক্স। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) দুই বছরে দুবার জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে হয়েছে এই ভাইরাসটির প্রার্দুভাবের কারণে। ভাইরাসটি আফ্রিকার পর ইতিমধ্যে ইউরোপে ছড়িয়ে পড়েছে।

বিশেষজ্ঞরা জানান, শুধু বানরই নয় ইঁদুরও এই ভারইরাসের বাহক। ছোঁয়াচে রোগের কারণে মাস্কিপক্স আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে গেলে ছড়ায়। ত্বকের সংস্পর্শ, কথা বলা বা শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমেও ছড়াতে পারে এই ভাইরসটি।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ২৭ হাজার মানুষ এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। মারা গেছে ১১০০ জন। এদের মধ্যে বেশিরভাগই শিশু। মাঙ্কিপক্সের সঙ্গে স্মলপক্সের মিল আছে। তবে মাঙ্কিপক্স সংক্রমণ সাধারণত মৃদু হয়। বেশির ভাগ মানুষ দুই থেকে চার সপ্তাহের মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠেন। তবে পরিস্থিতি অনুযায়ী অনেক সময় মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

সাধারণত জ্বর (১০১.৩°ফারেনহাইট), মাথাব্যথা, পিঠে ব্যথা, পেশি ব্যথা, দুর্বলতা, ফোলা লসিকা গ্রন্থি এবং ত্বকের ফুসকুড়ি বা ক্ষত হলো মাস্কিপক্সের লক্ষণ। লসিকা গ্রন্থির ফোলাভাব মাঙ্কিপক্সের একটি বৈশিষ্ট্যযুক্ত লক্ষণ।

এই রোগে আক্রান্তদের প্রথমে জ্বর আসে, পাশাপাশি শরীরে দেখা দেয় ফোসকা ও অধিকাংশ ঘটনায় শুরুতে মুখে ফুসকুড়ি দেখা দেয়। পরে শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে, বিশেষ করে হাতের তালু ও পায়ের তলা।

এস/

পাঠকের মতামত:

আন্তর্জাতিক এর সর্বশেষ খবর

আন্তর্জাতিক - এর সব খবর



রে