ইতিহাসে বহুল আলোচিত-সমালোচিত হেনরি কিসিঞ্জার
নিজস্ব প্রতিবেদক : দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর মার্কিন কূটনীতির অন্যতম প্রতীক যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার। কাজ করেছেন দুজন মার্কিন প্রেসিডেন্টের আমলে। সফলতা আর সমালোচনা যেন পাল্লা দিয়ে তাঁকে ঘিরে রেখেছিল।
কিসিঞ্জারের জন্ম ১৯২৩ সালের ২৭ মে, জার্মানির ফোর্থ শহরে। পুরো নাম হেইঞ্জ আলফ্রেড কিসিঞ্জার। মাত্র ১৫ বছর বয়সে ১৯৩৮ সালে জার্মানি ছেড়ে পরিবারের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে চলে আসেন কিশোর কিসিঞ্জার। তখনো ইউরোপবাসী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতার মুখে পড়েনি। হিটলারের নাৎসিদের হাতে ব্যাপক ইহুদি নির্যাতন শুরু হয়নি।
অভিযোগ রয়েছে, মার্কিন ইতিহাসে সবচেয়ে ‘কুখ্যাত’ যুদ্ধাপরাধী কিসিঞ্জার। অথচ বিশ্বের নানা প্রান্তে যুদ্ধ-সংঘাতের ‘কারিগর’ কিসিঞ্জারকে কখনো সেভাবে বিচারের মুখোমুখি হতে হয়নি।
উল্টো শান্তিতে নোবেল পুরষ্কার পেয়েছেন তিনি। এই নিয়েও চরম বিতর্কের মুখে পড়ে নোবেল কমিটি। সমালোচিত হন কিসিঞ্জার।
কিসিঞ্জার স্থানীয় সময় বুধবার (২৯ নভেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের কানেকটিকাট অঙ্গরাজ্যে নিজ বাড়িতে মারা গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ১০০ বছর।
শতবর্ষে এসেও বেশ সক্রিয় ছিলেন কিসিঞ্জার। সম্প্রতি হোয়াইট হাউসের বৈঠকে দেখা গেছে তাঁকে। নেতৃত্বের ধরন নিয়ে বই প্রকাশ করেছেন। উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক হুমকি নিয়ে মার্কিন সিনেটের মুখোমুখি হয়েছেন।
সবচেয়ে অবাক করা বিষয়, গত জুলাইয়ে তিনি আকস্মিক সফরে চীনের বেইজিং যান। বৈঠক করেন চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গেও।
রিচার্ড নিক্সন ও জেরাল্ড ফোর্ড—এই দুই সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্টের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন হেনরি কিসিঞ্জার।
চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক সম্পর্কের সূচনা, সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি, ইসরায়েল ও প্রতিবেশী আরব দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করায় কিসিঞ্জারের ভূমিকা ছিল।
এ ছাড়াও কম্বোডিয়া ও লাওসে ভিয়েতনাম যুদ্ধের সম্প্রসারণ ও পরবর্তীতে যুদ্ধ বন্ধের উদ্যোগ, আর্জেন্টিনা ও চিলিতে সামরিক অভ্যুত্থানে সমর্থন, ১৯৭৫ সালে পূর্ব তিমুরে ইন্দোনেশিয়ার রক্তক্ষয়ী অভিযানের পক্ষে অবস্থান নেওয়া এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনীর ব্যাপক নৃশংসতার বিষয়ে চোখ বন্ধ রাখা—এসব নিয়ে বেশ আলোচিত-সমালোচিত ছিলেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রে এসে নামের ইংরেজি অংশ ‘হেনরি’ জুড়ে নেন কিসিঞ্জার। ১৯৪২ সালে মার্কিন নাগরিকত্ব পান তিনি। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫২ সালে স্নাতকোত্তর ও ১৯৫৪ সালে ডক্টরেট ডিগ্রি পান।
পরের ১৭ বছর কিসিঞ্জার হার্ভার্ডে শিক্ষকতা করেছেন। এর আগে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশ নিয়ে ইউরোপের রণাঙ্গনে যুদ্ধ করেছেন। এই সময়টায় বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে পরামর্শকের কাজ করেছেন কিসিঞ্জার।
পরে যুক্ত হন পররাষ্ট্র দপ্তরে। কাজ ছিল ভিয়েতনাম যুদ্ধ নিয়ে। তখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ছিলেন জনসন। ভিয়েতনাম যুদ্ধের ডামাডোলে ক্ষমতায় আসেন প্রেসিডেন্ট নিক্সন। তিনি কিসিঞ্জারকে হোয়াইট হাউসে ডেকে নেন। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার পদে বসান।
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ছিল মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির অন্যতম আলোচিত-সমালোচিত বিষয়। এর অন্যতম রূপকার কিসিঞ্জার। যুদ্ধকে লাওস ও কম্বোডিয়ায় ছড়িয়ে দিতে ভূমিকা রাখেন তিনি। ভিয়েতনাম নিয়ে শান্তি উদ্যোগের মধ্যমণিও তিনি। ১৯৭২ সালে কিসিঞ্জার বলেন, ‘শান্তির উদ্যোগ হাতের মুঠোয় রয়েছে’। পরের বছর সই হয় প্যারিস শান্তি চুক্তি।
১৯৭৩ সালে কিসিঞ্জারের সফলতার মুকুটে নতুন পালক যুক্ত হয়। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হন। একই বছর লি ডাক থোর সঙ্গে যৌথভাবে শান্তিতে নোবেল পান তিনি।
ভিয়েতনামে যুদ্ধের রাশ টানা এবং মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের প্রেক্ষাপটে তাঁকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। এ নিয়ে তুমুল সমালোচনার মুখে পড়ে নোবেল কমিটি। প্রতিবাদ জানিয়ে কমিটির দুই সদস্য পদত্যাগ করেন।
সমসাময়িক সময়ে আরব-ইসরায়েল সম্পর্ক স্বাভাবিক করা ও সেখানে মার্কিন প্রভাব বাড়ানোতে ভূমিকা রাখেন কিসিঞ্জার। সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রভাব কমাতে ছুটে যান চীনে। বেইজিংয়ের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক সূচনা করতে অনবদ্য ভূমিকা রাখেন। এর জেরে প্রেসিডেন্ট নিক্সন ঐতিহাসিক সফরে বেইজিং যান। চীনের নেতা মাও সে তুংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেন।
মার্কিন রাজনীতিও উত্তাল হয়ে উঠেছে ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারিতে। পদত্যাগ করেন প্রেসিডেন্ট নিক্সন। ১৯৭৪ সালে ক্ষমতা নেন জেরাল্ড ফোর্ড। তাঁর প্রশাসনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন কিসিঞ্জার।
একই বছর প্রেসিডেন্ট ফোর্ডের সঙ্গে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের ভ্লাদিভোস্তকে যান কিসিঞ্জার। সেখানে সোভিয়েত নেতা লিওনিদ ব্রেজনেভের সঙ্গে বৈঠক হয় তাঁদের। কৌশলগত অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তিতে সম্মত হয় দুই দেশ। স্নায়ুযুদ্ধে উত্তাল ওই সময়ে এটা ছিল বড় একটি অর্জন।
১৯৭৩ সালে লি ডাক থোর সঙ্গে যৌথভাবে শান্তিতে নোবেল পান তিনি। ভিয়েতনামে যুদ্ধের রাশ টানা এবং মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের প্রেক্ষাপটে তাঁকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। এ নিয়ে তুমুল সমালোচনার মুখে পড়ে নোবেল কমিটি। প্রতিবাদ জানিয়ে কমিটির দুই সদস্য পদত্যাগ করেন।
তবে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে ব্যর্থতার স্বাদ পান কিসিঞ্জার। চিলি ও আর্জেন্টিনায় সামরিক অভ্যুত্থানে সমর্থন করেন তিনি। লাতিন আমেরিকার জনপ্রিয় বামপন্থী নেতাদের হত্যার পেছনে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাকে ব্যবহারের গুরুতর অভিযোগ রয়েছে কিসিঞ্জারের বিরুদ্ধে।
১৯৭৫ সালে পূর্ব তিমুরে ইন্দোনেশিয়ার রক্তক্ষয়ী অভিযানের পক্ষে অবস্থান নেওয়ায় সমালোচিত হন তিনি। তবে এসব তাঁর অগ্রযাত্রাকে রুখতে পারেনি।
নিক্সনের সঙ্গে কিসিঞ্জারের দহরম-মহরম এতটাই ঘনিষ্ঠ ছিল যে রুশ বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ দার্শনিক ইসাইয়া বার্লিন তাঁদের ‘নিক্সনজার’ বলে অভিহিত করেছিলেন। এই ‘জুটি’ ব্যস্ত ছিলেন নিজেদের রাজনৈতিক আখের গোছাতে। উদারনৈতিক এলিটদের অবজ্ঞা করা ছিল তাঁদের লক্ষ্য।
প্রেসিডেন্ট ফোর্ড হোয়াইট হাউস থেকে বিদায় নিলে প্রভাব কমতে শুরু করে কিসিঞ্জারের। পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার ও রোনাল্ড রিগ্যান তাঁর সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখতেন। ক্ষমতাবৃত্ত থেকে সরে এসে কিসিঞ্জার প্রভাবশালী পরামর্শক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। সেখানেও সফলতা পান তিনি।
কিসিঞ্জার একজন দক্ষ কূটনীতিক ছিলেন। রাজনীতি ও কূটনীতির মারপ্যাঁচ বেশ ভালো বুঝতেন। প্রেসিডেন্ট ফোর্ড তাঁকে ‘সুপার পররাষ্ট্রমন্ত্রী’ বলে অভিহিত করেছিলেন। তবে বিভিন্ন সময় সমালোচকেরা বলেন, কিসিঞ্জারের মধ্যে একধরনের প্রবল অহংবোধ (ইগো) ছিল। কিসিঞ্জার মনে করতেন, তিনি কখনোই ভুল করেননি।
শেয়ারনিউজ, ৩০ নভেম্বর ২০২৩
পাঠকের মতামত:
- জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা
- 'তফসিল ঘোষণার পর দাবি নিয়ে রাস্তায় নামলে কঠোরভাবে দমন করা হবে'
- জনতা ব্যাংকের ৯৪২৮ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা
- এক ফ্লাইটে অর্ধেক পৃথিবী অতিক্রম করবে যে বিমান
- এস আলমের ১৯৩৬ একর জমি ক্রোক
- টিউলিপের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন করেছে দুদক
- এজিএম এর স্থান পরিবর্তন করেছে বেঙ্গল উইন্ডসর
- ৯ লাখ শেয়ার কেনা সম্পন্ন করলেন কোম্পানির এমডি
- ১১ ডিসেম্বর ব্লকে ৫ কোম্পানির বড় লেনদেন
- ১১ ডিসেম্বর লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ১১ ডিসেম্বর দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ১১ ডিসেম্বর দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- সূচকের হারানো পয়েন্ট ফিরে পেল শেয়ারবাজার
- খুব শিগগির দেশে ফিরছেন তারেক রহমান: মির্জা ফখরুল
- আবারও ৪.৪০ লাখ শেয়ার কেনার ঘোষণা দিলেন কোম্পানির এমডি
- বিচার বিভাগের স্বতন্ত্র সচিবালয় উদ্বোধন হবে আজ
- বিকন ফার্মাসিউটিক্যালসের এমডি মারা গেছেন
- এজিএম স্থগিত করল জিএসপি ফাইন্যান্স
- শেয়ার কারসাজি, ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে ৪ কোটি টাকা জরিমানা
- বিয়ে নিবন্ধন ডিজিটালাইজেশনে হাইকোর্টের নির্দেশ
- ২২ ঘণ্টা পেরোলেও উদ্ধার হয়নি শিশু সাজিদ
- ৩.৬০ লাখ শেয়ার কেনা সম্পন্ন করলেন কোম্পানির চেয়ারম্যান
- ডিজিটাল লেনদেন সেবায় আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু বাংলালিংকের
- হাড়কাঁপানো শীতে বিপর্যস্ত তেঁতুলিয়ার জনজীবন
- মুম্বাই ফিরেই কপিল শর্মাকে সতর্ক করলেন প্রিয়াঙ্কা
- এনসিপির মনোনয়ন পেল জাতীয় পার্টির বর্তমান উপদেষ্টা
- যুক্তরাষ্ট্রে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হলো ‘ট্রাম্প গোল্ড ভিসা’
- শুক্রবার থেকে মেট্রো রেল কর্মচারীদের কর্মবিরতি শুরু
- পর পর দুই ভূমিকম্পে কাঁপল সিলেট
- ডিএসই’র এক ব্রোকারেজ হাউজের লাইসেন্স বাতিল
- ইসলামী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ছাড়াল ১ লাখ কোটি টাকা
- গোল্ডেন হারভেস্টের ১ কোটি শেয়ার আইপিডিসি ফাইন্যান্সকে হস্তান্তরে
- হিমাদ্রির ১০০ শতাংশ বোনাস ডিভিডেন্ড বাতিল
- লুব-রেফের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- জিপিএইচ ইস্পাতের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- সিভিও পেট্রোক্যামিক্যালের ডিভিডেন্ড অনুমোদন
- ভ্যাট আদায় হলেও সরকারের কোষাগারে পৌঁছায় না: অর্থ উপদেষ্টা
- ধারাবাহিক মাইনাসে ওষুধ খাতের ৪ কোম্পানির ক্যাশ ফ্লো
- ক্যাশ ফ্লো কমেছে ওষুধ খাতের ৮ কোম্পানির
- তফসিল ঘোষণার পর দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ কার্যকর হবে: প্রেস সচিব
- ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ওষুধ খাতের ১৫ কোম্পানির
- প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের বেতন ১০ম গ্রেডে
- বৃহস্পতিবার তফসিল ঘোষণা করবে সিইসি
- ভারতের কারাগার থেকে দেশে ফিরল ৩২ জেলে
- মোহাম্মদপুরের হ’ত্যা’কান্ড, চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন গৃহকর্মীর স্বামী
- বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- পদত্যাগ করলেন অন্তর্বর্তী সরকারের দুই উপদেষ্টা
- একই দিনে ১ম ও ২য় ধাপের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা
- ভাতার গেজেট জারির দাবিতে অর্থ উপদেষ্টাকে অবরুদ্ধ
- শুটিংয়ের ভয়ংকর অভিজ্ঞতা শোনালেন আফরান নিশো
- বাংলাদেশ বনাম আর্জেন্টিনা : ম্যাচটি সরাসরি দেখুন
- খেলাপি কমাতে নতুন পথ খুলে দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক: দুই লাখ করেও টাকা ফেরত পাচ্ছেন না গ্রাহকরা
- মালয়েশিয়ায় শ্রমিকদের জন্য সুখবর
- আর্থিক ঝুঁকিতে শেয়ারবাজারের তিন তেল বিপনন কোম্পানি
- ব্যাংকের শেয়ার কারসাজিতে তিন বিনিয়োগকারীর বিশাল জরিমানা
- দুই কোম্পানির বোনাসে শেয়ারে সম্মতি দিল বিএসইসি
- বোনাস ডিভিডেন্ড পেল কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা
- ক্ষুদ্রঋণে আসছে কড়া নজরদারি ব্যবস্থা
- ৫ ব্যাংকের গ্রাহকদের টাকা ফেরতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নতুন স্কিম
- চমক দেখাল সাবেক মন্ত্রী জাহিদ মালেকের কোম্পানির শেয়ার
- ১০০ কোটি টাকা লাভের কোম্পানির ৮৬ কোটি টাকা লোকসান
- বাংলাদেশ বনাম ব্রাজিল: খেলাটি সরাসরি দেখুন (Live)
- আবারও ৪.৫০ লাখ শেয়ার কেনার ঘোষণা দিলেন কোম্পানির এমডি
- আর্জেন্টিনা বনাম বাংলাদেশ: জমজমাট খেলাটি শেষ, জেনে নিন ফলাফল












.jpg&w=50&h=35)

