নূহ (আঃ) এর নৌকাঃ কুরআন বনাম বাইবেল
নিজস্ব প্রতিবেদক: নূহ (আঃ)-এর গল্পটি মানব ইতিহাসের অন্যতম পরিচিত ঘটনা, যা অসংখ্য চলচ্চিত্রে দেখানো হয়েছে। তবে এই গল্পের খ্রিস্টান ও ইসলামিক বর্ণনার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য রয়েছে। কুরআন ও বাইবেলের দৃষ্টিকোণ থেকে এই গল্পটি তুলে ধরা হয়েছে, তাদের সাদৃশ্য ও পার্থক্যসহ।
নূহ (আঃ)-এর সংগ্রামের শুরু (কুরআনের দৃষ্টিভঙ্গি):
নূহ (আঃ) মেসোপটেমিয়া অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি ছিলেন একজন সম্মানিত, সুপরিচিত ও নৈতিকভাবে আদর্শবান ব্যক্তি, যিনি বহু বছর ধরে তাঁর জাতির মাঝে বসবাস করছিলেন। কিন্তু তাঁর জাতি ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন; তারা দুর্বলদের শোষণ করত, নৈতিক অবক্ষয়ের চূড়ান্ত স্তরে পৌঁছেছিল এবং তাদের হৃদয় মন্দ ও অহংকারে পূর্ণ ছিল। তারা তাদের পূর্ববর্তী জ্ঞানী ব্যক্তিদের মূর্তি তৈরি করে তাদের পূজা করত, যার ফলে তারা তাদের প্রকৃত সৃষ্টিকর্তাকে ভুলে গিয়েছিল।
আল্লাহ তায়ালা নূহ (আঃ)-কে এই জাতির কাছে নবী হিসেবে প্রেরণ করেন। তিনি দিনরাত তাদের সতর্ক করার চেষ্টা করেন, তাদের ভুল কাজ থেকে বিরত থাকতে এবং আল্লাহর ইবাদত করতে বলেন। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে সূরা আল-আ'রাফের ৫৯তম আয়াতে বলেন: "অবশ্যই আমরা নূহকে পাঠিয়েছিলাম তার সম্প্রদায়ের কাছে। অতঃপর তিনি বলেছিলেন, হে আমার সম্প্রদায়! আল্লাহর ইবাদত করো, তিনি ছাড়া তোমাদের অন্য কোনো সত্য ইলাহ নেই। নিশ্চয়ই আমি তোমাদের উপর মহাদিনের শাস্তির আশঙ্কা করছি।"
নূহ (আঃ) তাদের বোঝানোর চেষ্টা করেন যে, তিনি কোনো ব্যক্তিগত স্বার্থে এটি করছেন না, বরং তাঁর পুরস্কার কেবল বিশ্বজগতের প্রতিপালকের কাছ থেকে। তা সত্ত্বেও তাঁর জাতি অহংকার দেখিয়ে এবং কানে আঙুল দিয়ে তাঁকে এড়িয়ে চলত। তারা নূহকে পথভ্রষ্ট বলত এবং তাঁকে অপমানজনক কথা বলে ভয় দেখানোর চেষ্টা করত। তারা তাদের মিথ্যা বিশ্বাস আঁকড়ে ধরে রেখেছিল এবং বলত, "তোমরা কখনো পরিত্যাগ করো না তোমাদের উপাসকদেরকে, পরিত্যাগ করো না ওয়াদ, সুওয়া, ইয়াগূস, ইয়াঊক ও নাসরকে।" তারা নূহ (আঃ)-এর আহ্বান প্রত্যাখ্যান করে তাঁকে উপহাস করত এবং তাঁর অনুসারীদের নিচু শ্রেণীর মানুষ বলে হেয় করত।
নূহ (আঃ) তাঁর জাতির সব দোষ-ত্রুটি সত্ত্বেও তাদের প্রতি দয়াদ্র ছিলেন এবং তাদের আসন্ন শাস্তি থেকে রক্ষা করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু খুব অল্প সংখ্যক মানুষই তাঁর প্রতি ঈমান এনেছিল। অন্যরা পথভ্রষ্টই রয়ে গেল এবং দিন দিন তাদের নির্যাতন বাড়াতে লাগল। পরিস্থিতি যখন সহ্য করার মতো আর ছিল না, বছরের পর বছর ধরে তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে, তাঁর জাতি মূর্তিপূজার পথ থেকে সরে আসবে না। শেষ চেষ্টা হিসেবে তিনি তাঁর প্রতিপালককে স্মরণ করে দোয়া করলেন: "তিনি বললেন, ‘হে আমার প্রতিপালক, আমার কওম আমাকে অস্বীকার করেছে। সুতরাং আপনি আমার ও তাদের মধ্যে ফয়সালা করে দিন। আর আমাকে ও আমার সাথে যেসব মুমিন আছে তাদেরকে রক্ষা করুন।"
নূহ (আঃ)-এর সংগ্রামের শুরু (বাইবেলের দৃষ্টিভঙ্গি):
বাইবেলের বর্ণনা অনুযায়ী, নূহ ছিলেন একজন ধার্মিক ও নির্দোষ ব্যক্তি, যিনি ঈশ্বরের সঙ্গে চলতেন। তাঁর তিন ছেলে ছিল: শেম, হাম ও ইয়াফেথ। তখন পৃথিবী ঈশ্বরের দৃষ্টিতে দুর্নীতিগ্রস্ত ছিল এবং হিংসায় পরিপূর্ণ ছিল। ঈশ্বর দেখলেন যে মানবজাতির অপকর্ম কত বেশি হয়ে গেছে এবং মানুষের অন্তরের চিন্তা-ভাবনার প্রবণতা সবসময়ই ছিল মন্দের দিকে। প্রভু অনুতপ্ত হলেন যে, তিনি মানুষ সৃষ্টি করেছিলেন পৃথিবীতে এবং তাঁর হৃদয় গভীরভাবে দুঃখিত হয়েছিল।
বাইবেলের বর্ণনা অনুযায়ী ঈশ্বরের অনুতাপের ঘটনাগুলো শুরু হয়েছিল যখন ঈশ্বরের পুত্ররা মানব নারীদের বিয়ে করতে চেয়েছিল। যখন মানুষের সংখ্যা পৃথিবীতে বাড়তে লাগল এবং তাদের কন্যা সন্তানের জন্ম হতে লাগল, তখন ঈশ্বরের পুত্ররা দেখল যে মানুষের কন্যারা সুন্দর এবং তারা যাকে খুশি বিয়ে করল। এই বিবাহগুলোর মাধ্যমে পৃথিবীতে মন্দ বৃদ্ধি পেল এবং মানুষ অত্যাচারীতে পরিণত হলো। তখন প্রভু বললেন: "আমি পৃথিবীর মুখ থেকে মুছে ফেলব মানবজাতিকে, যাদের আমি সৃষ্টি করেছি এবং তাদের সঙ্গে প্রাণী, পাখি এবং মাটিতে চলাফেরা করা সব প্রাণীগুলোকেও। কারণ আমি অনুতপ্ত যে আমি তাদের সৃষ্টি করেছি।"
নূহ (আঃ)-কে আল্লাহর নির্দেশ (কুরআনের দৃষ্টিভঙ্গি):
অবশেষে দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর আল্লাহর আদেশ এসে গেল। আল্লাহ নূহ (আঃ)-কে সম্বোধন করে বললেন: "যারা ঈমান এনেছে, তারা ছাড়া তোমার কওমের আর কেউ ঈমান আনবে না। সুতরাং তারা যা করে সে জন্য তুমি দুঃখিত হয়ো না। আর তুমি আমার তত্ত্বাবধানে ও আমার নির্দেশক্রমে নৌকা নির্মাণ করো আর আমার কাছে জালিমদের সম্পর্কে কোনো কথা বলো না, তাদের সকলকে নিমজ্জিত করা হবে।" নূহ (আঃ) আল্লাহর আদেশ অনুযায়ী নৌকা তৈরি করতে শুরু করলেন। যখন মূর্তিপূজকরা তাঁকে নৌকা তৈরি করতে দেখল, তারা তাঁকে উপহাস করা শুরু করল। তারা বলছিল: "তুমি তো নবী ছিলে, এখন কাঠমিস্ত্রী হয়ে গেছো? তুমি তো শুকনো জমির মাঝে নৌকা বানাচ্ছো। তুমি কীভাবে এটা ভাসাবে?" নূহ (আঃ) এসব কথায় কোনো গুরুত্ব দিলেন না এবং আল্লাহ যা আদেশ দিয়েছেন তাতে মনোযোগ দিলেন। তিনি ভালো করেই জানতেন তাঁর প্রভু অসীম শক্তির অধিকারী, সবকিছু করতে সক্ষম এবং তিনি তাঁর প্রতিশ্রুতি কখনো ভঙ্গ করেন না। তাই তিনি নির্মাণ চালিয়ে যেতে লাগলেন।
অবশেষে যখন আল্লাহর ফরমান এসে পৌঁছাল এবং জমিন হতে পানি উথলে উঠতে লাগল, তখন আল্লাহ বললেন: "প্রত্যেক শ্রেণীর যুগলের দুটি তাতে তুলে নাও আর তোমার পরিবার-পরিজনকে, তাদের ছাড়া যাদের ব্যাপারে আগেই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকেও (তুলে নাও)। আর তার সাথে অল্পসংখ্যকই ঈমান এনেছিল।" নূহ (আঃ)-এর জাতি যারা তাঁকে বিশ্বাস করতে অস্বীকার করেছিল এবং তাঁর পুরো নবুওয়াতের সময় তাঁকে কষ্ট দিয়েছিল, তারা হতভম্ব হয়ে বুঝতে পারল তাদের কৃতকর্মের ভয়ানক মূল্য দেওয়ার সময় এসে গেছে। তারা পালানোর জায়গা খুঁজতে লাগল, কিন্তু তা ব্যর্থ ছিল। যেন আকাশ ছিদ্র হয়ে গেছে, পানি প্রচণ্ডভাবে নেমে আসছিল এবং জমিনের প্রস্রবণগুলো ফেটে গিয়েছিল। আল্লাহ এই বিশাল বন্যা পাঠাচ্ছিলেন এক জাতির উপর, যারা বহু বছর ধরে তাঁর নবীকে অত্যাচার করেছে।
নূহ (আঃ)-এর পুত্রদের মধ্যে একজন তাঁর সাথে নৌকায় ওঠেনি, কারণ সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস আনেনি। কুরআনে তার নাম উল্লেখ করা হয়নি। তবে নূহ (আঃ) ও তার পুত্রের মধ্যে কথোপকথন এইভাবে বর্ণিত হয়েছে: "পর্বত সদৃশ তরঙ্গমালার মধ্য দিয়ে তা তাদেরকে নিয়ে বয়ে চলল। তখন নূহ তার পুত্রকে- যে তাদের থেকে আলাদা হয়ে গিয়েছিল- ডাক দিয়ে বলল, ‘হে আমার প্রিয় পুত্র! আমাদের সঙ্গে আরোহণ কর, কাফিরদের সঙ্গে থেকো না’ সে বলল, ‘আমি এখুনি পাহাড়ে আশ্রয় নেব, যা আমাকে পানি থেকে রক্ষা করবে।’ নূহ বলল, ‘আজ আল্লাহর হুকুম থেকে কোনকিছুই রক্ষা করতে পারবে না, অবশ্য আল্লাহ যার প্রতি দয়া করবেন সে রক্ষা পাবে।’ অতঃপর ঢেউ তাদের দু'জনার মাঝে আড়াল করল আর সে ডুবে যাওয়া লোকেদের মধ্যে শামিল হয়ে গেল।"
নূহ (আঃ) তাঁর জাতিকে বাঁচানোর জন্য দীর্ঘ সংগ্রাম করেছিলেন। সব দুঃখ-কষ্ট সহ্য করার পরেও তিনি তাঁর সন্তানকে এমন আচরণ করতে দেখলেন এবং তারপর তাকে ডুবে যেতে। নূহ (আঃ)-এর জন্য এটি কতটা বিধ্বংসী হতে পারে তা কল্পনা করুন। অবশেষে আকাশ পরিষ্কার হয়ে উঠল এবং বন্যা সেই ভয়ংকর রাগ থেমে গেল। আল্লাহ নিরাপদে নৌকাটি জুদি পর্বতের চূড়ায় স্থাপন করলেন। কুরআনে এই মুহূর্তটি এইভাবে বর্ণিত: "হে জমিন!, তোমার পানি গিলে ফেল, আর হে আকাশ, থাম। অতঃপর পানি জমিনে বসে গেল, কার্য সমাপ্ত হল নৌকা জুদি পর্বতে এসে ভিড়ল, আর বলা হল 'জালিম লোকেরা ধ্বংস হোক!'"
নূহ (আঃ)-কে আল্লাহর নির্দেশ (বাইবেলের দৃষ্টিভঙ্গি):
বাইবেলে বলা হয়েছে: "তুমি নিজের জন্য একখণ্ড সাইপ্রাস কাঠ দিয়ে নৌকা তৈরি করো। তাতে ঘর বানাও এবং তার ভিতর-বাহিরে পিচ দিয়ে আচ্ছাদিত কর। এভাবেই তুমি নৌকাটি তৈরি করবে। নৌকার দৈর্ঘ্য হবে তিনশো কিউবিট, প্রস্থ পঞ্চাশ কিউবিট আর উচ্চতা ত্রিশ কিউবিট।" খ্রিস্টান বর্ণনা অনুযায়ী, নৌকায় উঠেছিল শুধু নূহের পরিবারের সদস্যরা। জীবন টিকিয়ে রাখার জন্য তাঁকে প্রতিটি জীবের এক জোড়া নৌকায় তুলতে আদেশ দেওয়া হয়েছিল। বাইবেলে দুটি ভিন্ন সংখ্যা দেওয়া হয়েছে: এক জোড়া প্রাণী (আদিপুস্তক ৬:১৯-২২) এবং সাত জোড়া পরিচ্ছন্ন প্রাণী ও এক জোড়া অপবিত্র প্রাণী (আদিপুস্তক ৭:১-৫)। এটি একটি স্ববিরোধী বক্তব্য।
বাইবেল অনুযায়ী, তখন নূহের বয়স ছিল ৬০০ বছর। বাইবেল বলে, সেটি ছিল সেই বছরের দ্বিতীয় মাসের ১৭তম দিন। নূহ (আঃ)-এর সঙ্গে বিশ্বাসীরা ও প্রাণীদের জোড়া নৌকায় উঠে পড়ল। এরপর আকাশে অন্ধকার মেঘ জমল এবং ভয়ংকর এক বৃষ্টি নিয়ে এল। যখন পানি বাড়তে লাগল, জমিতে স্থির হয়ে থাকা নৌকাটি ধীরে ধীরে ভেসে উঠতে লাগল। নূহ তাঁর দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছিলেন। বন্যা বহুদিন স্থায়ী হয়েছিল। নৌকার দুল খাওয়া ডেকে প্রতিটি দিন ছিল ঈমানদারদের জন্য এক ধৈর্যের পরীক্ষা। অবশেষে, আকাশ পরিষ্কার হয়ে উঠল এবং বন্যা থেমে গেল। বাইবেল অনুযায়ী: "পানি ধীরে ধীরে পৃথিবী থেকে সরে যেতে লাগল। একশ পঞ্চাশ দিনের পরে পানি কমে গেল, আর সপ্তম মাসের ১৭তম দিনে নৌকাটি আরারাত পাহাড়ে থেমে গেল।"
কুরআনের বর্ণনাতে আমরা দেখি এই কাহিনি বর্ণিত হয়েছে একটি নিখুঁত রূপে, কোনো বিরোধিতা বা অশুভন বক্তব্য ছাড়া এবং আল্লাহকে বর্ণনা করা হয়েছে তাঁর মর্যাদার যথোপযুক্তভাবে। এই সব বিবেচনায় এটা বলা যায় যে, আল্লাহ কুরআন পাঠিয়ে পূর্ববর্তী গ্রন্থগুলোর ভুল ব্যাখ্যাগুলো সংশোধন করেছেন ঠিক এই কাহিনির মতোই। কুরআন নাযিলের মাধ্যমে আল্লাহ বাইবেলের মিথ্যা বিশ্বাস সংশোধন করেছেন, যা শতাব্দী ধরে চলেছে।
আমরা সবাই চলছি একটি নির্দিষ্ট পথে, একটি বিশাল জাহাজে ভর করে যার নাম পৃথিবী, আর আমাদের সমুদ্র হল এই বিশাল মহাকাশ। ইতিহাস জুড়ে নূহ (আঃ)-এর মতো হাজারো নবী-রাসূল এই জাহাজে মানবতাকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ঈসা (আঃ)-ও তাঁদেরই একজন ছিলেন। তাঁরা সকলে মানুষকে সত্যের কাছে আনার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু যখন ঈসা (আঃ)-এর নিয়ে আসা প্রকৃত বিশ্বাস বিকৃত হয়ে গেল, তখন এই জাহাজ তুলে দেওয়া হলো শেষ নেতার হাতে, যিনি হলেন রাসূল মুহাম্মদ (সাঃ)। আর আমাদের কম্পাস হচ্ছে পবিত্র কুরআন।
মুসআব/
পাঠকের মতামত:
- আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি: নির্বাচন নিয়ে ফের গভীর শঙ্কা
- বিএসইসির নতুন নিয়মে অস্তিত্ব সংকটে ৩১ মিউচুয়াল ফান্ড
- শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক বন্ডে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ হঠাৎ তুঙ্গে!
- বেক্সিমকো সুকুকে বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ: ৪ বছরে রূপান্তর মাত্র ৬ শতাংশ
- গালফ জায়ান্টস বনাম এমআই এমিরেটস: বল করছেন সাকিব-সরাসরি দেখুন
- নিয়ম না মানায় ডিএসই ব্রোকারেজ হাউজের ট্রেডিং রাইট বাতিল
- জাইমা রহমানের পোস্ট নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে তুমুল আলোচনা
- বিপিএল দ্বাদশ আসরের আগে দুঃসংবাদ, সরে গেলেন তিন বিদেশি ক্রিকেটার
- স্বল্পমেয়াদি ভিসা আবেদন আরও সহজ করল চীন
- প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের বড় সুখবর দিল মন্ত্রণালয়
- স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে লড়বেন রুমিন ফারহানা
- বাংলাদেশ ইস্যুতে এবার কলকাতা ও মুম্বাইয়ে বিক্ষোভ
- নির্বাচনে লড়বেন আহমেদ শরীফ
- সীমান্তে বিএসএফ জওয়ান গু-লিবিদ্ধ
- জমি দখল নিয়ে সংঘর্ষ, নি-হ-ত ৫
- ভারত বাংলাদেশে নজর দিলে, পাকিস্তানের মিসাইল এর জবাব দেবে
- ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত
- ছয় বলে পাঁচ উইকেট: আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে নতুন ইতিহাস
- একনেকে ৪৬ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন
- নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ সম্পূর্ণ প্রস্তুত: আইজিপি
- মেঘনা পেট্রোলিয়ামের বড় আর্থিক অসঙ্গতি, নিরীক্ষকদের উদ্বেগ
- রানার অটোমোবাইলসের ডিভিডেন্ড অনুমোদন
- দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে উগ্রপন্থিদের বিক্ষোভ
- সড়ক দু’র্ঘট’নায় আহত মেসির বোন, স্থগিত বিয়ে
- হাদি হ-ত্যা মামলা: সহযোগী কবিরের পাঁচ দিনের রিমান্ড
- বিক্রেতা সঙ্কটে হল্টেড ৪ কোম্পানি
- জোট সমঝোতায় আসন হারালেন খালেদা জিয়ার আপন ভাগনে
- মার্কেট মুভারে নতুন তিন কোম্পানি
- 'এ' থেকে 'বি' ক্যাটাগরিতে নামল আরও এক কোম্পানি
- 'এ' থেকে 'বি' ক্যাটাগরিতে নামল তালিকাভুক্ত কোম্পানি
- ২৩ ডিসেম্বর ব্লকে ৬ কোম্পানির বড় লেনদেন
- ২৩ ডিসেম্বর লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ২৩ ডিসেম্বর দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ২৩ ডিসেম্বর দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- সামান্য পতনে থামেনি লেনদেন, স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত বাজারে
- বৃহস্পতিবার যাত্রীদের সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান বিমানের
- গুম-নির্যাতন মামলায় ১৭ আসামির বিচার শুরু
- সরকারি চাকরির বয়সসীমা নিয়ে নতুন অধ্যাদেশে যা আছে
- প্রণয় ভার্মাকে ডেকে বাংলাদেশি মিশনে হামলার প্রতিবাদ
- রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাশে সবসময় থাকবে ইসি: সিইসি
- বিমানবন্দরে কঠোর নিরাপত্তা, ২৪ ঘণ্টার জন্য বিশেষ নির্দেশনা জারি
- নখ কাটার সময় যে ৮টি ভুল হতে পারে ক্ষতির কারণ
- চার আসনে জমিয়তে উলামায়ের সাথে বিএনপি'র সমঝোতা
- এজিএম স্থগিত করল তালিকাভুক্ত কোম্পানি
- মক্কা-মদিনার মুসল্লিদের প্রিয় মুয়াজ্জিনের বিদায়
- শীতে হাঁটুর ব্যথা কমানোর ঘরোয়া ৫ উপায়
- প্রথম আলো–ডেইলি স্টার হামলায় আরও ৯ জন গ্রেপ্তার
- ফের ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- ঢাকার বাতাস হয়ে উঠছে প্রাণঘাতী, বাঁচতে হলে যা করণীয়
- নিরাপত্তার অজুহাতে গ্রিনল্যান্ড দখল করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
- ব্লুমবার্গ সূচকে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের ১৬ কোম্পানি
- পুবালী ব্যাংকে ক্ষমতার লড়াই ও অনিয়মের মহোৎসব
- অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ভারতীয় ভিসা কেন্দ্র
- বিএসইসির বিশেষ সুবিধা পেল শেয়ারবাজারের ৭ প্রতিষ্ঠান
- শেয়ারবাজারে নতুন নামে আসছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি
- ৫৪ বছরের ইতিহাস ভাঙল বিএসসি; অনন্য উচ্চতায় শিপিং কর্পোরেশন
- মার্জিন রুল চ্যালেঞ্জ: দ্বিতীয় রিট আবেদন খারিজ, শুনানি চলবে প্রথমটির
- পে স্কেল নিয়ে নাটকীয় মোড়, সুপারিশ জমা নিয়ে সর্বশেষ যা জানা গেল
- পিছিয়ে যাচ্ছে আগামী বছরের এসএসসি পরীক্ষা
- পাঁচ ব্যাংকের আমানতকারীদের জন্য সুখবর: ডিসেম্বরের মধ্যেই টাকা ফেরতের নির্দেশ
- বিকন ফার্মাসিউটিক্যালসের নতুন এমডি উলফাত করিম
- একীভূত ৫ ব্যাংকে মালিকদের কর্তৃত্ব শেষ, শেয়ারমূল্য শূন্য
- আলোচনায় থাকলেও যেসব ক্রিকেটার নিলাম থেকে দল পাননি
- ভারতীয় ডাম্পিং চাপে হুমকির মুখে ২৩ বিলিয়ন ডলারের পোশাক শিল্প
- ডিভিডেন্ড অনুমোদনে বিএসইসির দ্বিমুখী নীতি; বিনিয়োগকারীরা ক্ষুব্ধ





.jpg&w=50&h=35)








