৩৬ বছরের চাকরী জীবনে এমন অর্থনৈতিক সঙ্কট দেখিনি : গভর্নর

নিজস্ব প্রতিবেদক : আমাদের অর্থনীতি বর্তমানে একটি চ্যালেঞ্জিং সময় অতিক্রম করছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার। বলেছেন, ‘আমার ৩৬ বছরের সিভিল ও পাবলিক সার্ভিসে আমি কখনোই এত বড় অর্থনৈতিক সংকট দেখিনি।’ গতকাল সোমবার অর্থনৈতিক রিপোর্টারদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) নেতাদের সঙ্গে দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ ব্যাংকে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় জাতীয় নির্বাচনের পর অর্থনীতি স্থিতিশীলতা ও স্বাভাবিক ধারায় ফিরবে বলে আশাবাদ প্রকাশ করেন তিনি। বলেন, নির্বাচন-পরবর্তী যে স্থিতিশীলতা আসবে তা বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াবে। তাতে দেশে বিদেশী বিনিয়োগ প্রবাহ বাড়বে। এছাড়া বিভিন্ন আন্তর্জাতিক উৎস থেকেও বাড়তি অর্থায়ন সুবিধা পাওয়া যাবে। বাংলাদেশ এখন একেবারে তলানিতে এসে পৌঁছেছে। আর নিচে নামার সুযোগ নেই। এখন ওপরের দিকে উঠতে হবে। ফলে আগামী ডিসেম্বরেই মূল্যস্ফীতির হার কমতে শুরু করবে। ডিসেম্বরে এ হার কমে ৮ শতাংশে নামতে পারে। চলতি অর্থবছরের শেষদিকে তা ৬ শতাংশে নেমে আসতে পারে। এছাড়া দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতেও পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ডিসেম্বর থেকে এ চাপও কমে আসবে।
টাকা পাচারের বিষয়ে তিনি বলেন, হুন্ডির চেয়ে ব্যবসার আড়ালে ১০ গুণ বেশি অর্থ পাচার হয়। পাচারের অর্থে দুবাইতে ১৩ হাজার বাংলাদেশি কোম্পানি গঠন করেছেন। আর পর্তুগালে আড়াই হাজার কোম্পানি গঠন করেছেন বাংলাদেশিরা। এসব কোম্পানি গঠন করা হয়েছে পাচার করা অর্থে। দেশ থেকে আগে প্রতিমাসে প্রায় ১৫০ কোটি ডলার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে পাচার হতো। কঠোর তদারকির ফলে এখন তা কমে এসেছে। বর্তমানে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে নতুন করে আর কোনো ঋণ দেওয়া হবে না। নতুন কোনো তহবিলও গঠন করা হবে না। আগে যেসব ঋণ দেওয়া হয়েছে বা তহবিল গঠন করা হয়েছে সেগুলো থেকে আদায়ের মাধ্যমে ঋণের স্থিতি বা তহবিলের আকার ছোট করে আনা হচ্ছে। বৈদেশিক মুদ্রা বাজারে আগে যে অস্থিরতা ছিল, তা অনেকটা কমে গেছে। আগামীতে পরিস্থিতির আরও উন্নতি হবে বলে তিনি দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আব্দুর রউফ তালুকদার স্বীকার করেন যে পণ্যমূল্য বাড়ানোর নেপথ্যে সিন্ডিকেট হচ্ছে। সেজন্য অযৌক্তিকভাবে কোনো কোনো পণ্যের দাম বেড়ে যাচ্ছে। পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক থাকলেও সেগুলোর দামও বাড়ছে। সেজন্য মানুষের কষ্ট হচ্ছে, তা অস্বীকার করার সুযোগ নেই। ডলার বাজার স্থিতিশীল রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করছে। এর মাধ্যমে ডলারের ঊর্ধ্বগতি কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।
আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিলের (আইএমএফ) ঋণ প্রসঙ্গে গভর্নর বলেন, আগামী ডিসেম্বরে আইএমএফের ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি পাওয়া যাবে। ঋণ চুক্তি হওয়ায় এ ঋণ পাওয়া নিয়ে বিন্দুমাত্র সংশয়ের অবকাশ নেই।
অর্থনীতিতে ত্রিমাত্রিক ঘাটতি- ইআরএফের সাথে মতবিনিময় সভায় গভর্নর বলেন, “আমরা সব সময় জোড়া ঘাটতি নিয়ে আলোচনা করেছি – চলতি হিসাবের ঘাটতি এবং রাজস্ব ঘাটতি। গত অর্থবছরে চলতি হিসাবের ঘাটতি এবং আর্থিক হিসাবের ঘাটতি উভয়ই দেখা গেছে, গত ১৪/১৫ বছরে ঘটেনি। আর্থিক অ্যাকাউন্টটি আগের অর্থবছরে ১৫ বিলিয়ন ডলারের উদ্বৃত্ত থেকে চলতি অর্থবছরে ২ বিলিয়ন ঘাটতিতে পড়েছে। অর্থাৎ ১৭ বিলিয়ন ডলারের একটি ব্যবধান। সাম্প্রতিক ইতিহাসে এমন ব্যাপক মাত্রার পরিবর্তন আর দেখা যায়নি।”
তিনি বলেন, আগের অর্থবছরের ১২ জুলাই গভর্নর পদ গ্রহণ করার পর, আমি উত্তরাধিকার সূত্রে ১৮ বিলিয়ন ডলারের কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ঘাটতি পেয়েছি, যা জিডিপির ৪ শতাংম। উল্লেখযোগ্যভাবে, আমরা সফলভাবে এই ঘাটতিকে ইতিবাচক ভারসাম্যে পরিণত করেছে। তবে, আমরা আর্থিক অ্যাকাউন্টের নেতিবাচক অঞ্চলের দিকে মোড় নেওয়ার কারণে সতর্ক হয়ে পড়েছিলাম। এই অপ্রত্যাশিত উন্নয়ন একটি নতুন চ্যালেঞ্জ উপস্থাপন করেছে যা আমরা আশা করিনি।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান সুদের হার এবং বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনের মধ্যে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করতে দ্বিধা বোধ করায় বিদেশী সরাসরি বিনিয়োগ শূন্যের কাছাকাছি নেমে এসেছে। উপরন্তু, স্বল্পমেয়াদী ক্রেডিট এবং ট্রেড ক্রেডিটও প্রতিকূল, এবং আমাদের বৈদেশিক সহায়তার অর্থ ছাড় তিন বছরের সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছে।
আবদুর রউফ বলেন, এই চারটি বিষয় বাংলাদেশ ব্যাংক এবং সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে, যা আমাদেরকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখী দাঁড় করিয়ে দিয়েছে।
অর্থ পাচারের ব্যাপকতা বৃদ্ধি- তিনি স্বীকার করেন যে মানি লন্ডারিং, বিশেষ করে বাণিজ্য-ভিত্তিক খুব গুরুতর রূপ নিয়েছে। দিনি বলেন, হুন্ডির চেয়ে ওভার-ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে কমপক্ষে ১০ গুণ বেশি অর্থ পাচার করা হয়েছে। আমরা দেখেছি যে ১০০ ডলার মূল্যের পণ্য আমদানির জন্য ৩০০ ডলারের একটি এলসি খোলা হয়েছে, ২০ ডলার মূল্যের পণ্য কেনার জন্য ৪০ ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। এতে এভাবেই দেশ থেকে টাকা পাচার হয়ে গেছে।
গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার বলেন, দুবাইয়ে ১৩ হাজার বাংলাদেশি মালিকানাধীন কোম্পানি রয়েছে। প্রতিটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করতে কমপক্ষে ৫ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। এই টাকা বাংলাদেশ থেকে পাচার হয়েছে দুবাইতে। পর্তুগালে গত দুই বছরে আড়াই হাজার বাংলাদেশি নাগরিকত্ব পেয়েছেন। তাদের প্রত্যেককে কমপক্ষে ৫ লাখ ইউরো বিনিয়োগ করতে হয়েছিল। এই টাকাও দেশের বাইরে পাচার হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, আগে প্রতিমাসে প্রায় দেড় বিলিয়ন ডলার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে পাচার হতো। পরবর্তী সময়ে নজরদারি বাড়ানো হয়। এজন্য এলসি বিল ৮ থেকে ৯ বিলিয়নের স্থলে ৪ থেকে ৫ বিলিয়নের ঘরে নেমেছে। এতে কিন্তু পণ্যের সরবরাহ কমেনি। তবে ডলারের প্রবাহ বাড়লে এলসি খোলার বিধিনিষেধ তুলে দেওয়া হবে।
খেলাপী ঋণে নাজুক পরিস্থিতি- আব্দুর রউফ স্বীকার করেন যে ব্যাংকে খেলাপী ঋণের পরিমাণ অনেক বেড়েছে। এ পরিস্থিতি বেশ নাজুক। এ বিষয়ে তিনি বলেন, “আমি গভর্নর হওয়ার পর, আমি ঋণ পুনর্নির্ধারণের একটি সীমা আরোপ করেছিলাম। আগে, কোনো ডাউন পেমেন্ট ছাড়াই ৫/৬ বার ঋণ পুনঃনির্ধারণ করা যেত। আমি এটি চারবারে সীমিত করেছি। কোনো ঋণ চারবারের বেশি পুনঃতফসিল করা যাবে না। এর পর তা নন-পারফর্মিং লোনে পরিণত হবে এবং ব্যাংক মামলা করবে। সে কারণেই খেলাপি ঋণ বাড়ছে। এ ব্যাপারে আমরা খুবই কঠোর।” তবে নতুন ব্যাংক কোম্পানি আইনের আলোকে বাংলাদেশ ব্যাংক খেলাপী ঋণ কমাতে নানামুখী ব্যবস্থা নিচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি।
তিনি বলেন, ঋণ খেলাপী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এখন থেকে আর ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার’ পাবে না। তিনি এ তালিকায় কোনো ঋণ খেলাপীকে দেখতে চান না, তা তিনি যত প্রভাবশালীই হোন না কেন।
শেয়ারনিউজ, ০৭ নভেম্বর ২০২৩
পাঠকের মতামত:
- ব্যাংকে নেই, তবে ফুটপাতে মিলছে নতুন টাকার নোট
- জনগণের মতামত ছাড়া একমুখী বাজেট, অভিযোগ বিএনপির
- ১৮ নেতাকর্মী নিয়ে জাপার বিক্ষোভ সমাবেশ
- অর্থ উপদেষ্টা ও বিএসইসি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের
- শিশুর নামকরণে ইসলামের নির্দেশনা: কী করবেন, কী করবেন না
- বাজেটের শঙ্কা কাটিয়ে স্বস্তির বার্তা শেয়ারবাজারে
- ০৪ জুন ব্লকে দুই কোম্পানির বড় লেনদেন
- ০৪ জুন লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ০৪ জুন দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ০৪ জুন দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- জাতীয় চার নেতাকে নিয়ে ভুল ভাঙালেন প্রেস সচিব
- যেসব তরকারিতে রসুন ব্যবহার করবেন না
- ড. ইউনূসকে খোঁচা দিলেন আন্দালিব পার্থ
- বিএসএফ সদস্যকে আটক করে কলাগাছে বাঁধল জনতা
- সাকিবের ফেরা নিয়ে মুখ খুললেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
- হজ ব্যবস্থাপনায় সৌদি আরবে নারীর ক্ষমতায়নের জয়যাত্রা
- শেয়ারহোল্ডারদের হাতে মাইডাসের বার্ষিক প্রতিবেদন
- নতুন নামে বাংলাদেশ ফাইন্যান্স
- নিরবচ্ছিন্ন ঈদ যাত্রায় সরকার দিল সুসংবাদ
- মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট বাতিল নিয়ে স্ট্যাটাস দিলেন ফারুকী
- ৪৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয় সংকোচনের তথ্য প্রকাশ
- গুলশানের ব্যস্ত সড়কে লেহেঙ্গা পরে তরুণীর উড়ন্ত চুমু, ভিডিও ভাইরাল
- ভক্তের সাথে নোবেলের চাঞ্চল্যকর অডিও ফাঁস
- সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ঈদের ধামাকা
- রাষ্ট্রপতির আদেশে ৪০০ নেতার স্বীকৃতি বাতিল
- ৪ জুন বাংলাদেশি টাকায় বিভিন্ন দেশের আজকের টাকার রেট
- নতুন ব্যাগেজ রুলস: বিদেশ থেকে কয়টি মোবাইল আনা যাবে?
- বিশ্বের ১০ সংকটাপন্ন দেশের তালিকা প্রকাশ
- যুক্তরাজ্যে ড. ইউনূসের সফরে বিক্ষোভের পরিকল্পনা, নেতৃত্বে জয়
- তাজউদ্দিনের মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি নিয়ে সারজিসের নতুন পোস্ট
- ছেলের ও বান্ধবীর বিলাসে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, বিশ্বে নতুন ইতিহাস
- ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন
- এপিএসছিএল বন্ডের কূপণ রেট ঘোষণা
- বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
- চীনের চাকরি ছেড়ে যে কারনে হিরো আলমের কাছে তরুণী
- মে মাসে ১০ দেশের প্রবাসীরা পাঠালেন সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স
- দীর্ঘ ছুটির আগে শেয়ারবাজারে আজ শেষ লেনদেন
- এজিএম অনুষ্ঠানের খবরেই শীর্ষ মনোযোগের তালিকায় শেয়ার
- উপ-প্রেসসচিবের বার্তায় ঝড় উঠলো সামাজিক মাধ্যমে
- ভিসা বন্ধে বাংলাদেশিদের পররাষ্ট্র উপদেষ্টার কঠোর হুঁশিয়ারি
- বাসে ওঠার সময় যাত্রীদের ছবি তুলে রাখা হবে
- ন্যাশনাল ব্যাংককে আরও এক হাজার কোটি টাকা ধার দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- তালিকাভুক্তিতে উৎসাহ, কর ছাড়ে স্বস্তি—বাজেটে ইতিবাচক বার্তা দেখছে সিএসইসই
- ফের দেশে করোনার হানা
- উপদেষ্টার আসিফ মাহমুদের বাড়িতে ১২০০ বস্তা চাল: ফেসবুকে ক্ষোভ
- ভারত হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে, সর্বশেষ যা জানা গেল
- ওবায়দুল কাদের গ্রেপ্তার জানা গেলো সত্যতা
- ৮৮% ঘাটতি হ্রাস: বাংলাদেশ ব্যাংকের চমকে দেওয়া তথ্য
- প্রণোদনা আসছে, নীতিতে দৃঢ়তা—শেয়ারবাজারে পুনরুদ্ধারের ইঙ্গিত
- ইরানের ভয়ংকর ঘোষণা শুনে কাঁপছে মধ্যপ্রাচ্য
- কাল থেকে বন্ধ হচ্ছে ‘হোয়াটসঅ্যাপ’
- শেষ দিনের আগে থেমে গেল ইশরাকের মেয়র হওয়ার স্বপ্ন
- বাংলাদেশের টাকার নকশার নেপথ্য নায়ক যিনি
- এনসিপির তিন মাস্টারমাইন্ডের নাম ফাঁস করলেন রাশেদ
- এক ভাগ কুরবানিতে দুই ভাই শরিক যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ
- হঠাৎ ব্ল্যাকআউট বিচ হ্যাচারির শেয়ার!
- শেয়ারবাজার নিয়ে বাজেট বক্তব্যে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
- মৌসুমী-হাসান জাহাঙ্গীরের বিয়ের কথা শুনে ওমর সানীর ‘জুতাপেটা’র হুমকি
- নাহিদের এনআইডি বন্ধের পেছনের আসল কারণ ফাঁস
- সেনাবাহিনীর অভিযানে ছাত্রাবাসের টর্চারসেল থেকে ৫ ব্যবসায়ী উদ্ধার
- প্রণোদনা আসছে, নীতিতে দৃঢ়তা—শেয়ারবাজারে পুনরুদ্ধারের ইঙ্গিত
- সুসংবাদ! বাংলাদেশকে বড় চমক দিচ্ছে চীন
- প্রথমবারের মতো লোকসান, ডিভিডেন্ডে রেকর্ড পতন
- শেয়ারবাজারে তারল্য ও আস্থা ফিরিয়ে আনতে সরকারের নতুন উদ্যোগ
- ডিভিডেন্ডের মুখ দেখলেন ৪ কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা
অর্থনীতি এর সর্বশেষ খবর
- ব্যাংকে নেই, তবে ফুটপাতে মিলছে নতুন টাকার নোট
- জনগণের মতামত ছাড়া একমুখী বাজেট, অভিযোগ বিএনপির
- নতুন ব্যাগেজ রুলস: বিদেশ থেকে কয়টি মোবাইল আনা যাবে?
- মে মাসে ১০ দেশের প্রবাসীরা পাঠালেন সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স