দুদক ওয়েবসাইট থেকে তথ্য চুরি
সম্পদশালীদের জন্য ভয়ংকর দুঃসংবাদ

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশের সম্পদশালীদের জন্য ভয়ংকর দুঃসংবাদ দেখা দিয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদকের ওয়েবসাইটের তথ্য চুরি করে ঘটানো হচ্ছে ভয়ংকর সব অপরাধ। সিন্ডিকেটের খপ্পরে পড়ছেন অনেক সম্পদশালী।
ভুক্তভোগী অনেকেই মানসম্মানের কথা চিন্তা করে নীরবে পরিশোধ করে যাচ্ছেন সিন্ডিকেট সদস্যদের দাবিকৃত অর্থ। খোদ দুদকেই কর্মরত কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীর সমন্বয়ে গঠিত এই চক্রে আরও রয়েছেন কিছু দুর্নীতিবাজ পুলিশ সদস্য ও সাংবাদিক। সম্প্রতি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হাতে গ্রেফতার ব্যক্তিদের জবানিতেই উঠে এসেছে পিলে চমকানো এসব তথ্য। এই যেন অনেকটাই রক্ষকের ভক্ষণের মতো।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দুদকের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও নজরদারি আরও জোরদার করা না হলে ভয়াবহ ইমেজ সংকটে পড়বে সরকারের এই বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠানটি।
জানা গেছে, চক্রের সদস্যরা দুদকের পুরনো ও নতুন মামলার আসামি টার্গেট করছেন। বিশেষ করে সম্পদশালীদের ফাঁদে ফেলতে কৌশলে দুদকের ওয়েবসাইট থেকে তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছেন তারা। এরা মূলত আসল দুদক কর্মকর্তা সেজে বিভিন্ন সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীর সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনে চিঠি পাঠিয়ে অভিযোগ নিষ্পত্তির কথা বলে হাতিয়ে নিচ্ছেন মোটা অঙ্কের টাকা।
দুর্নীতি করতে এরা দুদকের মহাপরিচালক, পরিচালক ও উপপরিচালকের নাম ব্যবহার করেন। চক্রের মূল টার্গেট ‘হঠাৎ সম্পদশালী’ হয়ে ওঠা মানুষ। তাদের খবর নিয়ে মোবাইল ফোন নম্বর সংগ্রহ করে চক্রটি।
চক্রের ফাঁদে পড়ে ভুক্তভোগীরা এরই মধ্যে কয়েক কোটি টাকা খুইয়েছেন। গত প্রায় তিন মাসে এ চক্রের গ্রেফতার আটজন ও ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য পেয়েছে ডিবি।
গ্রেফতারদের রিমান্ডে নিয়ে তদন্তসংশ্লিষ্টরা জানতে পেরেছেন, খোদ দুদক সদর দফতরেই রয়েছেন সিন্ডিকেটের সদস্য। সেই সঙ্গে পুলিশের কতিপয় সাবেক ও বর্তমান সদস্যও তাদের সহযোগিতা করেন। একশ্রেণির লোক রয়েছে, যারা নিজেদের সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে তাদের সহযোগিতা করে। তারা মূলত সম্পদশালীদের ফাঁদে ফেলতে দুদকের ওয়েবসাইট থেকে তথ্য চুরি করে।
দুদকের সচিব মাহবুব হোসেন এই বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘চক্রের সঙ্গে কে বা কারা জড়িত সে বিষয়ে দুদক থেকেও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ ছাড়া আইন প্রয়োগকারী সংস্থাও বিভিন্নভাবে তথ্য সংগ্রহ করছে।’
ডিবিপ্রধান ও অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘গ্রেফতাররা সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্য। এরা দুদকের ওয়েবসাইট থেকে তথ্য চুরি করে জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন ব্যক্তিকে দুদক কর্মকর্তা পরিচয়ে ফোন করে ঘুষ চেয়ে বিপুল টাকা হাতিয়ে নিচ্ছিল। ইতোমধ্যে আমরা এসব চক্রের আটজনকে গ্রেফতার করেছি। তাদের থেকে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। এগুলো যাচাইবাছাই চলছে।’
দুদকের নামে ঘুষগ্রহণ ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গত ১৩ আগস্ট রমনা থানায় দুদকের উপপরিচালক সৈয়দ নজরুল ইসলামের দায়ের করা মামলায় সেলিম ওরফে তানভীর ইসলাম ওরফে শফিকুর রহমান, সোহাগ পাটোয়ারী, আবদুল হাই সোহাগ ও আজমীর হোসেনকে গ্রেফতার করে ডিবির লালবাগ বিভাগ।
এরপর ১৭ আগস্ট গ্রেফতারের পর আদালতের নির্দেশে ডিবি তাদের তিন দিনের রিমান্ডে নেয়। পরে সেলিম ও সোহাগ পাটোয়ারী নিজেদের অপরাধ স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। তাদের জবানিতে উঠে এসেছে সিন্ডিকেটের সদস্যদের অপরাধ ও নানা কৌশলের বিষয়টি।
মামলার তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্র ও অনুসন্ধানে জানা গেছে, দুদকে পরিদর্শক পদে যোগ দিয়েছিলেন ‘আ’ আদ্যাক্ষরের একজন। একে একে পদোন্নতি পেয়ে বর্তমানে তিনি উপপরিচালক। কাজ করছেন দুদক প্রধান কার্যালয়ে। এক ভাগনের মাধ্যমে নিজেই গড়ে তুলেছেন একটি ভয়ংকর সিন্ডিকেট।
সিন্ডিকেটের সদস্যদের কাজ হচ্ছে টার্গেট ব্যক্তির সঙ্গে মিটিং করা, ঘুষের পরিমাণ নিয়ে দরকষাকষি করা এবং তার হয়ে অবৈধ অর্থ গ্রহণ করা। এমনকি এই সিন্ডিকেটকে দিয়ে ব্যবসায়ী, সরকারি চাকরিজীবী বা ধনাঢ্য ব্যক্তিদের টার্গেট করে ভুয়া নোটিস পাঠিয়ে দুদকের নাম ভাঙিয়ে লাখ লাখ টাকা আদায় করার অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এরই মধ্যে তিনি গড়েছেন মুগদায় সাত তলা বাড়ি, গুলশানে অভিজাত ফ্ল্যাট, উত্তরায় জমি ও ফ্ল্যাট।
অভিযোগ রয়েছে, দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিষয়ে অনুসন্ধানের দায়িত্ব পাওয়ার পর সিন্ডিকেটের সদস্যদের মাধ্যমে ওই ব্যক্তিকে দায়মুক্তি দেওয়ার নামে দফায় দফায় প্রস্তাব দিয়ে টাকা আদায় করা হতো।
পাশাপাশি নিজের অন্য সহকর্মীর কাছে, অনুসন্ধান বা তদন্তাধীন বিষয়ে অভিযুক্তদের কাছেও আপস-মীমাংসার প্রস্তাব দিয়ে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। দুদকের অভ্যন্তরীণ ও গোয়েন্দা ইউনিট তদন্ত করছে তার বিরুদ্ধে ওঠা এসব অভিযোগের।
‘আ’ আদ্যাক্ষরের মতোই একই রকম অভিযোগ উঠেছে সর্বশেষ পদোন্নতিপ্রাপ্ত একজন পরিচালকের বিরুদ্ধেও। তিনিও অনুসন্ধান বা তদন্তাধীন বিষয়ে অভিযুক্তদের থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন বিপুল অঙ্কের অর্থ। এরই মধ্যে উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টরের ৪৮ নম্বর রোডে তার একটি বিলাসবহুল বাড়ির সন্ধান পেয়েছে সংস্থাটির অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা ইউনিট।
২৮ বছর আগে দুদকে পরিদর্শক পদে যোগ দিয়েছিলেন ‘ম’ আদ্যাক্ষরের আরেক উপপরিচালক। তার দুর্নীতির তদন্ত চলছে ২০২১ সাল থেকে। ওই বছরের ৩০ ডিসেম্বর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে অভিযোগের সংশ্লিষ্ট নথিপত্র দুদকে পাঠিয়ে এই বিষয়ে তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং গৃহীত ব্যবস্থা সম্পর্কে অবহিতকরণের অনুরোধ জানানো হয়।
পরে ওই অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদকের পরিচালক মুহাম্মদ ইউসুফকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এর মধ্যে এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে একই ধরনের আরেকটি অভিযোগ জমা পড়ে দুদকে। তিন বছর অনুসন্ধান শেষে গত ২৪ জানুয়ারি প্রতিবেদন দাখিল করেন তিনি। গত ৪ এপ্রিল দুদকের নীতিনির্ধারণী সভায়ও তার বিরুদ্ধে ঘুষগ্রহণ ও দুর্নীতির অভিযোগ এবং এই সংক্রান্ত প্রতিবেদন নিয়ে আলোচনা হয়। বিষয়টি সভায় উপস্থাপন করেন দুদক মহাপরিচালক (প্রশাসন) রেজওয়ানুর রহমান।
দুদক পরিচালক মুহাম্মদ ইউসুফের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে বলা হয়, মাহবুবুল আলমের নামে দান ও কেনা সূত্রে ১৮টি দলিলে ৪৫৫ শতক জমি, ২০ লাখ ১ হাজার ৩০০ টাকা বিনিয়োগসহ ২৯ লাখ ৮৩ হাজার ৫৯১ টাকার অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে। এ ছাড়া পটুয়াখালীর গলাচিপার আড়তপট্টিতে ছয়টি দোকান কিনেছেন তিনি। গ্রামে ১ কোটি ৩ লাখ ৫১ হাজার টাকা মূল্যের কৃষিজমি রয়েছে তার। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মাহবুবুল আলমের স্ত্রীর নামে ১৪টি দলিলে ৩৫৪ শতক জমি কেনার প্রমাণ পাওয়া যায়। এ ছাড়া একটি কোম্পানিতে ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করার কথা বলা হয়েছে। তার মেয়ের নামেও সাতটি দলিলে ১৪৫.৮৮ শতক জমি, ২৬ লাখ টাকার গাড়ি কেনা ছাড়াও ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগসহ অন্যান্য সম্পত্তি থাকার তথ্য পাওয়া গেছে।
সভায় বলা হয়, এই প্রতিবেদনে প্রাসঙ্গিক বিষয়াদি নিরপেক্ষভাবে অনুসন্ধান ও যাচাই করা হয়েছে মর্মে কমিশনের কাছে প্রতীয়মান হয়নি। এ ছাড়া অভিযোগের সব বিষয় অনুসন্ধান প্রতিবেদনে প্রতিফলিত হয়নি।
তাই সভায় সিদ্ধান্ত হয়, দুর্নীতি দমন কমিশন বিধিমালা-২০০৭-এর বিধি ১৯(৪) মোতাবেক বিশেষ একটি সংস্থার মাধ্যমে এ বিষয়ে তদন্ত করা হবে। কমিশন মনে করছে মাহবুবুল আলমের নামে-বেনামে এবং নিকটাত্মীয়ের নামে আরও সম্পত্তি থাকতে পারে। এজন্য বিশেষ একটি সংস্থার মাধ্যমে তদন্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এদিকে, গত জুনে এমনই আরেকটি চক্রের চারজনকে কোটি টাকা ঘুষ নেওয়ার সময় রাজধানীর মতিঝিল থেকে গ্রেফতার করে ডিবি। এদের মধ্যে একজন ছিলেন দুদকের মহাপরিচালকের (মানি লন্ডারিং) পিএ (ব্যক্তিগত সহকারী) গৌতম ভট্টাচার্য। অন্যরা হচ্ছেন চাকরিচ্যুত পুলিশ কনস্টেবল মো. এসকেন আলী খান এবং তাদের সহযোগী হাবিবুর রহমান ও পরিতোষ মণ্ডল।
বায়তুল মোকাররম এলাকার সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ী আশিকুজ্জামানকে দুদকের নামে চিঠি ইস্যু করে হয়রানি করত চক্রটি। এরা দুদকের নামে গত ২০ জুন সকালে আশিকুজ্জামানের উত্তরার বাসায় দুদকের মনোগ্রামসংবলিত খাকি রঙের খামে একটি নোটিস পাঠায়। এরা কার্পেটের ব্যবসার আড়ালে সোনা চোরাচালান ও মানি লন্ডারিং সংক্রান্ত বিভিন্ন অভিযোগ তোলে তার বিরুদ্ধে।
শেয়ারনিউজ, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
পাঠকের মতামত:
- বাংলাদেশের শেয়ারবাজার লুটের মাঠে পরিণত হয়েছে!
- মোদিকে নিয়ে বিস্ফোরক দাবি ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তার
- একমি পেস্টিসাইড শেয়ার কেলেঙ্কারি নিয়ে বিএসইসিতে নতুন উত্তাপ
- প্রকৌশল খাতের ২৫ কোম্পানিতে নজর প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের
- প্রধান উপদেষ্টা ও ওসিকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি
- অবৈধ নিয়োগে টালমাটাল ইসলামী ব্যাংক, সাত বছরে উধাও ১০ হাজার কোটি
- ট্রাম্পের প্রস্তাবে যেসব বিষয়ে সম্মত হলো হামাস
- সাপ্তাহিক লেনদেনে ইতিবাচক ভূমিকায় সবল কোম্পানি
- যেভাবে লোভের ফাঁদে পড়লেন তামিম ইকবাল
- ‘অবাঞ্ছিত’ হবেন উপদেষ্টা আসিফ ও এনসিপি নেতা হাসনাত!
- সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর কৈফিয়ত
- আবু ত্বহা আদনানের 'অন্ধকার জীবন' নিয়ে অভিযোগ স্ত্রীর
- গাজার অভিমুখে শহিদুল আলমের সরাসরি প্রতিবেদন
- ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুত কর্মচারীদের বিক্ষোভে ১০ কিমি যানজট
- সৌদিতে ওমরাহ করার জন্য বাধ্যতামূলক ১০টি নতুন নিয়ম
- সচিবালয়ে এসইউপি ব্যবহারে চরম নিষেধাজ্ঞা
- শেষ মুহূর্তে সরে দাঁড়ালেন আরও এক হেভিওয়েট প্রার্থী
- পবিত্র রমজানের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
- কিয়ামতের দিন ৫ প্রশ্নের জবাব না দিয়ে কেউ রেহাই পাবে না
- চার কোম্পানির আসছে ডিভিডেন্ড ও ইপিএস
- ইউনূস-অসুর ছবিকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত রাজনীতি
- ডিভিডেন্ড ঘোষণার খবরে বিপরীত স্রোতে দুই অ্যাপেক্স
- আরএসআই সতর্ক সংকেত: ঝুঁকিতে ১০ কোম্পানির শেয়ার
- কারাগারে সাবেক এমপির মৃত্যুর খবর নিয়ে যা জানালো জেল কর্তৃপক্ষ
- জনগণের রক্তের দাম দিলেন না মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট!
- দেশে ফিরে বড় বার্তা দিলেন বিএনপি মহাসচিব
- বাবুনগরীর মুখে জামায়াতের ‘পরাজয়ের ঘণ্টা’
- ফেসবুকে এক ক্লিক, জামায়াত নেতার ভাগ্যে ঝড়
- আজ ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
- এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ বাংলাদেশের
- মুভিং এভারেজ–এমএসিডি–এঙ্গালফিং, ৯ শেয়ারে বুলিশ সিগন্যাল
- এবার ১১ জনের শরীরে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ, যেভাবে ছড়াল
- হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে গুলতেকিন খানের বিস্ফোরক পোস্ট
- শাপলার জন্য রীতিমতো আইনি যুদ্ধ ঘোষণা এনসিপির!
- ঢাকা-১৭ নিয়ে জল্পনা, এর মাঝেই পার্থের বিস্ফোরক স্ট্যাটাস
- আল-আরাফাহ ব্যাংকে ১০৯ কোটি টাকার কমিশন কেলেঙ্কারি
- জমির মালিকানা নিয়ে জটিলতা? দুই নামে হলে যা করবেন
- জুমার নামাজ পড়াতে যাওয়ার সময় মর্মান্তিক মৃত্যু হলো ইমামের
- ফেসবুক পেজ ফেরত পেলেও আতঙ্কে ইসলামী ব্যাংক
- বিস্ময়কর ফেসবুক পোস্টে যা বললেন প্রেস সচিব!
- আটকের আগে শেষ মুহূর্তে শহিদুল আলমের বার্তা
- আজ ঢাকায় যেসব কর্মসূচি রয়েছে
- ইউটিউব ব্যবহারকারীদের জন্য বড় সুখবর
- ভারত ভ্রমণের আগে এবার নতুন যন্ত্রণা
- গাজায় ফের ত্রাণ বহর পাঠানোর ঘোষণা
- জামায়াত-শিবিরের গোপন কৌশল ফাঁস করলেন রাশেদ
- সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ ১০ কোম্পানি
- সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ কোম্পানি
- সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষ ১০ কোম্পানি
- ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের ঘোষণা
- ফ্লোটিলা থেকে আটক জামায়াতের সাবেক সিনেটর
- পূর্ণাঙ্গ ইসলামী ব্যাংকিংয়ে যাচ্ছে শেয়ারবাজারের আরেক ব্যাংক
- ডিভিডেন্ড ঘোষণার তারিখ ঘোষণা করলো দুই কোম্পানি
- ‘এ’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে শেয়ার স্থানান্তর
- বিনিয়োগকারীদের সর্বোচ্চ ঝোঁক ১০ কোম্পানির শেয়ারে
- তিন কোম্পানির বাড়তি ডিভিডেন্ডে বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা
- দুর্গাপূজা: ‘অসুর’ রূপে প্রতিমা হয়ে উঠলেন ইউনুস ও ট্রাম্প
- কোনো কারণ ছাড়াই রকেট দুই কোম্পানির শেয়ার
- গুলশান ও বনানী এলাকায় যান চলাচলে নতুন নির্দেশনা
- আরও বেপরোয়া কারসাজিকারী চক্র, নিয়ন্ত্রক সংস্থার অস্তিত্ব প্রশ্নবিদ্ধ
- ১.২০ কোটি শেয়ার ছাড়লেন কোম্পানির উদ্যোক্তা, বাজারে উদ্বেগ
- দুই কোম্পানির ‘নো ডিভিডেন্ড’ ঘোষণা
- ভুয়া ব্রোকারেজ, নকল অ্যাপ—৩ হাজার বিনিয়োগকারী জালে শেয়ারবাজার
- ৩৮ প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিকে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
- ৮ কোম্পানির ডিভিডেন্ড ঘোষণা, ২টির লাল কার্ড