অর্থনৈতিক অবস্থা উত্তরণের বাস্তবভিত্তিক কিছু প্রস্তাবনা
হাফিজ আল আসাদ : এই মুহূর্তে দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক অবস্থা বেশ নাজুক। বৈশ্বিক মহামারী করোনার পর অর্থনীতি যখন ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছিল ঠিক তখনই আচমকা আবির্ভাব হলো রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এই যুদ্ধের ক্ষতিকর প্রভাব সমগ্র পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়েছে এবং সামগ্রিকভাবে আমাদের মত আমদানি নির্ভর দেশের জন্য এই যুদ্ধের প্রভাব অর্থনীতিতে খুবই নেতিবাচক ভূমিকা পালন করছে। সরকারের ব্যয় অনেক বেড়ে গেছে। যার চাপ পড়েছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের উপর এবং যার ফলে রিজার্ভ ক্রমাগতভাবে হ্রাস পাচ্ছে।
বর্তমানে সবাই নির্বাচন নিয়ে ব্যস্ত। এক গ্রুপ নির্বাচনটা সাংবিধানিক সময়ের মধ্যে করার জন্য ব্যতিব্যস্ত। অন্য গ্রুপ সাংবিধানিক কাঠামোর ভেতর নির্বাচন করতে রাজি নয় এবং এই নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নিজেদের সর্বোচ্চ শক্তি নিয়োগ করেছে। রাজনীতির এই দোলাচালে দেশে নির্বাচনবিরোধী পক্ষ মনে করছে, যদিও এই নির্বাচনটা হয়ে যায়, তাহলে পশ্চিমা শক্তি আমাদের দেশের উপর বিভিন্ন বাণিজ্যিক বিধ-নিষেধ আরোপ করবে। যদি পশ্চিমা শক্তিগুলি আমাদের দেশের উপর বিভিন্ন বিধি-নিষেধ বা বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞ আরোপ করে তাহলে আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থা আরো খারাপের দিকে ধাবিত হবে।
নির্বাচনের পর নতুন সরকারের চ্যালেঞ্জই হবে অর্থনীতিকে গতিশীল করা। আমাদের অর্থনীতির বর্তমান অনেকগুলো সূচকই চাপের মধ্যে আছে। আমার ব্যক্তিগত পরিচয় দেওয়ার মতো কোন পদ-পদবী নেই এবং আমি কোন অর্থনীতিবিদও নই। তাই অর্থনীতির সামগ্রিক বিষয়গুলো নিয়ে লিখতে পারবো না। তবে একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে বাস্তবতার নিরিখে দু’একটি বিষয় নিয়ে নিচে লেখার চেষ্টা করব এই জন্য যে, এতে যদি দেশের কোনো উপকার হয়, সেই আশায়।
বর্তমান অর্থনীতির সূচকগুলির মধ্যে রাজস্ব ঘাটতি, রেমিটেন্স ও রপ্তানি আয়ে ভাটা তথা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ক্রমাগত হ্রাস পাওয়া- এই বিষয়গুলির উপরেই সরকারকে সবচেয়ে বেশি জোর দিতে হবে ।
রাজস্ব আদায়ের সবচেয়ে প্রধান খাত হলো ইনকাম ট্যাক্স। প্রায় সতের কোটি লোকের দেশে এখন পর্যন্ত মোট ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নম্বরর প্রায় নববই লক্ষ এবং সরকার নির্ধারিত ত্রিশে নভেম্বর দুই হাজার তেইশ তারিখের মধ্যে মাত্র সাতাশ লাখ সাতাশি হাজার লোক তাদের রিটার্ন জমা দিয়েছেন। যা জনসংখ্যার অনুপাত অথবা ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নম্বরেরর অনুপাতে খুবই নগণ্য।
সরকারের এখানে জোর দিতে হবে, কিভাবে করদাতার সংখ্যা বাড়ানো যায় এবং করদাতার কাছ থেকে কিভাবে ন্যায্য কর আদায় করা যায়, তার ব্যবস্থা করতে হবে। জনগণকে উৎসাহিত করতে হবে কর দেওয়ার জন্য। আমি ব্যক্তি শ্রেণীর অনেকের সাথে আলোচনা করেছি এবং দেখেছি যে অনেকেই কর দিতে চায়। কিন্তু বর্তমান অবস্থায় অনেকেই ভয় পায়। তাই কর আদায় বৃদ্ধি করার জন্য করদাতার মনের ভয় দূর করতে হবে, কর দেওয়ার জন্য যে ফর্ম আছে, সেগুলোকে আরো সহজ করতে হবে। কর আদায়কারী ব্যক্তিকে আরো বিনয়ী, দক্ষ, সৎ, সর্বোপরি দেশদরদী হতে হবে। কর আদায়কারীর বিচক্ষণতা এবং সততা রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে প্রধান বিবেচ্য বিষয়, উনারা যদি একটু সততার সাথে পরিশ্রম করেন তাহলে করদাতা বাড়ানো কোন ব্যাপারই নয়। তাই সরকারকে বলব বাস্তবতার নিরিখে তাদের উপর তদারকি করতে। আমার দেখা একটা ছোট্ট ঘটনা এখানে উল্লেখ না করলেই নয়। ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এলাকায় আওতাভুক্ত একটি মার্কেটে একদিন কেনাকাটা করছিলাম, হঠাৎ শুনলাম সব দোকানপাট বন্ধ করে দিচ্ছে। আমি জিজ্ঞাসা করলাম কেন দোকানপাট বন্ধ করছে, তখন মার্কেটের একজন কর্মচারীর কাছ থেকে জানতে পারলাম যে ইনকাম ট্যাক্স এর অফিসার আসছে, তাই সবাই দোকানপাট বন্ধ করে দিচ্ছে। পরে আরো দু’চার জনের সাথে আলাপ করে জানতে পারলাম যে, ব্যবসায়ীরা রিটার্ন তো দূরের কথা এখানে বেশিরভাগ ব্যবসায়ী বা দোকানদারদের ট্রেড লাইসেন্সই নেই। এই যদি হয় সিটি কর্পোরেশনের আওতাভুক্ত একটা মার্কেটের অবস্থা, তাহলে মহল্লার অলিগলির ব্যবসা বা দোকানের কি অবস্থা তা সহজেই অনুমেয়। তাই কর আদায়কারীকে আরো দক্ষতা ও সততার সাথে দেশমাতৃকার উন্নয়নকল্পে করদাতা নিরূপণ করতে হবে।
একটি দেশের অর্থনৈতিক ভিত কতটুকু মজবুত তা সেই দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দেখে মোটামুটি বুঝা যায়। করোনা পরবর্তী সময়ে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আটচল্লিশ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত পৌঁছেছিল। কিন্তু করোনার পর অর্থনীতি গতিশীলতার পথে হাঁটা এবং সর্বশেষ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর পৃথিবীব্যাপী সবকিছুর দাম বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে সরকারের আমদানি ব্যয় অনেক বেড়ে যায়। ফলস্রুতিতে বিদেশী মুদ্রার রিজার্ভ ক্রমাগত হ্রাস পাচ্ছে। সরকার বিভিন্নভাবে রিজার্ভের পতন ঠেকানো চেষ্টা করছে এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি পায় মূলত প্রবাসী আয়, রপ্তানি আয়, বিদেশী বিনিয়োগ এবং বিদেশী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অনুদানের মাধ্যমে। সরকার তার বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করে বিদেশি বিনিয়োগ, ঋণ ও অনুদানের জন্য চেষ্টা করবে, পাশাপাশি প্রবাসী আয় ও রপ্তানি আয়ও বৃদ্ধি করার জন্য চেষ্টা করবে। আমি এখানে সর্বোপরি প্রবাসী আয় এবং রপ্তানি আয় কিভাবে বৃদ্ধি করা যায়, সে সম্বন্ধে কয়েকটি বিষয়ের উপর আলোকপাত করব।
প্রথমেই আসি প্রবাসী আয়ের দিকে। আমাদের দেশের জনসংখ্যার একটা বৃহৎ অংশ পৃথিবীর আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এবং তাদের আয়ের যে অংশটা দেশে পাঠায়, তা যদি আমরা সঠিকভাবে বৈধ চ্যানেলে (ব্যাংকিং ব্যবস্থার) মাধ্যমে আনতে পারি তাহলে এটা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। স্বাধীনতা লাভের বায়ান্ন বৎসর পরও কেন এখনো আমরা বৈধ পথে আমাদের প্রবাসী ভাইদের কষ্টার্জিত উপার্জনের সর্বোচ্চটা (রেমিটেন্স) আনতে পারি না। বিভিন্ন সময় এই বিষয়ে কথা উঠলে সর্বোচ্চ সংখ্যক মতামত আসে উনারা অনেকে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাঠায় তাই বৈধ পথে টাকা আনার জন্য উনাদেরকে উৎসাহিত করতে হবে এবং এখন পর্যন্ত এই উৎসাহ দেওয়ার ব্যবস্থাটা দুই পার্সেন্ট অথবা আড়াই পার্সেন্ট নগদ প্রণোদনা দেওয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ। আসলে এই গতানুগতিক চিন্তাধারা থেকে বের হয়ে আমাদের বের করতে হবে কেন প্রবাসীরা হুন্ডি করে টাকা পাঠায় এবং কি উত্তম ব্যবস্থা নিলে উনারা বৈধ চ্যানেলে রেমিটেন্স পাঠাবে।
কেন প্রবাসীরা হুন্ডি করে টাকা পাঠায় এই কথাটা বের করার জন্য কোন সেমিনার বা বিদেশ যাওয়ার দরকার নেই। দেশ মাতৃকার সেবার মন-মানসিকতা নিয়ে টানা কিছুদিন বিদেশ ফেরত প্রবাসীদের সাথে কথা বললেই বের হয়ে আসবে কেন তারা হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাঠায়। তা না করতে পারলে আপনি যতই প্রণোদনা দেন সেটা কোন কাজে আসবে না। কারণ আপনি প্রণোদনা যত দিবেন হুন্ডি ওয়ালারা তার চাইতে আরো বেশি দিবে এবং আমার মনে হয় না যে প্রবাসীরা শুধু বেশি টাকা পাওয়ার জন্য হুন্দিতে টাকা পাঠায় বরং ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা পাঠাতে নানা ভোগান্তি অনেকাংশে দায়ী। এজন্য আমার মত ক্ষুদ্র একজন ব্যক্তির মতামত হল (১) কেন হুন্ডিতে টাকা পাঠায় তার প্রকৃত কারণ বের করে তার দ্রুত সমাধান করা। (২) নগদ প্রণোদনার পাশাপাশি এমন একটা ব্যবস্থা বের করা যাতে প্রবাসীরা খুশি মনে সরকার নির্ধারিত বৈধ চ্যানেলে টাকা পাঠায়। যেমন (ক) প্রবাসীদের জন্য একটি ডিপিএসের ব্যবস্থা করা। এখানে যদি ঘোষণা দেওয়া যায় যে কেউ যদি প্রতি মাসে বৈধ চ্যানেলে যে টাকা পাঠাবে তার ফাইভ পার্সেন্ট হিসেবে সরকার তার নমিনির নামে ডিপিএস করে দিবে। ধরা যাক, কেউ দশ হাজার টাকা প্রতি মাসে তার ফ্যামিলির কাছে পাঠায় তাহলে তার নমিনির নামে প্রতি মাসে ৫০০ টাকা হিসেবে ডিপিএস হবে (খ) যারা বিদেশ থেকে বৈধ পথে টাকা পাঠাবে, তারা তাদের প্রবাস জীবনের মধ্যে যত টাকা পাঠাবে তার উপর সর্বোচ্চ ফিফটি পার্সেন্ট পর্যন্ত উনারা সহজ শর্তে প্রবাস জীবন শেষে ঋণ নিতে পারবে।
আমার ধারণা উপরোক্ত সুবিধাদি দিলে হুন্ডিতে টাকা পাঠানো আশি পার্সেন্ট বন্ধ হয়ে যাবে। আমি সরকারের বিভিন্ন সম্মানিত পরামর্শক ও অর্থনীতি বিশেষজ্ঞদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এবং অনুরোধ করছি, আপনারা যদি কেউ আমার এই লেখাটা পড়ে থাকেন তাহলে যদি সম্ভব হয় আমার উপরোক্ত প্রস্তাবনা সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ে জানানোর জন্য। আমাদের দেশের রপ্তানি আয়ের একটা বিরাট অংশ আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে না আসার কারণ বা অর্থনীতিতে ভূমিকা না রাখার কারণগুলো নিম্নরূপ:-
১. আমদানি রপ্তানি ব্যবসার সাথে জড়িত ব্যবসায়ীদের একটা বিরাট অংশ ওভার ইনভয়েসিং এবং আন্ডার ইনভয়েসিং এর মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অন্য দেশে পাঠিয়ে দেন;
২. আমাদের দেশে কর্মরত বিভিন্ন গার্মেন্টস বায়িং হাউজ বা বিভিন্ন ব্যবসায়িক মিডিয়াগুলি তাদের পরিচালন ব্যয় যেটা প্রতিমাসে দেশে আনার কথা অথবা পাওয়ার কথা, সেটা নিয়মিতভাবে বৈধ চ্যানেলে না আনা;
৩. বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত বিদেশী কর্মচারী কর্মকর্তাগণের বাস্তব বেতন এবং প্রদর্শিত বেতনের মধ্যে আকাশ পাতাল পার্থক্য থাকে এবং এর ফলে আমার দেশ তার প্রাপ্য আয় থেকে বঞ্চিত হয়।
প্রাপ্য রপ্তানি আয় থেকে বঞ্চিত হওয়ার উপরোক্ত কারণগুলো দক্ষতা ও সততার সাথে পর্যালোচনা করে উপরোক্ত অনিয়মগুলিকে যৌক্তিক পর্যায়ে কমিয়ে আনতে পারলে দেশ তার কাঙ্খিত বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে সক্ষম হবে এবং বিদেশ নির্ভরশীলতা বা পরনির্ভরশীলতার শৃংখল থেকে দেশ মুক্ত হবে।
শেয়ারনিউজ, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৩
পাঠকের মতামত:
- গুমের সঙ্গে জড়িতরা রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না
- মার্কিন ঘুষ ও জালিয়াতি মামলায় বিপাকে গৌতম আদানি
- শেয়ারবাজারে দুই সপ্তাহের পুঁজি এক সপ্তাহেই গায়েব
- বড় বড় প্রতিষ্ঠানের মালিকানা হারাতে পারেন প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা
- খালেদা জিয়াকে সেনানিবাসের বাড়ি ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি
- নবনিযুক্ত সিইসি ও ইসিদের শপথ যেদিন
- ডিভিডেন্ড সংক্রান্ত তথ্য জানাল জিএসপি ফাইন্যান্স
- বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি ঢাকায়
- লেবানন থেকে দেশে ফিরেছেন ৮২ বাংলাদেশি
- জনতা ইন্স্যুরেন্সের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
- সিলকো ফার্মার প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- ডিভিডেন্ড সংক্রান্ত তথ্য জানাল এনার্জিপ্যাক
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- ড. ইউনূসকে নিয়ে খালেদা জিয়ার পুরোনো বক্তব্য ভাইরাল
- সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ‘আওয়ামী লীগে যারা নিরপরাধ তারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন’
- নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- দায়িত্ব পেয়েই নির্বাচন নিয়ে যে বার্তা দিলেন সিইসি
- পাকিস্তান থেকে সরাসরি ফ্লাইট চালুর অনুরোধ পেয়েছে বাংলাদেশ: তৌফিক
- আদানির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের গ্রেফতারি পরোয়ানা
- দুই কোম্পানির এজিএমের তারিখ পরিবর্তন
- বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৭ কর্মকর্তাকে দুদকের তলব
- খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত: প্রধান উপদেষ্টা
- ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
- সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া
- পতনেও ভালো মুনাফা দুই শেয়ার বিনিয়োগকারীদের
- অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীনকে সিইসি নিয়োগ
- আগে ছিলো গণগ্রেফতার, এখন হয় গণমামলা : পান্না
- ব্লকে দশ কোম্পানির বড় লেনদেন
- নতুন করে বিনিয়োগকারীদের ১২ হাজার কোটি টাকা লোকসান
- বৃহস্পতিবার দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- বৃহস্পতিবার দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- বৃহস্পতিবার লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- আমরা সবাই এক পরিবারের সদস্য : প্রধান উপদেষ্টা
- সাবেক এমপি শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
- রোববার বন্ধ থাকবে ৮ কোম্পানির লেনদেন
- ডক্টরেট ডিগ্রি পেলেন অলরাউন্ডার মঈন আলী
- রোববার স্পট মার্কেটে লেনদেনে যাচ্ছে তিন কোম্পানি
- জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
- নির্বাচন ২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে হতে পারে : এম সাখাওয়াত
- আটকে গেল অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মেহেদী হাসানের জামিন
- গাজায় যুদ্ধবিরতি আটকে দিল যুক্তরাষ্ট্র
- যুক্তরাষ্ট্রে আদানির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা চালকদের বিক্ষোভ
- সাত কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন
- এমারেল্ড অয়েলের উৎপাদন বন্ধ
- সমন্বিত গ্রাহক হিসাব সুরক্ষায় ‘প্ল্যাটফর্ম’ তৈরির উদ্যোগ
- বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপ চালু করল পাকিস্তান
- রোববার লেনদেনে ফিরবে ১৬ কোম্পানি
- আজ আসছে পাঁচ কোম্পানির ডিভিডেন্ড-ইপিএস
- চিফ প্রসিকিউটরের বিশেষ পরামর্শক হলেন টবি ক্যাডম্যান
- আজ সশস্ত্র বাহিনী দিবস
- শেয়ারবাজারের দায়িত্বে থাকা অমল কৃষ্ণ ও ড. নাহিদকে ওএসডি
- দেশ গার্মেন্টসের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- ফাইন ফুডসের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- ট্রাইব্যুনাল আইনে দল নিষিদ্ধের বিধান থাকছে না: আসিফ নজরুল
- নির্বাচনের সময় আইন প্রয়োগের পূর্ণাঙ্গ ক্ষমতা চায় ইসি
- গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালসের ডিভিডেন্ড সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ
- আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা উদ্যোক্তা নয় চাকরিপ্রার্থী তৈরি করে: প্রধান উপদেষ্টা
- বাতিল করা হলো মুজিববর্ষের বাজেট
- পুলিশের নতুন আইজি বাহারুল আলম
- বেক্সিমকোর শেয়ার কারসাজিতে জড়িত ১১৭ বিও হিসাব তলব
- ঢাকা ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ সায়েন্সল্যাব রণক্ষেত্র
- ছাত্র-জনতার সমন্বয়ে নতুন রাজনৈতিক দল আসবে
- স্বাস্থ্যসচিব ও জনপ্রশাসনের অতিরিক্ত সচিবকে বদলি
- ডিভিডেন্ড ঘোষণার তারিখ জানাল দুই কোম্পানি
- তিন শেয়ার থেকে সর্বোচ্চ মুনাফা বিনিয়োগকারীদের
- শিক্ষার্থীদের সন্ত্রাসী আখ্যা দেওয়া গণমাধ্যম চিহ্নিত করা হবে : প্রেস সচিব
- ‘বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক কঠিন হতে পারে’
- নতুন করে ২৬৫ কোটি টাকা পেলো শেয়ারবাজারের তিন ব্যাংক
- অনুমোদন পেল সংশোধিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশ
- ব্লকে পাঁচ কোম্পানির বড় লেনদেন
- উত্থানে ফিরলেও স্বস্তিতে নেই বিনিয়োগকারীরা
- শেখ হাসিনার নতুন অডিও ফাঁস, দিলেন নির্দেশনা
- ইউনাইটেড গ্রুপের কর্ণধার হাসান মাহমুদ রাজার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরকে হুঁশিয়ারি দিয়ে এস আলমের চিঠি
- ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
- সারজিস আলম সম্পর্কে সতর্কতা
- শাইনপুকুরসহ বেক্সিমকোর ২৪ কারখানা বন্ধ
- সোনালী আঁশের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- তিন শেয়ার থেকে সর্বোচ্চ মুনাফা বিনিয়োগকারীদের
- ডিভিডেন্ড ঘোষণার তারিখ জানালো দুই কোম্পানি
- বিডি থাই ফুডের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- ডিভিডেন্ড ঘোষণার তারিখ জানাল দুই কোম্পানি
- ১, ২ ও ৫ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
- নতুন করে ২৬৫ কোটি টাকা পেলো শেয়ারবাজারের তিন ব্যাংক
- গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালসের ডিভিডেন্ড সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ
- তিন কোম্পানির মাধ্যমে বাজারে অর্ধেক পতন