বিদেশগামীদের মেডিকেল পরীক্ষার নামে চরম ভোগান্তি

নিজস্ব প্রতিবেদক : অর্থনৈতিক ও সামাজিক সূচকগুলোতে প্রতিবেশী দেশগুলোকে পেছনে ফেলে বর্তমানে সামনের সারিতে বাংলাদেশ। বর্তমান বিশ্বের অনেক স্বল্পোন্নত দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য আদর্শ হিসেবে দেখা হচ্ছে বাংলাদেশকে। বাংলাদেশ বিগত এক দশকের বেশি সময় ধরে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছয় শতাংশের ওপরে রাখতে সক্ষম হয়েছে যদিও করোনা মহামারির সময়ে এই ধারা কিছুটা কমে যায়।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে যে কয়েকটি নিয়ামক সবথেকে বেশি ভূমিকা রেখেছে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বৈদেশিক রেমিটেন্স। বাংলাদেশের টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে বৈদেশিক রেমিট্যান্স কাজ করছে এবং আয়ের বাহ্যিক উৎস হিসাবে বিদেশ থেকে পাঠানো রেমিট্যান্স জিডিপি এবং অর্থপ্রদানের ভারসাম্যে যথেষ্ট অবদান রাখছে। বৈদেশিক মুদ্রার এই প্রবাহ শুধুমাত্র দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে স্থিতিশীল করে না বরং জ্বালানি খরচ এবং বিনিয়োগকেও উৎসাহিত করে, যার ফলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয়।
সম্প্রতি প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংক এর প্রতিবেদন অনুযায়ী দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে রেমিটেন্স আহরণের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, এশিয়া মহাদেশে রেমিটেন্স আহরণে প্রথমে আছে ভারত, এরপর পাকিস্তান, তৃতীয় বাংলাদেশ, চতুর্থ নেপাল এবং পঞ্চম অবস্থানে আছে শ্রীলঙ্কা। সেই প্রবাসীদের ঠুনকো সমস্যায় বা ঘুষ দিতে না পেরে মেডিকেল টেস্টের নামে প্রতিদিন শত শত বিদেশ যাত্রীর স্বপ্ন ভেঙ্গে যাচ্ছে।
প্রবাসী শ্রমিকদের ভিসা চূড়ান্ত হলে তাদের জন্য একটি মেডিকেল টেস্ট করা প্রয়োজন। তবে মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশের ভিসা নিশ্চিত না হলেও মেডিকেল পরীক্ষার নামে প্রতিদিন কোটি কোটি টাকার বেশি হাতিয়ে নিচ্ছে বিভিন্ন সংস্থা। তবে এসব বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় দায়ী নয়। এছাড়া স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে অভিযোগ দিলেও তারা তেমন গুরুত্ব দেয় না এবং তদারকির ব্যবস্থাও নেই বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন ভুক্তভোগী।
বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশ বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার, কুয়েত, ওমান, সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, এশিয়া, বাহরাইন থেকে যারা আসতে চান তারা কোনো উপায় না পেয়ে বিভিন্ন সংস্থায় যোগাযোগ করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে চিকিৎসা ব্যয় বাবদ বিদেশে যাওয়া প্রত্যেক শ্রমিকের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা দাবি করা হয়। এজেন্সি মালিকদের দিয়ে মেডিকেল সেন্টারগুলো দখলে নিচ্ছে।
সম্প্রতি এই ধরনের প্রতারণা বেড়েছে বলে মনে করছেন বিপুল সংখ্যক প্রবাসী। কয়েকদিন আগে কুয়েতে আসা সিলেটের বুরহান নামের এক প্রবাসী বলেন, আমার ভিসা পাওয়ার পর আমি সিলেটের একটি এজেন্সিতে গিয়ে ভিসা করিয়েছি। সেখান থেকে, এজেন্সি একটি মেডিকেল সেন্টারে পরীক্ষা করে ১০০ শতাংশ ফিট হওয়ার জন্য ১৫ হাজার টাকা নেয়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে মৌলভীবাজার এক বাসিন্দা জানান, কুয়েতে এসে তিনি মেডিকেল স্লিপ নিতে গামকা অফিসে যান। ওই এজেন্সির ওই ব্যক্তি তাকে বলেন, কীভাবে মেডিকেল হয়, কন্ট্রাকে নাকি নরমালে। কন্টাক্ট করালে শতভাগ ফিট করানোর দায়িত্ব তাদের। আর কন্ট্রাক্ট ছাড়া করালে যদি কোনভাবে আনফিট আসে তবে সে দায়ভার নিজের।
বাংলাদেশের ঢাকা থেকে সম্প্রতি রতন মিয়া নামের এক ব্যাক্তি কুয়েত আসেন। আসার পুর্বে মেডিকেল রিপোর্ট করার সময় একটি মেডিকেল সেন্টারে যান সেখানে তিনি ২০ হাজার টাকার বিনিময়ে রিপোর্ট আনেন। কুয়েত আসার পর পুনরায় মেডিকেল করালে তিনি আনফিট হন। এরপর তিনি দেশে চলে যান। তিনি জানান টাকার বিনিময়ে দেশে রিপোর্ট ফিট করানোর যায়। এখন তার মাথায় হাত। প্রচুর অর্থ ব্যয় করে বিদেশে এসে এখন দেশে চলে গেছেন খালি হাতে।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, সাবলম্বী হতে মানুষ ভিটেমাটি বিক্রি করে দেশের বাইরে যায়। অথচ দালাল বা এজেন্সিগুলো মেডিকেলের নামে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে সর্বস্বান্ত করছে বিদেশ গমনেচ্ছুদের। অযথা রিপোর্টে লিখে দিচ্ছে জন্ডিস আছে মাত্রাতিরিক্ত সেই সাথে বুকে প্রচুর দাগ। কিন্তু অন্য মেডিকেল সেন্টারে পরিক্ষা করালে সব রিপোর্ট সঠিক আসে। থাকে না কোন প্রকার আনফিট হওয়ার লক্ষ।।
ভুক্তভোগীরা আরো জানান, বিদেশগামীদের কাছ থেকে মেডিকেল টেস্টের নামে কিছু প্রতিষ্ঠান অবৈধ পথে বাণিজ্য করছে। যারা টাকা দিতে পারে না তাদের এজেন্সির সংকেতে আনফিট দেখানো হয়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রবাসী শ্রমিকদের পাঠানো রেমিট্যান্সে দেশের অর্থনীতির চাকা অনেকটা সচল থাকলেও পদে পদে হয়রানি, প্রতারণা, দালালদের দৌরাত্ম্য আর ভোগান্তিতে পড়তে হয় বিদেশগামীদের।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের তথ্য মতে, শ্রমিকদের বিদেশ যাত্রার ক্ষেত্রে মেডিকেল চেকআপ বাধ্যতামূলক। দেশে সরকারি-বেসরকারি ও বিশ্বমানের বেশ কিছু মেডিকেল সেন্টার থাকলেও হাতে গোনা কিছু ডায়াগনস্টিক সেন্টারে করানো হয় বিদেশ গমনেচ্ছুদের মেডিকেল টেস্ট। এসব মেডিকেল বা ডায়াগনস্টিক সেন্টার সিন্ডিকেটের হাতে থাকায় ভোগান্তির শেষ নেই। তারাও এই বিষয়ে সবকিছু জানেন। তারপরও কোন প্রতিকার নেই।
মধ্যপ্রাচ্যে গমনেচ্ছুদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য অনুমোদিত মেডিকেল সেন্টারগুলোর সমন্বয়কারী সংস্থা হলো গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিল অ্যাপ্রুভড মেডিকেল সেন্টার অ্যাসোসিয়েশন (গামকা)। সংস্থাটির বিরুদ্ধে সিন্ডিকেট ও দালালদের দৌরাত্ম্য নিয়ে বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে। প্রতারণা, অবস্থার বা সেবার মান তেমন উন্নতি হয়নি। অভিযোগ রয়েছে, প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পদস্থ কর্মকর্তাদের খুব দহরম-মহরম।
মেডিকেল ফিটনেস কার্ড সংগ্রহের প্রতিটি ধাপে ভোগান্তি ও হয়রানির শিকার হতে হয় বিদেশগামীদের। সাধারণ মেডিকেল পরীক্ষায় ১ থেকে ২ হাজার টাকা খরচ হলেও গামকার অধীন হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নেওয়া হয় ১০থেকে ৩০ হাজার টাকা। এ ছাড়া দালালদের বকশিশ তো রয়েছেই। দেশে মানসম্মত সরকারি-বেসরকারি বেশ কিছু হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার থাকলেও বিদেশ গমনেচ্ছুদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বাছাই করা হয় অঞ্চলভিত্তিক হাতে গোনা কয়েকটা প্রতিষ্ঠানকে। যেগুলো নির্বাচনের প্রধানতম ভিত্তি হলো রাজনৈতকি। সরকার দলীয় নেতারা এগুলো নিয়ন্ত্রণ করেন।
সূত্র জানায়, এসব পরীক্ষা বাইরের কোনো ডায়াগনস্টিক সেন্টারে করালে সর্বোচ্চ ১ হাজার থেকে ২ হাজার টাকা লাগতে পারে। কিন্তু শ্রমিকদের পকেট কাটছে গামকার মেডিকেল সেন্টারগুলো। আর টাকা না দিলে আনফিট দেখানোর অভিযোগও অনেক। নিয়ম অনুযায়ী, প্রতিটি সেন্টারে পুরুষ-মহিলা ডাক্তার ও টেকনিশিয়ান থাকা বাধ্যতামূলক। কিন্তু এসব মেডিকেল সেন্টারেই মহিলা ডাক্তার ও টেকনিশিয়ান খুব কম পাওয়া যায়।
বিদেশগামী প্রবাসীরা যারা বিদেশ এসেছেন তারা জানান দেশের মেডিকেল পরিক্ষার নামে হয়রানি যত দ্রুত সম্ভব লাগাম টেনে ধরে ভোগান্তি থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য তদন্ত সাপেক্ষে ব্যাবস্থা গ্রহণ করলে কিছুটা হলে বিদেশগামীরা এসব সিন্ডিকেট থেকে পরিত্রাণ পাবে। দেশের রেমিট্যান্স বৃদ্ধি এবং রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের ভোগান্তি নিরসন করতে সরকারকে এই খাতটি দলীয় নিয়ন্ত্রণমুক্ত করতে হবে। অন্যতায় এর নেতিবাচক প্রভাব দেশ ও জাতির জন্য কোনোভাবেই কল্যাণ বয়ে আনবে না।
শেয়ারনিউজ, ০৩ মে ২০২৪
পাঠকের মতামত:
- দুবাইয়ে অর্থপাচারকারী ৭০ বাংলাদেশি শনাক্ত
- ১৫ বিচারকের সম্পদের তথ্য চেয়ে আইন মন্ত্রণালয়কে দুদকের চিঠি
- এনভয় টেক্সটাইলসের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
- এশিয়াটিক গ্রুপের ৮ পরিচালকসহ ১৭ প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
- এস আলমের আরও ৪০৭ কোটি টাকার জমি ক্রোকের আদেশ
- ভারতে টানা ৬ কার্যদিবসের উত্থানে সূচক বেড়েছে ৫৭৪৮ পয়েন্ট
- এপেক্স ফুটওয়্যারের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
- ১৪ কোম্পানির শেয়ার নিয়ে চরম বেকায়দায় বিনিয়োগকারীরা
- তুরস্কে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
- ভেঞ্চুরা ব্যালেন্সড ফান্ডের খসড়া প্রসপেক্টাস অনুমোদন
- নতুন রাজনৈতিক দল নিয়ে আসছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
- ইপিএস প্রকাশ করবে ৪৪ প্রতিষ্ঠান
- সাকিবের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ নিয়ে বিএসইসিতে চিঠি
- ডিভিডেন্ড ঘোষণা করবে ১১ কোম্পানি
- ডরিন পাওয়ারের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
- বিনিয়োগকারীদের হাহাকার ও আর্তনাদে উত্তাল শেয়ারবাজার
- পেপ্যাল নিয়ে সুসংবাদ আসছে
- আদালতে আবার আলোচনায় সৈকত
- ফাইন ফুডসের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
- সঞ্চয়পত্র বন্ধক রেখে যেভাবে মিলবে ঋণ
- হেফাজতের মামলায় বড় সিদ্ধান্তের ইঙ্গিত দিলেন আসিফ নজরুল
- মোদিকে কড়া বার্তা দিলেন ড. ইউনূস
- ড. ইউনূস-মেঘনা আলমের ভাইরাল ছবি নিয়ে তদন্তে যা জানা গেল
- ফের বাড়লো পেঁয়াজের দাম
- সমন্বয়ক পরিচয়ে ভিডিও ভাইরাল, মুখ খুললেন সেই নারী
- দল গঠনের তিন মাসেই বিতর্কে জর্জরিত জাতীয় নাগরিক পার্টি
- কোনো উদ্যোগেই আস্থা ফিরছে না বিনিয়োগকারীদের, পতন অব্যাহত
- ২৩ এপ্রিল ব্লকে দুই কোম্পানির বড় লেনদেন
- ২৩ এপ্রিল লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ২৩ এপ্রিল দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ২৩ এপ্রিল দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ইসরায়েলের 'শোকবার্তা' বিতর্কে পোপের মৃত্যু নিয়ে নতুন জটিলতা
- বাংলাদেশিদের জন্য দুঃসংবাদ
- আগামীকাল লেনদেনে ফিরবে ইস্টার্ণ ব্যাংক
- আবারো ফিরে এসেছে রাসেলস ভাইপার
- আমাকে দেখলেই মানুষ বলে ‘শাকিব খানের বউ’
- গরু-মহিষ ও উটের মাংস আমদানিতে নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত
- সব দায় নিয়ে মুখ খুললেন উপদেষ্টার এপিএস মোয়াজ্জেম
- আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকে নতুন এমডি নিয়োগ
- প্রায় ২ কোটি শেয়ার হস্তান্তর সম্পন্ন
- ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ জানালো পাকিস্তান
- গরম নিয়ে দুঃসংবাদ
- ভ্রমণকারীদের জন্য সৌদি আরবের নতুন আইন
- নাঈমুল খানের বাসায় পিনাকী ভট্টাচার্যের সাথে অপ্রীতিকর ঘটনা
- ৪ হাজার শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা
- সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
- ঢাকা দুই সিটিকে এক করার প্রস্তাব
- 'সংসদ ভবনে পালিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন'
- গরমে চুলকানি আর ঘামাচি ভোগাচ্ছে, জেনে নিন ৯ টিপস
- ২৩ এপ্রিল বাংলাদেশি টাকায় বিভিন্ন দেশের আজকের টাকার রেট
- সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য দুঃসংবাদ
- ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার ‘র’ এর ঢাকার স্টেশন চিফের নাম প্রকাশ
- সারা দেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা
- সবকিছুর জন্য শেখ হাসিনাই দায়ী: ভারতীয় মিডিয়া
- টাকা লুটের মেশিন বন্ধ থাকায় দিশেহারা 'সাড়ে হাজারের' জয়
- বিশ্বের ১৯৫ টি দেশে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞায় ওবায়দুল কাদের
- শেখ মুজিব নন, ইতিহাসের প্রথম বঙ্গবন্ধু ছিলেন যিনি
- জাতীয় পরিচয়পত্রের অসুন্দর ছবিটি ঘরে বসেই বদলাবেন যেভাবে
- পরীমনির সাথে সাবেক আইজিপির সংশ্লিষ্টতা নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস
- পলক ভাই, স্টারলিংক তো চলে আসলো
- সেভেন সিস্টার্স নিয়ে পদক্ষেপ নিল মোদি সরকার
- পদত্যাগ করলেন এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক
- ডিভিডেন্ড ঘোষণা করবে ১২ কোম্পানি
- ছয় কোম্পানির ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- প্রবাসীদের বড় সুখবর দিল সরকার
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
- ১৫ বিচারকের সম্পদের তথ্য চেয়ে আইন মন্ত্রণালয়কে দুদকের চিঠি
- পেপ্যাল নিয়ে সুসংবাদ আসছে
- আদালতে আবার আলোচনায় সৈকত
- হেফাজতের মামলায় বড় সিদ্ধান্তের ইঙ্গিত দিলেন আসিফ নজরুল
- মোদিকে কড়া বার্তা দিলেন ড. ইউনূস
- ড. ইউনূস-মেঘনা আলমের ভাইরাল ছবি নিয়ে তদন্তে যা জানা গেল
- ফের বাড়লো পেঁয়াজের দাম
- সমন্বয়ক পরিচয়ে ভিডিও ভাইরাল, মুখ খুললেন সেই নারী
- দল গঠনের তিন মাসেই বিতর্কে জর্জরিত জাতীয় নাগরিক পার্টি
- আবারো ফিরে এসেছে রাসেলস ভাইপার
- গরু-মহিষ ও উটের মাংস আমদানিতে নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত
- সব দায় নিয়ে মুখ খুললেন উপদেষ্টার এপিএস মোয়াজ্জেম
- গরম নিয়ে দুঃসংবাদ
- নাঈমুল খানের বাসায় পিনাকী ভট্টাচার্যের সাথে অপ্রীতিকর ঘটনা
- ঢাকা দুই সিটিকে এক করার প্রস্তাব
- 'সংসদ ভবনে পালিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন'
- ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা বাতিল
- মে-জুনে রাজপথ দখলের টার্গেট আ.লীগের
- টানা ৩ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে সরকারি চাকরিজীবীরা
- ইন্টারপোলের তালিকায় সাবেক ডিএমপি কমিশনার
- সংস্কারের নামে ধর্মে আঘাত, আজহারীর ফেসবুক পোস্টে ঝড়