বারবার কেন বন্ধ হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার?
নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশের জন্য মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বারবার হাতছাড়া হচ্ছে এই বাজার। দেশটির শ্রমবাজার ২০০৮ সালে বন্ধ হয়ে আট বছর পর তা চালু হয়েছিল ২০১৬ সালে। এরপর দুর্নীতির অভিযোগে ফের ২০১৮ সালে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়া বন্ধ করে দেয় মালয়েশিয়া।
২০২১ সালের ১৮ ডিসেম্বর নতুন সমঝোতা চুক্তির মাধ্যমে সেই বাজার খুলতে সময় লেগেছিল তিন বছর। ২০২২ সালের আগস্টে দেশটিতে আবারও বাংলাদেশি কর্মী যাওয়া শুরু হয়।
মালয়েশিয়া সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ১ জুন থেকে বাংলাদেশসহ বিদেশি কর্মীদের দেশটিতে প্রবেশ বন্ধ থাকবে। নতুন নিয়মে কর্মী পাঠাতে হলে আবারও সংশ্লিষ্ট দেশের সঙ্গে চুক্তি করতে হবে। নতুন এই চুক্তিতে কর্মীদের স্বার্থ রক্ষায় সব এজেন্সির জন্য কর্মী পাঠানোর সুযোগ রাখতে চায় বাংলাদেশ।
দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইল ও মানবসম্পদমন্ত্রী স্টিভেন সিম চি কিয়ং সোমবার (২০ মে) মালয়েশিয়ার স্থানীয় সময় দুপুরে শ্রমবাজার ইস্যুতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
সম্মেলনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইসমাইল জানান, মালয়েশিয়া সরকার আবারও বিদেশি কর্মীদের আবেদন গ্রহণ বন্ধ রাখার সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিদেশি কর্মীদের আবেদন বর্তমানে স্থগিত থাকছে। অর্থাৎ নতুন কোনও শ্রমিক সে দেশে কাজে যেতে পারবে না।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইলের মতে, ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে মালয়েশিয়ার অর্থ মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত ১৫ শতাংশ বিদেশি কর্মীর কোটা পূরণ হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। তার এই বক্তব্যের মাধ্যমেও ধারণা করা যাচ্ছে, চলতি বছরে মালয়েশিয়ায় আর নতুন কর্মী যাওয়ার সম্ভাবনা নেই।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মালয়েশিয়ায় সক্রিয় প্রভাবশালী সিন্ডিকেট চক্রের কারণে বিদেশি কর্মীরা প্রতারণার শিকার হয়ে আসছেন। নিয়োগকর্তা চুক্তি করেও সেই শর্ত মানেন না। সিন্ডিকেটের কারণেই দেশটির শ্রমবাজারে বারবার অনিশ্চয়তা দেখা দেয়। বাংলাদেশেও তৎপর রয়েছে সিন্ডিকেট চক্র। পুনরায় চুক্তি করতে গেলে যদি শ্রমবাজার সেই সিন্ডিকেটের কাছে চলে যায়, তাহলে চুক্তি করা আর না করা একই কথা।
জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে ২০২২ সালের আগস্টে কর্মী যাওয়া শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ৪ লাখের বেশি বাংলাদেশি সেখানে গেছেন। শুধু ২০২৩ সালেই বাংলাদেশ থেকে সাড়ে ৩ লাখের বেশি শ্রমিক নিয়োগ দিয়েছে মালয়েশিয়া। তাদের মধ্যে এখন বেকার, বেতনহীন ও কম বেতনে চাকরি করছেন—এমন কর্মীর সংখ্যা অন্তত ১ লাখ।
সরকার নির্ধারিত অভিবাসন ব্যয় ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকা হলেও সাড়ে ৪ লাখ থেকে শুরু করে ৫ লাখ টাকা খরচ করে মালয়েশিয়ায় গিয়ে কর্মীদের কাজ না পাওয়া এখন নিয়মিত ঘটনা।
সম্প্রতি মালয়েশিয়ায় পেমবিনান রিকোলার এসডিএন-বিএইচডি নামের একটি কোম্পানিতে অন্তত ১০০ বাংলাদেশি শ্রমিক বৈধভাবে কাজ করতে গিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। তিন মাস ধরে তারা খাবার, ঘুমানোর জায়গা এমনকি টয়লেটের সংকটে ছিল। বিষয়টি সামনে এলে মালয়েশিয়া সরকার এ ধরনের ঘটনার জন্য দায়ী কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দেয়।
এছাড়া, ৭০০ বাংলাদেশি কর্মীকে শোষণ ও চাকরিচ্যুত করার পর ক্ষতিপূরণ দিতে ব্যর্থ হওয়া এবং শ্রম আইন লঙ্ঘন করার দায়ে দেশটির ডেপুটি পাবলিক প্রসিকিউটর ওই কোম্পানির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
এর আগে, গত ৫ ফেব্রুয়ারি জোহর শ্রম বিভাগের (জেটিকে) কর্মকর্তার উপস্থিতিতে শ্রম আদালত ৭৩৩ জন বাংলাদেশি শ্রমিকের নিয়োগকর্তাকে ১ কোটি ৩৫ লাখ ৫৫৭ মিলিয়ন রিঙ্গিত বকেয়া বেতন পরিশোধ করার নির্দেশ দেয়— যা ওই শ্রমিকদের প্রাপ্য বেতনের অর্ধেক।
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকদের দুর্দশার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন (আইওএম), ইন্টারন্যাশনাল লেবার অর্গানাইজেশন (আইএলও) এবং জাতিসংঘের ড্রাগস অ্যান্ড ক্রাইম অফিস (ইউএনওডিসি)।
২০২৩ সালের শুরুর দিক থেকে ক্রমবর্ধমান কর্মীদের নিয়ে রিপোর্ট রয়েছে যে মালয়েশিয়ায় ঢোকার পর থেকে তাদের চাকরি দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছে সংস্থাগুলো।
এছাড়াও জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশি কর্মীদের এমন করুণ পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। তারা অভিবাসী শ্রমিকদের শোষণের হাত থেকে রক্ষা করতে মালয়েশিয়াকে বিশেষ কিছু ব্যবস্থা গ্রহণেরও আহ্বান জানিয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, অভিবাসীরা প্রতারিত হচ্ছেন। কারণ, তাদের ভুয়া কোম্পানির মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে এবং অতিরিক্ত নিয়োগ ফি দিতে বাধ্য করা হয়েছে, যা তাদের ঋণের জালে বন্দি করেছে। অনেক অভিবাসী মালয়েশিয়ায় পৌঁছে দেখতে পান প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী কাজ নেই এবং প্রায়ই তাদের ভিসাহীন থাকতে বাধ্য করা হয়। এর ফলে তাদের গ্রেফতার হয়ে ডিটেনশন ক্যাম্পে দুর্ব্যবহার এবং নির্বাসনের ঝুঁকিতে পড়তে হয়।
বিশেষজ্ঞরা আরও বলেন,, মালয়েশিয়ায় কয়েক মাস বা তার বেশি সময় ধরে কর্মহীন বাংলাদেশি অভিবাসীদের অবস্থা খুবই নাজুক ও অসম্মানজনক।
তিন বছর আগে ২০২১ সালে নতুন শ্রমচুক্তি সাক্ষর হয়। সেই চুক্তির মেয়াদ আছে পাঁচ বছর। চুক্তিতে বলা হয়েছিল, মালয়েশিয়া প্রান্তের সব খরচ নিয়োগকর্তা বহন করবেন। এসব খরচের মধ্যে কর্মীর জন্য রিক্রুটমেন্ট এজেন্সি নিয়োগ, তাকে মালয়েশিয়ায় আনা, আবাসন, কর্মে নিয়োগ ও কর্মীর নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর খরচ অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
তবে সেই শর্ত অনুযায়ী, বিনা অভিবাসন ব্যয়ে মালয়েশিয়ায় যাওয়া কর্মীর সংখ্যা খুবই কম। বেশির ভাগ কর্মী ৪-৫ লাখ টাকা খরচ করে সেদেশে গেছেন। ২০২২ সালের অক্টোবর থেকে সম্পূর্ণ বিনা খরচে বোয়েসেলের মাধ্যমে সরকারিভাবে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানো শুরু হয়। চুক্তি অনুযায়ী, ১০ হাজার কর্মী পাঠানোর কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত মোট ১ হাজার ৩০৮ জন কর্মী পাঠিয়েছে বোয়েসেল।
চুক্তিতে আরও ছিল, মালয়েশিয়া সরকার রিক্রুটিং এজেন্সির সংখ্যা নির্ধারণ করে দেবে। আর এই শর্তে কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সির সিন্ডিকেট তৈরি করার অভিযোগ ওঠে। চুক্তির সময় মালয়েশিয়া সরকার ২৫টি রিক্রুটিং এজেন্সি নির্ধারণ করে দেয়। পরে এই সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় ১০০টিতে। অথচ দেশে নিবন্ধিত রিক্রুটিং এজেন্সির সংখ্যা দেড় হাজারের বেশি।
বোয়েসেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মল্লিক আনোয়ার হোসেন বলেন, আগামী মাসে (জুনে) তৃতীয় জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠক হতে পারে। বাকি কর্মীদের পাঠানোর কোটার বিষয় বৈঠকের এজেন্ডায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
২০১৮ সালে ১০টি রিক্রুটিং এজেন্সির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনে মালয়েশিয়া সরকার বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিয়োগ বন্ধ করে দেয়। যে ১০টি এজেন্সির বিরুদ্ধে অভিযোগের ছিল, তার মধ্যে ৫টি এজেন্সির নাম ছিল ২০২১ সালের চুক্তির পর নতুন করে নিয়োগপ্রাপ্ত ২৫ রিক্রুটিং এজেন্সির তালিকাতেও। এরপর একে একে নির্ধারিত রিক্রুটিং এজেন্সির সংখ্যা দাঁড়ায় ১১০টিতে।
চলতি বছরের ১২ মার্চ ঢাকায় নিযুক্ত মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার হাজনাহ মো. হাশিম পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎ শেষে তিনি সাংবাদিকদের জানান, দুই প্রান্তেই সিন্ডিকেটের কারণে মালয়েশিয়ায় গিয়ে বাংলাদেশি কর্মীরা সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন।
তিনি বলেন, এর অন্যতম কারণ হচ্ছে সিন্ডিকেট। সেটা মালয়েশিয়ার দিক থেকে যেমন রয়েছে, বাংলাদেশের দিক থেকেও রয়েছে। ফলে এই সমস্যা মোকাবিলায় আমাদের উভয় দেশের সহযোগিতার প্রয়োজন রয়েছে।
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাসুশন বিন ইসমাইল বাংলাদেশি কর্মীদের সমস্যার বিষয়টি নিয়ে গত ৮ মার্চ সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন। তিনি অনুমোদিত এজেন্সি বা এজেন্টের বদলে নিয়োগকর্তাদের কাছ থেকে সরাসরি ভিসা আবেদনের পদ্ধতি চালুর কথা তুলে ধরেন সেখানে।
মালয়েশিয়ার সরকারের অনুমোদিত রিক্রুটিং এজেন্সির বদলে বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে তাদের ভিসা দেখভালের দায়িত্ব সরাসরি নিয়োগকারী কোম্পানিকে দেওয়ার কথা বলেন তিনি।
তবে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিসের (বায়রা) সভাপতি মো. আবুল বাশারের মতে, মালয়েশিয়ার সরকার এই সিন্ডিকেট তৈরি করেছে। তাদেরই এই দায়িত্ব নিতে হবে।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী নতুন চুক্তি প্রসঙ্গে বলেন, বিদ্যমান চুক্তির আওতায় মালয়েশিয়া তার উৎস দেশ থেকে কর্মী নিয়োগ দেবে না। এজন্য নতুন চুক্তির প্রয়োজন আছে।
তিনি বলেন, কর্মী পাঠাতে নতুন করে চুক্তি হবে। তাদের চাহিদা অনুযায়ী নির্ধারিত হবে কত কর্মী যাবে। প্রয়োজনে আমরা সেদেশে গিয়ে সরকারের সঙ্গে সরাসরি আলাপ করবো। আমাদের যত নিবন্ধিত রিক্রুটিং এজেন্সি আছে, তারা যেন কর্মী পাঠানোর সুযোগ পায়।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের বিষয়ে আলোচনা, কোটা বৃদ্ধিসহ বেশ কয়েকটি এজেন্ডায় দুই দেশের যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ। তবে এখন পর্যন্ত মালয়েশিয়ার তরফ থেকে কোনও সাড়া পাওয়া যায়নি।
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের মাধ্যমে এক মাস আগে দেশটির সরকারকে চিঠি দেওয়া হয়েছে জানিয়ে আগামী মাসের মধ্যে বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
দেশটিতে কর্মী পাঠানো রিক্রুটিং এজেন্সি সাদিয়া ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী ও বায়রার সাবেক মহাসচিব শামিম আহমেদ চৌধুরী জানান, মালয়েশিয়া সব উৎস দেশ অর্থাৎ যেসব দেশ থেকে কর্মী নেয় সেসব দেশ থেকে প্রায় ১০ লাখ কর্মী নিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে। বাংলাদেশে যে সাড়ে ৪ লাখ কর্মীর চাহিদাপত্র এসেছিল, তার বেশিরভাগই চলে গেছে।
তিনি বলেন, ২০১৮ সালে একবার যখন এই বাজার বন্ধ হয়েছিল, সেই শ্রমবাজার খুলেছে ২০২২ সালের দিকে। অর্থাৎ তিন-চার বছর লেগে গেছে বাজার খুলতে। এর আগেও ২০০৮ সালে বন্ধ হয়ে ২০১৬ সালে বাজার খুলেছিল। সুতরাং, সংশয় থেকে যাচ্ছে যে শ্রমবাজার বন্ধ হয়ে পরে আবার কবে খুলবে।
ব্র্যাকের সহযোগী পরিচালক শরিফুল হাসান বলেন, গত ৩০ বছরের মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারের ইতিহাসে দেখা যায়, বেশিরভাগ সময়ই বাজার বন্ধ ছিল। প্রতিবারই কোনো না কোনো দুষ্ট চক্র বা সিন্ডিকেটের কারণে এটি বন্ধ হয়ে গেছে।
নতুন চুক্তির সময় আমরা আশা করছি- শ্রমিকরা কম খরচে মালয়েশিয়ায় যাবে এবং প্রতারণা বন্ধ হবে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে উল্টো। কারণ সিন্ডিকেট সদস্যরা উভয় প্রান্তেই অত্যন্ত প্রভাবশালী। ফলে তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।
তিনি বলেন, পুনরায় চুক্তি করতে গেলে যদি শ্রমবাজার সেই সিন্ডিকেটের কাছে চলে যায় তাহলে চুক্তি করা আর না করা একই কথা। সুতরাং, আমি মনে করি চুক্তিতে কর্মীদের সুরক্ষার ম্যাকানিজম নির্ধারণ করতে হবে। কারণ, যতবারই মালয়েশিয়ায় কর্মী গেছে ততবারই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে।
শেয়ারনিউজ, ২৩ মে ২০২৪
পাঠকের মতামত:
- রাহুল গান্ধীর পোস্টেও বাংলাদেশের উল্লেখ নেই
- ‘ফিফা দ্য বেস্ট’ পুরস্কার উঠছে কার হাতে?
- বিজয় দিবস উপলক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা
- বিবিসির বিরুদ্ধে ৫ বিলিয়ন ডলারের মামলা করলেন ট্রাম্প
- উচ্চশিক্ষা কমিশনের খসড়া প্রকাশ, মতামত চাইল মন্ত্রণালয়
- ৭১ এ যারা স্বাধীনতার বিপক্ষে ছিল, তারাই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হচ্ছে: ফখরুল
- বিজয় দিবস নিয়ে মোদির পোস্টে নেই বাংলাদেশের নাম
- নিরাপত্তাজনিত কারণে বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল
- সাবেক ভূমিমন্ত্রীর আরও ৬১৫ সম্পদের সন্ধান পেয়েছে দুদক
- 'আওয়ামী লীগ ৫০ জন প্রার্থীকে হ-ত্যা করবে'
- যে ফাইভ পিলার রুল বদলে দেয় মেসির জীবন
- শান্তিচুক্তির পথে ইউক্রেন যুদ্ধ, আশাবাদী ট্রাম্প
- হাদির ওপর হামলায় অভিযুক্ত ফয়সালের ঘনিষ্ঠ সহযোগী গ্রেপ্তার
- সেভেন সিস্টার্স নিয়ে হাসনাত আবদুল্লার হুমকি
- ‘গ্যাং মাদার’ খ্যাত সিনথিয়া বীথি গ্রেপ্তার
- ১০ টাকার শেয়ারে এক বছরেই পৌনে ১০ টাকা লোকসান!
- আজ মহান বিজয় দিবস
- বৈশ্বিক আলোচনায় নেই বাংলাদেশের শেয়ারবাজার: ড. ফরাসউদ্দিন
- সোনার দাম রেকর্ড ছুঁই ছুঁই
- ২৭ বীমা কোম্পানির হিসাব নিয়ে বিএসইসি’র লাল সংকেত
- এডিএন টেলিকমের ডিভিডেন্ড অনুমোদন
- জেনেক্স ইনফোসিসের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- খেলাপি ঋণে নাজুক ব্যাংক খাত, ব্যতিক্রম ১৭ ব্যাংক
- যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: তারেক রহমান
- এই অথর্ব কমিশনের অধীনে নির্বাচন সম্ভব নয়: নাহিদ
- ১৭৬ কোটি টাকার রাজস্ব আত্মসাৎ, অভিযুক্ত ৭
- বাংলাদেশে অবস্থানরত মার্কিন নাগরিকদের সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
- অবৈধ মোবাইল ফোন বন্ধের সময় বাড়লো
- ৫ দিনের রিমান্ডে সাংবাদিক আনিস আলমগীর
- ভারতকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন হাসনাত
- রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি, ১৪ কোটি ডলার কিনল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- এমপি প্রার্থীদের আ-গ্নে-য়াস্ত্র লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা
- আইপিএল মিনি নিলাম: কবে, কোথায়-দেখুন দলগুলোর বাজেট
- নতুন যুগের সূচনা করে রেনাটা'র প্রেফারেন্স শেয়ারের লেনদেন শুরু
- বাংলাদেশ বনাম নেপাল: খেলাটি শেষ, জেনে নিন ফলাফল
- শেয়ারবাজারে গতি ফেরাতে ১০ হাজার কোটি টাকার ইকুইটি ফান্ডের প্রস্তাব
- সংকটাপন্ন হাদিকে নিয়ে সিঙ্গাপুরের পথে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স
- গ্রেপ্তার দেখানো হলো আনিস আলমগীরকে
- ১৫ ডিসেম্বর ব্লকে ৬ কোম্পানির বড় লেনদেন
- ১৫ ডিসেম্বর লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ১৫ ডিসেম্বর দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ১৫ ডিসেম্বর দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- প্রত্যাশা জাগিয়েও শেষ বেলায় নেমে গেল সূচক
- মক নিলামে গুজরাটের পছন্দ তানজিম সাকিব
- এখনও ডিবি কার্যালয়ে আনিস আলমগীর
- হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে শাহবাগ ব্লকেড
- হজ মৌসুমে শিশুদের নিরাপত্তায় নতুন উদ্যোগ নিল সৌদি
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের এমডি হলেন মনজুর মফিজ
- ঢাকায় পৌঁছেছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, সিঙ্গাপুরে নেওয়া হচ্ছে হাদিকে
- এজিএম এর সময়সূচি পরিবর্তন করল ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস
- চড়া সুদে আমানত টানবে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক
- দুই বছরের মধ্যেই কেনিয়ায় মুনাফার মুখ দেখল স্কয়ার ফার্মা
- সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক: দুই লাখ করেও টাকা ফেরত পাচ্ছেন না গ্রাহকরা
- টেক্সটাইল শিল্পের কফিনে শেষ পেরেক মারে আ.লীগ
- শেয়ারবাজারে নতুন দিগন্ত: প্রেফারেন্স শেয়ারের বাণিজ্যিক যাত্রা শুরু
- ডিএসই’র এক ব্রোকারেজ হাউজের লাইসেন্স বাতিল
- ব্যাংকের শেয়ার কারসাজিতে তিন বিনিয়োগকারীর বিশাল জরিমানা
- ‘এ’ থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে নামল তালিকাভুক্ত কোম্পানি
- তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানির অস্তিত্ব নিয়ে শঙ্কায় নিরীক্ষক
- ডিএসইর কাছে ৭ হাজার বিনিয়োগকারীর ৬৮ কোটি টাকা দাবি
- শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ণ ১৫ সংবাদ
- বাংলাদেশ বনাম শ্রীলঙ্কার ১ম ওয়ানডে খেলা: ম্যাচটি সরাসরি দেখুন এখানে
- কারখানা বন্ধ, প্রতিবেদন নেই ৪ বছর; তবু শেয়ারদর দ্বিগুণ
- শেয়ারবাজারে গতি ফেরাতে ১০ হাজার কোটি টাকার ইকুইটি ফান্ডের প্রস্তাব
- শেয়ারবাজারের কোম্পানির নতুন নেতৃত্বে রিয়াদ–ইশতিয়াক
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
- বিজয় দিবস উপলক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা
- উচ্চশিক্ষা কমিশনের খসড়া প্রকাশ, মতামত চাইল মন্ত্রণালয়
- ৭১ এ যারা স্বাধীনতার বিপক্ষে ছিল, তারাই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হচ্ছে: ফখরুল
- নিরাপত্তাজনিত কারণে বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল
- সাবেক ভূমিমন্ত্রীর আরও ৬১৫ সম্পদের সন্ধান পেয়েছে দুদক










.jpg&w=50&h=35)



