শাহবাগী ট্যাগ নিয়ে মাহফুজ আলমের সতর্কবার্তা

নিজস্ব প্রতিবেদক : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, যাকে-তাকে ‘শাহবাগী’ ট্যাগ দিয়ে অভ্যুত্থানোত্তর সময়ে বৃহত্তর সংহতির সম্ভাবনাকে নস্যাৎ করা যাবে না। তিনি বলেন, অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে শাহবাগে বেড়ে ওঠা মবোক্রেসি ও বিচারহীনতার সংস্কৃতি সব পক্ষকেই বাদ দিতে হবে।
বুধবার (১২ মার্চ) শাহবাগে ফ্যাসিবাদ ও ‘শাহবাগী’দের কাফফারা শিরোনামে লেখা এক ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল। কিন্তু, নাহিদ ইসলাম যেভাবে বলেছেন— এ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে তারা কাফফারা দিয়েছেন। আমিও বলেছি, জামায়াতের যারা বাংলাদেশপন্থি, তারা এদেশে রাজনীতি করার অধিকার রাখেন। জামায়াতের নতুন প্রজন্মের অল্প কিছু ব্যতিক্রম বাদে কেউই পাকিস্তানপন্থি নন। ফলে, স্বাধীনতাবিরোধী ট্যাগ দিয়ে জামায়াত-শিবিরের রাজনৈতিক অধিকার ক্ষুণ্ণ করা যাবে না। রাজনৈতিক ও আদর্শিক লড়াই করেই তাদের বিরুদ্ধে জিততে হবে। তাদের প্রোপাগান্ডা ওয়ারের (যুদ্ধের) জবাব দিতে হবে সত্য দিয়ে।
‘শাহবাগে যারা গিয়েছিল, তাদের একটি বড় অংশ 'চেতনা'র অন্ধতায় পড়ে গিয়েছিল। অনেক ছাত্র-তরুণ ইসলামবিদ্বেষ থেকে না, বরং নিছক যুদ্ধাপরাধী বিচারের দাবিতে গিয়ে উপস্থিত ছিল। তরুণ প্রজন্মের আবেগকে আওয়ামী লীগ ও বামপন্থিদের মুজিববাদী অংশকে কাজে লাগিয়ে এদেশে মবোক্রেসি কায়েম করেছিল। যার ফসল ছিল দীর্ঘ এক দশকের ফ্যাসিবাদী দু:শাসন-বিরোধীদলীয় কর্মীদের গুম, খুন, ধর্ষণ ও নিপীড়ন।’
তথ্য উপদেষ্টা আরও বলেন, শাহবাগে অংশ নেওয়া অনেক ছাত্র-তরুণই তাদের ভুল বুঝতে পেরে মুজিববাদী বয়ানের বাইরে যেতে চেয়েছেন। গত কয়েক বছর ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তারা অংশীজন ছিলেন। আহতও নিহত হয়েছেন। তারা আমাদের সহযোদ্ধা। তারা আমাদের কমরেডস বটে! এ অভ্যুত্থানে শক্তিশালী ভূমিকা রেখে তারা লীগ ও মুজিববাদের পরাজয় নিশ্চিত করেছেন। তারা ইতোমধ্যে তাদের রাজনৈতিক ভুলের প্রায়শ্চিত্ত তথা কাফফারা আদায় করেছেন।
তিনি বলেন, “আমি নিজে শাপলায় এসেছিলাম লং মার্চে নবীজির প্রতি ভালোবাসায় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ৫ মে আমি আসতে পারিনি। কিন্তু, যুদ্ধাপরাধের বিচার ও জামায়াত নেতাদের ভূমিকা নিয়ে আমাদের আগ্রহ ছিল না। আমরা মূলত নবীজির সম্মান ও ভালোবাসা সামনে রেখে ঢাকায় এসেছিলাম। আমি শর্ষিণাপন্থি যে মাদ্রাসায় পড়েছি, সেখানে জামায়াত নেতাদের ভ্রান্ত আকিদার অনুসারী হিসাবে গণ্য করা হতো। আর, জামায়াত নেতাদের ফাঁসিকে দেখা হতো তাদের আলেম ও সহি 'ইসলাম'বিরোধিতার ফসল হিসেবে। জামায়াতকে আমরা ছোটবেলা থেকে আলেম-ওলামা বিরোধী হিসেবেই জেনে এসেছি।”
মাহফুজ আলম আরও বলেন, “অনেকেই হয়তো খেয়াল করেন না, অধিকাংশ শাপলার কর্মীরাই আসলে জামায়াতের আকিদা (বিশ্বাস ও কর্মপন্থা) ও নেতৃত্ব বিরোধী। শাপলার অনেক নেতৃত্বই জামায়াতের আলেম ও পীরপন্থা বিরোধিতার শিকার। এমনকি অনেকেই জামায়াত ও শিবির নেতাদের কর্তৃক নিগৃহীত ও নিপীড়িত হয়েছেন। কিন্তু, জামায়াত সফলভাবেই তাদেরকে প্রক্সি হিসেবে ব্যবহার করতে পেরেছে। যেমন লীগ 'শাহবাগী'দের ব্যবহার করেছে।”
‘আমরা অভ্যুত্থান-উত্তর সময়ে উপনীত হয়েছি। এখানে জামায়াতকে বা শিবিরের কর্মীদের 'রাজাকার', 'স্বাধীনতাবিরোধী' বলে বধযোগ্য করার যে বয়ান সেটার বিরোধী আমরা। তেমনি, শাহবাগের ইসলামফোবিয়ার বিরুদ্ধেও আমাদের অবস্থান। এ ইসলামফোবিয়ার শিকার আমি নিজে হয়েছি। পাঞ্জাবি টুপি পরলেই জঙ্গিবাদী বলা থেকে শুরু করে মাদ্রাসাছাত্রদের ও আলেমদের বিমানবিকীকরণের জন্য শাহবাগ দায়ী। শাহবাগের সাংস্কৃতিক বন্দোবস্ত বিএনপি-জামায়াতসহ বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের ঊন-মানুষে পরিণত করেছিল।”
অভ্যুত্থান-উত্তর সময়ে একটি সংলাপমুখর সময় এসে উপস্থিত হয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, শাপলা-শাহবাগের বাইনারির বাইরে এসে শাহবাগের প্রাণভোমরা— মুজিববাদ, ভারতপন্থা ও শেখ পরিবারের বিরুদ্ধে পুরাতন শাপলা ও শাহবাগের কর্মীদের 'কমরেডস' হয়ে ওঠার সুযোগ তৈরি হয়েছিল। আসলে, শাপলা-শাহবাগের কর্মীরা কমরেডস হয়েছিল বলেই শেখ হাসিনার পতন ঘটেছিল। এদিকে, শাপলার নেতৃত্বের জন্যও কারও প্রক্সি না হয়ে রাষ্ট্রে ইজ্জত ও শরিকানা দাবির সুন্দর সুযোগ উপস্থিত হয়েছিল।
‘আমি আমার আগের দুটি পোস্টে আলেম-ওলামাদের ধন্যবাদ দিয়েছিলাম তাদের শক্তিশালী ভূমিকার জন্য (ছবি সংযুক্ত)। তৌহিদবাদী জনতার নেতৃত্ব যেন ফ্রিঞ্জ এলেমেন্টের হাতে না গিয়ে মূলধারার হকপন্থি আলেমদের হাতে থাকে, এ আশা রাখি। মূলধারার আলেমরা আশা করি গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষে, দেশের পক্ষে দাঁড়িয়ে শাহবাগের মবোক্রেসি ও বিচারহীনতার সংস্কৃতির বিরুদ্ধে দাঁড়াবেন। নিজেরা সে সংস্কৃতির অনুকরণ করবেন না। এক্ষেত্রে আমরা মজলুম ও গণতান্ত্রিক মূলধারার আলেমদের পক্ষেই থাকবো।’
তিনি আরও বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শাপলার গণহত্যার বিচারের উদ্যোগ নিয়েছে। মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা শাপলার হত্যাযজ্ঞ ডকুমেন্টেশনের কথা বলেছেন। আশা করি, শাপলায় শহীদ মাদ্রাসাছাত্র ও আলেমদের বিরুদ্ধে যে নির্বিচার হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে বর্বর শেখ হাসিনা, তার সুষ্ঠু তদন্ত, ডকুমেন্টেশন ও বিচার নিশ্চিত হবে।
উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেন, সাবেক 'শাহবাগী' যারা অভ্যুত্থানের ভেতর দিয়ে নিজেদের ন্যায্য অবস্থান ব্যক্ত করেছেন, লড়াই করেছেন- তাদেরকে কোনভাবেই বধযোগ্য করে তোলা যাবে না। যাকে তাকে 'শাহবাগী' ট্যাগ দিয়ে অভ্যুত্থান-উত্তর সময়ে বৃহত্তর সংহতির সম্ভাবনাকে নস্যাৎ করা যাবে না। শাপলাপন্থি কেউ যদি ভাবেন, লীগবিরোধী ও অভ্যুত্থানের পক্ষের সাবেক 'শাহবাগী'দের শত্রু ও বধযোগ্য বানিয়ে তারা সফল হবেন, তা কিন্তু হবে না। আপনি শাপলার হয়ে মবোক্রেসি ও বিচারহীনতার দাবি করলে আপনিও তো 'শাহবাগী' হয়ে উঠবেন, নাকি? বামপন্থিদের মধ্যে যারা মুজিববাদবিরোধী, তারা কিন্তু অনেক আগে থেকেই শাপলার হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে উচ্চকণ্ঠ ছিলেন । ফলে, শত্রু-মিত্র ফারাক করা আমাদের জন্য খুবই জরুরি।
‘তবে, পুরাতন 'শাহবাগী', যারা এখনও শাহবাগের প্রাণভোমরা— মুজিববাদ, ভারতপন্থা ও শেখ পরিবারের প্রতি আনুগত্যকে নিজেদের আদর্শ বলে মনে করেন, তাদের বিন্দুমাত্র ছাড় দেওয়া উচিত হবে না। এরাই গুম ও গণহত্যার উসকানি দিয়েছিল ও ন্যায্যতা তৈরি করেছিল। জুলাই গণহত্যার সময়ও এরা চুপ ছিল, কেউ কেউ বৈধতা উৎপাদনে ব্যস্ত ছিল। বিদেশ থেকে এখনও যারা ফ্যাসিবাদের পক্ষে সাফাই গাইছে, এদের একটা বড় অংশ শাহবাগের ফ্যাসিবাদী। এরা জনগণের শত্রু, ন্যায়বিচার ও গণতন্ত্রের শত্রু, গণ-অভ্যুত্থানের শত্রু। এদের বিচার শুরু হয়েছে, শেষও হবে।’
অভ্যুত্থান-উত্তর বাংলাদেশে শাহবাগে বেড়ে ওঠা মবোক্রেসি ও বিচারহীনতার সংস্কৃতি সব পক্ষকেই বাদ দিতে হবে মন্তব্য করে তিনি বলেন, গণতন্ত্র, আইনের শাসন ও সহনাগরিকদের সাথে মর্যাদাপূর্ণ সংলাপ ও সংহতির দিকে সবাইকে এগোতে হবে। শাহবাগের ছাত্র-তরুণ যারা মুজিববাদের বিরুদ্ধে, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়েছেন, 'শাহবাগী' ট্যাগ দিয়ে তাদের বিরুদ্ধে মব উসকে দেওয়া বা বিভেদ তৈরি সবাইকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। রাজনৈতিক Vendetta থেকে হরেদরে সবাইকে শাহবাগী বলা বন্ধ করতে হবে। গণ-অভ্যুত্থানের শক্তিগুলোর মধ্যে আদর্শিক ও সাংস্কৃতিক লড়াই থাকবেই। কিন্তু, গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আমাদেরকে নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়া ও মৈত্রী বাড়াতে হবে, শত্রু কমাতে হবে এবং চিহ্নিত শত্রুর দীর্ঘমেয়াদে পরাজয় নিশ্চিত করতে হবে।
মুসআব/
পাঠকের মতামত:
- বাংলাদেশের পুলিশের বিতর্কিত তিন শীর্ষ কর্মকর্তা বরখাস্ত
- সেই রাতের ঘটনা জানালেন মাগুরার মৃত শিশুটির মা
- ১৪ মার্চ বাংলাদেশি টাকায় বিভিন্ন দেশের আজকের টাকার রেট
- শেয়ারবাজারের দুই ব্যাংককে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশাল অর্থ সহায়তা
- কারসাজি ও অর্থ লুণ্ঠনকারীদের রক্ষা করতেই বিএসইতে অরাজকতা
- বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নীতিমালা: ডিভিডেন্ড বিতরণে বড় পরিবর্তন
- হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে অশ্লীল ভিডিও কল বন্ধের উপায়
- চলে গেলেন ঢাবির সাবেক ভিসি আরেফিন সিদ্দিক
- ১০০০ টাকার নোট ছাপাতে খরচ হয় যত টাকা
- হাসনাত আব্দুল্লাহকে সতর্ক করলেন এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক
- গালির ঘটনা পরেও হাসনাত আব্দুল্লাহর মানবিক সিদ্ধান্ত
- লিন্ডে বিডির ফাইনাল ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- প্রাইম ব্যাংকের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অফিস
- সংস্কার সুপারিশে বিএনপির অনীহা
- ব্যাংক খাতে কোটিপতি হিসাবের সংখ্যা বেড়ে ৫ হাজার
- ঈদে ট্রেনের টিকিট কেনার নতুন পদ্ধতি
- আত্মসমর্পণের ইঙ্গিত দিলেন নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সভাপতি
- মাহফুজ আলমের বিরুদ্ধে জামায়াতের বিস্ফোরক বিবৃতি
- আছিয়াকে নিয়ে পিনাকী ভট্টাচার্যের ফেসবুক পোস্ট
- মডেল মসজিদে সৌদির অর্থায়ন নিয়ে শফিকুল আলমের শকিং তথ্য
- বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলসের সংশোধিত দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
- এক ঘোষণাতেই বাজারে নতুন নোটের সংকট
- শেষ কর্মদিবসেও সূচক ইতিবাচক, তারপরও বিনিয়োগকারীদের জন্য দুঃসংবাদ
- আগামীকাল থেকে বন্ধ হচ্ছে পর্নোগ্রাফির ওয়েবসাইট
- জেমকন গ্রুপের ৩৬ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধ
- মাগুরায় সেই শিশুটি মারা গেছে
- ১৩ মার্চ ব্লকে পাঁচ কোম্পানির বড় লেনদেন
- ১৩ মার্চ লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ১৩ মার্চ দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ১৩ মার্চ দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- পেপার প্রসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের নাম পরিবর্তন
- এবার বিচার পেতে যাচ্ছে হাসিনা, তদন্ত সম্পূর্ণ
- এনআইডি সেবা নিয়ে সৃষ্ট মহাবিপদ
- দিল্লিতে ২৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
- শেয়ার দাম অস্বাভাবিক বাড়ায় ডিএসইর সতর্কবার্তা
- মনোস্পুল পেপারের নাম সংশোধনে সম্মতি
- বড় সুখবর পেলেন প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা
- যুদ্ধবিরতি চুক্তি নিয়ে ট্রাম্পের হুমকি
- ঢাকা শহরের যেসব এলাকায় মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ
- শেয়ারবাজারে কারসাজি: বিএসইসির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত
- ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন
- সূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় চলছে লেনদেন
- ১০ বছর মেয়াদি ট্রেজারি বন্ড বিক্রির তারিখ ঘোষণা
- ব্যাংক খাতের ভবিষ্যৎ ঝুঁকিপূর্ণ, মুডিসের প্রতিবেদনে সতর্কতা
- মিয়ানমারের সংকটে বাংলাদেশকে ফোর্টিফাই রাইটসের আহ্বান
- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগে সরকারের আপত্তি
- ডরিন পাওয়ারের সঙ্গে চুক্তি বাতিল
- গরু গোসল করিয়ে প্রতিবাদ জানালেন শাহবাগীবিরোধীরা
- বেতন ৩০ হাজারের নিচে হলে পত্রিকা বন্ধ: শফিকুল আলম
- হাসিনার হাসি বন্ধ করল জাতিসংঘ
- হারুনের সেই ‘ভাতের হোটেল’ কক্ষের বর্তমান অবস্থা
- ‘ছেলের সেমিস্টারের খরচ পাঠানো হয়েছে ৪০০ কোটি টাকা’
- বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকে পড়েছে অবৈধ ভারতীয় নাগরিকরা
- রাজধানীতে জিএম কাদেরের ইফতার অনুষ্ঠান পণ্ড
- বিনা মূল্যে পাওয়া শেখ পরিবারের ৪ ফ্ল্যাটের সন্ধান
- শেয়ারবাজারে বিরল দুই ঘটনা
- টকশোতে অংশ নিলেই এনসিপিকে সম্মানীর অর্ধেক দিতে হয়
- পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন সিনিয়র জেলা জজ নেপথ্যে যে কারণ
- যেসব জিনিস নিতে নিষেধাজ্ঞা দিলো সৌদি আরব
- বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে কঠোর বার্তা দিলো ভারত
- শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বার্তা প্রকাশ
- প্রশাসনে আসছে ‘ঈদ উপহার’
- পূর্বাচল প্লট নিয়ে ফেসবুকে সজীব ওয়াজেদ জয়ের ব্যাখ্যা
- হজযাত্রীদের বয়স নির্ধারণ করে দিল সৌদি আরব
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
- বাংলাদেশের পুলিশের বিতর্কিত তিন শীর্ষ কর্মকর্তা বরখাস্ত
- সেই রাতের ঘটনা জানালেন মাগুরার মৃত শিশুটির মা
- চলে গেলেন ঢাবির সাবেক ভিসি আরেফিন সিদ্দিক
- হাসনাত আব্দুল্লাহকে সতর্ক করলেন এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক
- গালির ঘটনা পরেও হাসনাত আব্দুল্লাহর মানবিক সিদ্ধান্ত