ঢাকা, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
Sharenews24

পিলখানার হত্যাকাণ্ডের অজানা দিক

২০২৫ ফেব্রুয়ারি ২৫ ১০:২৮:০০
পিলখানার হত্যাকাণ্ডের অজানা দিক

নিজস্ব প্রতিবেদক : পিলখানার হত্যাকাণ্ডের ঘটনা এবং তার পরবর্তী পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে। মূলত, মেজর (অব.) জসিমের বর্ণনায় পুরো ঘটনার বিশদ বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে, যা তার পর্যবেক্ষণ ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে লেখা হয়েছে। তিনি সেদিন পিলখানায় ঢোকার পর যে নারকীয় দৃশ্য দেখেছিলেন, তা এখানে বর্ণিত হয়েছে।

এটি সংক্ষেপে বা সম্পাদনা করে উপস্থাপন করার জন্য যেহেতু এটি একটি বৃহৎ পরিসরের বিস্তারিত বিবরণ, তাই মেজর জসিমের অভিজ্ঞতা ও পর্যবেক্ষণ সম্পর্কে আরও সংক্ষিপ্তভাবে উল্লেখ করা যেতে পারে:

১. ঘটনার সময়: মেজর (অব.) জসিম ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ সকাল ১০টা ২০ মিনিটে ৬০ সদস্যের সেনাদল নিয়ে পিলখানায় পৌঁছান। তাদের ২৫ ফেব্রুয়ারি পুরো দিন এবং ২৬ ফেব্রুয়ারি গভীর রাতে পিলখানায় প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়।

২. হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা: মেজর জসিম সেখানে ৩৯ জন শহীদ সেনা অফিসারের মৃতদেহ দেখেন, যাদের বেশিরভাগকে গুলিতে, বেয়নেট চার্জে বা পিষ্ট করে হত্যা করা হয়েছিল। ডিজি মেজর জেনারেল শাকিলের মৃতদেহও তিনি দেখতে পান।

৩. অপরাধীদের সম্পর্কে ধারণা: মেজর জসিম জানান, এটি বিডিআর বিদ্রোহ ছিল না, বরং এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড ছিল, যার পিছনে সরকারী ও গোয়েন্দা সংস্থার সহায়তায় একটি কূটকৌশল ছিল।

৪. আলামত এবং সাক্ষ্য: তিনি পিলখানায় যে আলামত দেখেছিলেন, তা অসংখ্য অস্ত্র, গোলাবারুদ, গ্রেনেড ও পোশাকের মাধ্যমে হত্যাকাণ্ডের সঠিক পরিকল্পনা এবং প্রস্তুতির প্রমাণ। এছাড়া, অনেক অফিসারের লাশ গুম করারও চেষ্টা করা হয়েছিল।

কেএইচ/

পাঠকের মতামত:

জাতীয় এর সর্বশেষ খবর

জাতীয় - এর সব খবর



রে