এক ফোন কলেই যেভাবে বদলে গেল ড. ইউনূসের জীবনের গতিপথ

নিজস্ব প্রতিবেদক: শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস জুলাই-আগস্টে ছাত্র নেতৃত্বাধীন বিক্ষোভের পর বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এতেই তাঁর জীবনের গতিপথ পরিবর্তন হওয়ার কথা তিনি স্বীকার করেছেন।
এর আগে গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার দুর্বার আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। এর কয়েক ঘণ্টা পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে একটি ফোনকল আসে। তাকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে অনুরোধ করা হয়। সেই ফোনকলের প্রেক্ষিতে দেশের দায়িত্ব নেওয়াকে তিনি জীবনের গতিপথ পরিবর্তন হিসেবেই দেখছেন।
মার্কিন পাবলিক ব্রডকাস্টিং সংস্থা এনপিআরকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অন্তবর্তী সরকারের প্রধান হিসাবে ক্ষমতায় আসার বিষয়ে এমনটাই বর্ণনা করেছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
গতকাল সোমবার (৩০ সেপ্টম্বর) এই সাক্ষাৎকার প্রকাশ করেছে এনপিআর। এর আগে গত ২৭ সেপ্টেম্বর নিউ ইয়র্ক সিটিতে এনপিআর-এর মর্নিং এডিশনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা বলেছিলেন, এটি ছিল ‘ঘটনার খুব অদ্ভুত পরিবর্তন’।
অর্থনীতিবিদ ড. ইউনূস জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বক্তৃতা করার পর এনপিআর-এর মিশেল মার্টিনের সঙ্গে আলাপচারিতায় বসেছিলেন।
তাদের আলাপচারিতা ছিল নিম্নরূপ—
মিশেল মার্টিন : গত গ্রীষ্মে যখন আমরা কথা বলেছিলাম, আপনি দুর্নীতির অভিযোগে বিচারাধীন ছিলেন এবং এখন আপনি বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করছেন। এসব কিছুই ঘটনার পালাবদল। নিজেকে এই অবস্থানে পেয়ে অবাক হচ্ছেন কি?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস : ঘটনার খুবই অদ্ভুত পালাবদল। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেওয়ার আগে আমি প্যারিসে ছিলাম, আমি দেখার চেষ্টা করছিলাম যে আমি ফিরে যাব কি না, আমাকে গ্রেপ্তার করা হবে, কারণ তিনি (শেখ হাসিনা) আমার ওপর রাগান্বিত হবেন এবং আমাকে জেলে পাঠাবেন।
তাই ভাবছিলাম ফিরতে দেরি করব। আর হঠাৎ বাংলাদেশ থেকে একটা ফোন কল পেলাম যে তিনি (শেখ হাসিনা) এখন চলে গেছেন। আমরা চাই আপনি সরকারপ্রধান হন। এটি একটি বড় চমক ছিল।
মিশেল মার্টিন : আপনি যখন ফোনটি পেয়েছিলেন তখন আপনার মনে কী হয়েছিল?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস : দেশ পরিচালনায় আমার আদৌ যুক্ত হওয়া উচিত কি না। এটা খুবই কঠিন রাজনৈতিক পরিস্থিতি। কিন্তু যখন ছাত্ররা আমাকে ডেকে ব্যাখ্যা করল যে পরিস্থিতি কী। অবশেষে আমি বললাম, ‘হ্যাঁ, তোমরা এর জন্য জীবন দিয়েছ। তোমরা যদি জীবন দিতে পারো, তবে আমি আমার অন্য সব বিবেচনা বাদ দিতে পারি। আমি তোমাদের সেবা করতে পারি। আমি এটা করব।’
মিশেল মার্টিন : এবং আপনি যখন বলেন যে আপনি জীবন দিয়েছেন আপনি অতিরঞ্জিত করেননি এবং এটি কোনো রূপক নয়।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস : না, এটা কোনো রূপক নয়। মানুষ মারা যায়। প্রায় এক হাজার যুবক মারা গেল, বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে বুলেটে বুক পেতে দিল। আক্ষরিক অর্থে যুবকরা এসে আত্মাহুতি দিয়েছে। তারা যখন বিক্ষোভে যোগ দিতে তাদের বাড়ি থেকে বের হচ্ছিল, তারা তাদের বাবা-মাকে বিদায় জানাচ্ছিল, তারা তাদের ভাইবোনদের বিদায় বলছে, ‘আমি হয়তো ফিরে আসব না।’ এটাই সেই চেতনা যার মধ্যে পুরো ব্যাপারটা ঘটেছে এবং অবশেষে, এটি এতটাই অবিশ্বাস্য ছিল, প্রধানমন্ত্রী দেশ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন, কারণ পুরো জনতা তার বাড়ির দিকে আসছিল।
মিশেল মার্টিন : একদিকে এসব বিক্ষোভ আন্দোলনে খুবই অজনপ্রিয় কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত নেতার প্রস্থানের পথ প্রশস্ত করেছিল। সেইসব বিশৃঙ্খলতার প্রথম দিনগুলোতে আহমদিয়া ও হিন্দুদের ওপর হামলা হয়েছিল। এসব ঘটনার কিছু অংশ ছিল শেখ হাসিনার দলের প্রতি তাদের আনুগত্যের কারণে। এর কিছু ঘটনা শুধু সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে আক্রমণ বলে মনে হয়েছে। সেসব ঘটনাও কমে গেছে। কিন্তু তার পর থেকে আরো হামলা হয়েছে, এইবার সুফি মাজারে। আমাদের প্রতিবেদন অনুসারে তাকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর থেকে ২০টিরও বেশি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, উত্তেজিত জনতার হাতে হত্যা হয়েছে। কেন এমন হচ্ছে?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস : জনগণ বিপ্লবের মেজাজে আছে। সুতরাং এটি একটি বিপ্লবী পরিস্থিতি। তাদের অনেককে হত্যা করা হয়েছে। তাই তারা এমন লোকদের খুঁজছে যারা তাদের সহযোদ্ধাদের মৃত্যু ঘটিয়েছে। তাই জনগণ শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন দলের অনুসারীদের ওপর হামলা চালাচ্ছিল। আপনি যখন বলেন, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা হচ্ছে, সেই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায় শেখ হসিনার সঙ্গে যুক্ত ছিল। সুতরাং আপনি পার্থক্য করতে পারবেন না যে তারা শেখ হাসিনার অনুসারী হওয়ার কারণে তাদের ওপর হামলা হয়েছে, নাকি তারা হিন্দু বলে তাদের ওপর হামলা হয়েছে। কিন্তু তাদের ওপর হামলা হয়েছে, এটা নিশ্চিত। কিন্তু তারপর আমরা সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ করে শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করি। আমি সবাইকে বলতে থাকি যে আমাদের মতভেদ থাকতে পারে; এর মানে এই নয় যে আমাদের একে অপরকে আক্রমণ করতে হবে।
মিশেল মার্টিন : আপনি কি মনে করেন যে আপনি জনগণকে প্রতিশোধের পরিবর্তে সংস্কারের দিকে মনোনিবেশ করার পথে ফিরিয়ে আনতে পারেন?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস : প্রতিশোধের সময় মাত্র কয়েক সপ্তাহ ছিল। কিন্তু তারপর স্বাভাবিকতা ফিরে আসতে শুরু করে। তাই আমরা দেশ চালাচ্ছি। কিন্তু বিক্ষোভ আছে, প্রতিশোধমূলক বিক্ষোভ নয়। বেশির ভাগ বিক্ষোভ তাদের বেতন বৃদ্ধির দাবিতে, তাদের চাকরির দাবিতে, যাদের সরকার আগে বরখাস্ত করেছিল।
তাই তারা বলেছিল, অতীতের সরকার আমাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছে এবং আমরা বিনা কারণে আমাদের চাকরি হারিয়েছি। কারণ আমরা অন্য রাজনৈতিক দলের সদস্য। তাই বঞ্চিতরা সবাই তাদের দাবি মেটানোর চেষ্টা করছে। আমরা তাদের বোঝানোর চেষ্টা করছিলাম। দেখুন এগুলো আপনাদের ১৫ বছরের ক্ষোভ। আমরা ১৫ দিনের মধ্যে এটি সমাধান করতে পারি না। আমাদের কিছু সময় দিন যাতে আমরা ফিরে যেতে পারি। আপনারা একটি খুব কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছেন এবং আমাদের এটি এমনভাবে সমাধান করতে হবে, যাতে এটি পদ্ধতিগতভাবে সম্পন্ন হয়।
মিশেল মার্টিন : সময়ের কথা বলছি, সেনাবাহিনী আপনার পেছনে রয়েছে। সামরিক নেতারা বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ১৮ মাস শাসন করতে হবে। বিরোধী দলগুলো তা চায় না। তারা নভেম্বরে নির্বাচন চেয়েছিল। আপনার যা করতে হবে তা করার জন্য কি ১৮ মাস যথেষ্ট সময় আছে?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস : জনগণ এই সংখ্যাগুলো বিবেচনা করছে না। কত মাস, কত বছর তাদের প্রয়োজন মনে হয়। কেউ কেউ বলে যে এটি দ্রুত করা উচিত, কারণ আপনি যদি দীর্ঘায়িত করেন আপনি অজনপ্রিয় হবেন এবং সব কিছু এলোমেলো হয়ে যাবে। কেউ কেউ বলেন যে না, আপনাকে সংস্কার শেষ করতে হবে। সুতরাং আপনি দীর্ঘ সময় ধরে থাকুন। কারণ আমরা সব কিছু ঠিক না করে বাংলাদেশ ২.০-এ যেতে চাই না। তাই এ নিয়ে বিতর্ক চলছে।
মিশেল মার্টিন : আপনি জানেন, আপনি প্রায় সুশীল সমাজের মতো করে সম্পূর্ণ পুনর্গঠনের কথা বলছেন।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস : সংস্করণ ২-এর অর্থ ঠিক এটাই। আমরা পুরনো স্টাইলে ফিরে যেতে চাই না। তাহলে এত জীবন দেওয়ার মানে কী? এর কোনো মানে নেই কারণ আমরা যা করেছি, সব কিছু ধ্বংস করেছি। তাই একটি নতুন দেশ নির্মাণ আমাদের শুরু করতে হবে।
মিশেল মার্টিন : আপনি জানেন, এটি চ্যালেঞ্জিং কিন্তু উত্তেজনাপূর্ণ, তাই না?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস : এটা খুবই উত্তেজনাপূর্ণ। আপনি নেতিবাচক দিক দেখছেন। আমি এটাকে খুবই ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখি। আমি বলেছিলাম, এই জাতি সবচেয়ে বড় সুযোগ পেয়েছে। এসব মানুষ, দেশ একটি বিষয়ে ঐক্যবদ্ধ; আমাদের পরিবর্তন দরকার।
মিশেল মার্টিন : আপনি ৮৪ বছর বয়সী। আমি জানি না যে আপনি কখনো নিজেকে সরকারপ্রধান, রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে ভেবেছেন কি না। আপনি কি মনে করেন যে আপনি বাংলাদেশকে সেই দেশে পরিণত হতে দেখবেন, যা আপনি আশা করেন, আপনার জীবদ্দশায়?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস : সব কিছু নয়। তবে আমি খুব খুশি হবো, এটি হওয়ার পথে। প্রতিষ্ঠানগুলো ঠিক আছে। নীতি সঠিক। তরুণরা বিশ্বকে পরিবর্তন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যে তারা দেশের মধ্যে এবং বিশ্বব্যাপী ভূমিকা পালন করে। জলবায়ু পরিবর্তনের কথা বললে, আমরা জলবায়ু পরিবর্তনের ভুক্তভোগী। তবে আমাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে। আমি সব সময় তরুণদের গুরুত্ব দিই, কারণ তারাই ভবিষ্যৎ গড়বে এবং যেভাবেই হোক তাদের নেতৃত্বের অবস্থানে থাকা উচিত। কারণ তাদের উত্তরাধিকার সূত্রে এই গ্রহে থাকতে হবে। আপনি উল্লেখ করেছেন যে আমি ৮৪ বছর বয়সী। আমার সামনে দীর্ঘ সময় নেই, তাদের সামনে পুরো জীবন রয়েছে।
মামুন/
পাঠকের মতামত:
- রিজার্ভ চুরির ঘটনায় উচ্চ পর্যায়ের পর্যালোচনা কমিটি গঠিত
- সুকুক বন্ডের নিলামে তিনগুণ বিড দাখিল
- লাফার্জহোলসিমের ফাইনাল ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- রোজা ২৯ নাকি ৩০, ঈদের সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
- হজযাত্রীদের বয়স নির্ধারণ করে দিল সৌদি আরব
- শেয়ারবাজারের আরও ৩ ব্যাংকের পরিচালনা বোর্ড ভেঙে দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- ২৫ মার্চ থেকে বন্ধ হতে যাচ্ছে ইটভাটা
- হাসিনা পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, দুদকের ব্যাখ্যা
- বেক্সিমকোর তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগ নিয়ে হাইকোর্টের নতুন নির্দেশনা
- অন্তবর্তীকালীন জামিন পেয়েছেন অভিনেত্রী
- পূর্বাচল প্লট নিয়ে ফেসবুকে সজীব ওয়াজেদ জয়ের ব্যাখ্যা
- ৮ জন উপদেষ্টার শপথগ্রহণের খবর নিয়ে প্রেস সচিবের স্পষ্ট বক্তব্য
- আদালতে নেতাদের হাতকড়া পরানোর পেছনে বিস্ময়কর কারণ
- ড. ইউনূস ও গুতেরেসের সাথে রোহিঙ্গাদের ইফতার
- বিমা আইনকে ত্রুটিপূর্ণ বললেন আইডিআরএ চেয়ারম্যান
- উত্থানের বাজারেও বিপরীত ভূমিকায় তিন বহুজাতিক কোম্পানি
- শেষ বেলায় বিক্রেতা সংকটে সাত প্রতিষ্ঠানের শেয়ার
- লাকীর সাবেক প্রেমিকের বিরুদ্ধে ইলিয়াসের চাঞ্চল্যকর অভিযোগ
- তিন খাতের দখলে শেয়ারবাজারের ৪৩ শতাংশ লেনদেন
- গণজাগরণ মঞ্চের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ইশরাকের কঠোর মন্তব্য
- এবার কনটেন্ট ক্রিয়েটরের নামে মামলা করেছেন সেই সিঁথি
- সাউথ বাংলা ব্যাংকের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
- ‘যায়যায়দিন’ পত্রিকার নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগে সরকারের কঠোর সিদ্ধান্ত
- মাগুরার শিশুটির সর্বশেষ অবস্থা
- শেয়ারবাজারে ইতিবাচক প্রবণতা, সূচক ও লেনদেনে উন্নতি
- ১২ মার্চ ব্লকে পাঁচ কোম্পানির বড় লেনদেন
- ১২ মার্চ দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ১২ মার্চ লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ১২ মার্চ দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- সৈয়দ মনজুর এলাহীর মৃত্যুতে ডিএসইর গভীর শোক প্রকাশ
- হাইকোর্টের রায়ে 'ডাক্তার' উপাধি ব্যবহারের সীমাবদ্ধতা
- পূবালী ব্যাংক পার্পেচ্যুয়াল বন্ডের লেনদেন বন্ধ আগামীকাল
- ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন
- ভারতীয় ঋণে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্প বাতিল
- খালেদা জিয়ার সুস্থতা নিয়ে সুখবর
- বিমানবন্দরের নিরাপত্তায় বিশেষ বাহিনী গঠন
- ঢাকায় শুরু হলো ইউরোপের ৯ দেশের ভিসা প্রসেসিং
- গণপরিষদ নির্বাচন হলে এনসিপি, সংসদ নির্বাচন হলে বিএনপি জিতবে
- নির্বাচন দিলেই সব ঠিক হয়ে যাবে? উত্তরে যা বললেন রুমিন ফারহানা
- সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
- শেখ হাসিনার রাজনৈতিক মৃত্যু
- তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং শুষ্ক আবহাওয়ার পূর্বাভাস
- দ্বিতীয় সংসার ছাড়ছেন অমিতাভ বচ্চন!
- ১৭ দিনের সংগ্রাম শেষে শিক্ষকদের আন্দোলন সফল
- যুক্তরাষ্ট্রের পণ্য বর্জন শুরু
- জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়া সম্পর্কে যা বললেন শিবির সভাপতি
- সংস্কার নিয়ে তারেক রহমানের ৮ প্রস্তাব
- পকেটে ফোন রাখলে যে ক্ষতি হয়
- রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ব্যবস্থাপনায় আসছে নতুন আইন
- শাহবাগের নির্মমতা নিয়ে হাসনাত আব্দুল্লাহর শঙ্কা
- হাসিনার হাসি বন্ধ করল জাতিসংঘ
- দিল্লিতে শেখ হাসিনার গোপন আশ্রয়ের ঠিকানা ফাঁস
- হারুনের সেই ‘ভাতের হোটেল’ কক্ষের বর্তমান অবস্থা
- রাজধানীতে জিএম কাদেরের ইফতার অনুষ্ঠান পণ্ড
- ‘ছেলের সেমিস্টারের খরচ পাঠানো হয়েছে ৪০০ কোটি টাকা’
- বিনা মূল্যে পাওয়া শেখ পরিবারের ৪ ফ্ল্যাটের সন্ধান
- শেয়ারবাজারে বিরল দুই ঘটনা
- যেসব জিনিস নিতে নিষেধাজ্ঞা দিলো সৌদি আরব
- বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে কঠোর বার্তা দিলো ভারত
- টকশোতে অংশ নিলেই এনসিপিকে সম্মানীর অর্ধেক দিতে হয়
- সাকিবের দেশত্যাগ: সাংবাদিক ইলিয়াসের পোস্টে উত্তাল দেশ
- পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন সিনিয়র জেলা জজ নেপথ্যে যে কারণ
- ১১ কোটি নাগরিকের তথ্য বিক্রি: রিমান্ডে সিনিয়র সচিব
- বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকে পড়েছে অবৈধ ভারতীয় নাগরিকরা
- প্রশাসনে আসছে ‘ঈদ উপহার’