দেশবাসীর পাশে আছেন শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের বিবৃতি
নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দাবি করেছে, দেশে এক সংকটময় অরাজক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এই পরিস্থিতিতে দেশবাসীর জন্য বিবৃতি দিয়েছে দলটি।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং দলের সভানেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা যেকোনো পরিস্থিতিতে দেশবাসীর পাশে আছেন বলে জানানো হয়েছি ওই বিবৃতিতে।
আজ বৃহস্পতিবার (০৩ অক্টোবর) আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে এক দীর্ঘ স্ট্যাটাসের মাধ্যমে এ বিবৃতি প্রকাশ করা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে আওয়ামী লীগের বিবৃতি এবং বাংলাদেশের জনগণের প্রতি আওয়ামী লীগের আহ্বান এটি।ওই বিবৃতিতে সেন্ট মার্টিনের প্রতি ইঙ্গিত করে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মাটিতে অন্য কোনো দেশের পতাকা উড়তে দেওয়া হবে না। প্রয়োজনে আরেকটি যুদ্ধ হবে, স্বাধীনতা রক্ষার যুদ্ধ।
আওয়ামী লীগের পুরো বিবৃতিটি নিচে হুবহু তুলে ধরা হলো-
প্রিয় দেশবাসী,আসসালামু আলাইকুম।
সবাই শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা নিবেন। জানি আপনারা ভালো নেই। দেশের সার্বিক অবস্থা চারদিকে সবার মাঝে এক সংকটময় অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করেছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং দলের সভানেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা যেকোন পরিস্থিতিতে আপনাদের পাশে আছেন এবং থাকবেন ইনশাআল্লাহ।আপনারা সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে দেশ ও দেশের জনগণের জন্য দোয়া করবেন।
প্রিয় দেশবাসী, আপনারা সবই জানেন, সবই দেখেছেন। এখন হয়তো সব কিছু অনুধাবন করতে পারছেন, কী পরিস্থিতিতে দেশরত্ন শেখ হাসিনা দেশ ছেড়েছিলেন। ষড়যন্ত্রকারীরা আরো লাশ চেয়েছিল। তিনি চাননি আর কোনো বাবা-মায়ের বুক খালি হোক।
তাই সময়ের প্রয়োজনে এই সাময়িক পদক্ষেপ নিয়েছেন। আপনারা দেখেছেন, মহামান্য আদালতের রায় শিক্ষার্থীদের সব দাবির পক্ষেই গিয়েছে। দেশরত্ন শেখ হাসিনা ও আমাদের সরকার তাদের সব দাবি মেনে নিয়ে তদন্ত সাপেক্ষে সুষ্ঠু বিচারের নিশ্চয়তা দিয়েছিলেন। নিহত সব পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, আহতদের বিনা খরচে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছিলেন। তারপরও কেন এই অরাজকতা, এত হত্যা, এত ধ্বংসযজ্ঞ করা হলো? কারণ, এর পেছনে ছিল ক্ষমতা দখলের দেশীয় ও আন্তর্জাতিক এক ষড়যন্ত্র। আপনারা দেখেছেন, ১৬ জুলাই থেকেই ছাত্রদের আন্দোলনকে হাইজ্যাক করে কিভাবে দেশের রাজনৈতিক অপশক্তি ও বিদেশি এজেন্টরা কিভাবে হত্যা ও অগ্নিসংযোগ শুরু করে। এমনকি ছাত্রদের ওপর ৭.৬২ রাইফেল ব্যবহার করে গুলি চালিয়ে পরিস্থিতিকে অগ্নিগর্ভ করে তোলা হয়। কিভাবে ঢাকা শহরে অবস্থিত রাষ্ট্রীয় স্থাপনাগুলো ধ্বংস করা হয়েছে। কিভাবে মসজিদ, মন্দির, গির্জা, বৌদ্ধ মঠে হামলা ও ভাঙচুর চালানো হয়েছে। কত নিষ্ঠুরভাবে পুলিশ ও সাংবাদিক হত্যা এবং মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন, শিক্ষক, সাংস্কৃতিক কর্মীদের লাঞ্ছিত করা হয়েছে। পাঁচই আগস্ট কিভাবে বাঙালি জাতির মহান স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের সূতিকাগার, জাতির পিতার স্মৃতিবিজড়িত বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর ধ্বংস করা হয়েছে।
বিশ্ব ঐতিহ্যের অন্যতম নিদর্শন জাতীয় সংসদ ভবন ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রধান বিচারপতির বাসভবন, নির্বাচন কমিশনসহ রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের সরকারি, বেসরকারি অফিস-আদালত বাসভবন পোড়ানো ও লুটপাট করা হয়েছে। আপনারাই ভেবে দেখুন, এসব সহিংসতা ও ধ্বংসযজ্ঞের সঙ্গে কোটা আন্দোলনের কী সম্পর্ক ছিল। যে পুলিশ বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে, পরিকল্পিতভাবে কিভাবে তাদের নির্বিচারে হত্যা করা হয়েছে এবং ৪৫০টি থানা ও অস্ত্রাগার লুট করা হয়েছে। নিষ্ঠুরভাবে একজন অন্তঃসত্ত্বা মহিলা পুলিশ অফিসারকে পুড়িয়ে মারা হয়েছে। কতজন পুলিশকে হত্যা করা হয়েছে এই সংখ্যাও জাতির সামনে এখনো সরকার প্রকাশ করছে না। এর সবই ছিল ক্ষমতা দখলের একটি ষড়যন্ত্র। তখন সরকার আরো কঠোর হলে হয়তো আরো লাশ পড়ত, আরো অনেক বাবা-মায়ের বুক খালি হতো। তাই মানুষের জান-মাল রক্ষায় দেশরত্ন শেখ হাসিনা এই পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। প্রিয় দেশবাসী, আপনারা ইতিমধ্যেই শুনেছেন। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে ক্লিনটন ফাউন্ডেশনের একটি অনুষ্ঠানে এই অবৈধ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেছেন, এই আন্দোলন এক দিনে সৃষ্টি হয়নি। এর পেছনে দীর্ঘ পরিকল্পনা ছিল এবং এর ম স্টারমাইন্ড হিসেবেও একজনকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, অনেক দিনের পরিকল্পনার ফসল নাকি তার এই সরকার। এ থেকে স্পষ্টই বোঝা যাচ্ছে এটা ছাত্রদের কোটার আন্দোলন ছিল না। তাই সব দাবি মেনে নেওয়ার পরও তারা পরিকল্পিতভাবে সারা দেশে অরাজকতা চালিয়েছে। দেশের বিরাজমান পরিস্থিতি দেখে আপনারাও নিশ্চয়ই এখন অনুধাবন করতে পারছেন। আপনারা বুঝতে পারছেন, কেন সেন্টমার্টিন দ্বীপকে সংরক্ষিত করে কার্যত জনগণের যাতায়াতের জন্য নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। কেন পার্বত্য চট্টগ্রামে পরিকল্পিতভাবে একের পর এক সহিংসতা তৈরি করা হচ্ছে! বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আপনাদের আশ্বস্ত করছে, আমাদের বুকে এক বিন্দু রক্ত থাকতে বাংলাদেশের মাটিতে অন্য কোনো দেশের ঘাঁটি হবে না। এই দেশ ত্রিশ লাখ শহীদের রক্ত ও আড়াই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে কেনা। এই দেশ বাঙালির ২৪ বছরের দীর্ঘ সংগ্রামের ফসল। অন্য কোনো দেশের পতাকা এই মাটিতে উড়তে দেওয়া হবে না। প্রয়োজনে আরেকটি যুদ্ধ হবে, স্বাধীনতা রক্ষার যুদ্ধ।
প্রিয় দেশবাসী, শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড। একটি শিক্ষিত জাতি গড়ে তুলতে শিক্ষকদের ভূমিকা অপরিসীম। আপনারা দেখেছেন, সারা দেশে কিভাবে শিক্ষকসমাজকে অপমান করা হয়েছে। এমনকি শিক্ষকদের জুতার মালা পরিয়ে প্রহার করার মতো ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটানো হয়েছে। শিক্ষকদের শপথবাক্য পাঠ করাচ্ছেন ছাত্ররা, শিক্ষকদের চেয়ার দখল করে সেখানে শিক্ষার্থীরা বসে আছে। এটা কি আমাদের সংস্কৃতি? শিক্ষকদের শ্রদ্ধা করার যুগ যুগ ধরে চলে আসা এই সংস্কৃতি কেন নষ্ট করা হয়েছে? কাদের স্বার্থে নষ্ট করা হয়েছে? অভিভাবকদের কাছে অনুরোধ, আপনারা দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে এই ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচান। শিক্ষার্থীরা এখন থাকবে ক্লাস ও শিক্ষাঙ্গনমুখী । কিন্তু এখনই তাদের সচিবালয় এবং ক্ষমতামুখী করে পরিকল্পিতভাবে কেন ধ্বংস করা হচ্ছে? জাতি ধ্বংসের এই পরিস্থিতি চলতে দেওয়া যায় না।
আপনারা দেখেছেন, আল্লাহর পবিত্র ঘর মসজিদও ভাঙচুর ও লুটপাটের হাত থেকে রক্ষা পায়নি। খোদ রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে মসজিদের ইমাম ও মুয়াজ্জিনকে পর্যন্ত লাঞ্ছিত করা হয়েছে। এমনকি জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজে খুতবারত অবস্থায় কিভাবে ভাঙচুর, হামলা ও পাল্টা হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সবই করা হচ্ছে পরিকল্পিতভাবে। দেশে একটা অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করে, স্থিতিশীলতা রক্ষার নামে বাইরের কোনো দেশকে বাংলাদেশে ঘাঁটি তৈরির সুযোগ করে দেওয়া।
প্রিয় দেশবাসী, পাঁচই আগস্টের পর দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর যেভাবে নির্মম হত্যাকাণ্ড, অত্যাচার ও নির্যাতন চালানো হয়েছে তা খুবই ন্যক্কারজনক ও নিন্দনীয় ঘটনা। নির্বিচারে তাদের উপাসনালয়, ঘরবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ধ্বংস করা হয়েছে। আমরা ধন্যবাদ জানাই, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের, তারা প্রতিবাদ করেছেন। ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়িয়েছেন। আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকুন। আপনারা দেখেছেন, শান্তির ধর্ম ইসলাম যারা এই দেশে প্রচার ও প্রসার করেছেন, সেই পীর-আউলিয়াদের মাজার কিভাবে ধ্বংস করা হয়েছে। আহমদিয়া সম্প্রদায়ের ওপর হামলা চালানো হয়েছে, তাদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ধ্বংস করা হয়েছে। এসব কিসের লক্ষণ? এই সব কিছুর সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের বিচার অবশ্যই করতে হবে এবং ক্ষতিগ্রস্তদের উপর্যুক্ত ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। নতুবা উদ্ভূত পরিস্থিতির দায় এই অবৈধ ইউনূস সরকারকেই বহন করতে হবে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের বলব, দেশে এ পর্যন্ত সংঘটিত সব হত্যাকাণ্ড , লুটতরাজ, ভাঙচুর, আগুন সন্ত্রাস, নির্যাতন, চাঁদাবাজি, অবৈধ দখলের সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে, সর্বোচ্চ পেশাদারি দিয়ে দোষীদের বিচার নিশ্চিত করুন। নতুবা আপনারাও এর দায় থেকে মুক্তি পাবেন না।
প্রিয় দেশবাসী,আপনারা দেখেছেন, দেশরত্ন শেখ হাসিনার সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সরবরাহ এবং দ্রব্যমূল্য জনসাধারণের নাগালের মধ্যে রাখার জন্য কত কঠোর পরিশ্রম করেছেন। তিন হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ থেকে প্রায় পঁচিশ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতে উন্নীত করেছিলেন। শুধু সঠিক ব্যবস্থাপনার অভাবে আজ দেশের মানুষ বিদ্যুতের অভাবে কষ্ট করছে। এই কয়দিনেই নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য সাধারণের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। অথচ সেই দিকে কোনো নজর নেই, ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে অবৈধ ইউনূস সরকার আওয়ামী লীগ নিধনেই বেশি ব্যস্ত।
আপনারা দেখছেন, প্রশাসনে কিভাবে পরিকল্পিতভাবে অসন্তোষ তৈরি করা হচ্ছে। ন্যায্য দাবি নিয়ে আন্দোলন করায় কতজন আনসার সদস্যকে হত্যা করা হয়েছে তা কোনো মিডিয়াও প্রকাশ করতে সাহস পাচ্ছে না।
বেতন-ভাতা নিয়ে গার্মেন্টস শ্রমিকরা আন্দোলন করায় ইতিমধ্যে দুজন শ্রমিককে হত্যা করা হয়েছে। অসংখ্য শ্রমিকের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া খুললেই আপনারা দেখবেন, আমাদের মা-বোনদের পথে-ঘাটে কিভাবে অপমান, অপদস্ত করা হচ্ছে। নারী-শিশু কেউই রেহাই পাচ্ছেন না। দিনদুপুরে ডাকাতি, চাঁদাবাজি, ছিনতাই এখন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। এর কোনো প্রতিকার নেই। এর কোনো কিছুই মিডিয়ায়ও প্রচার করতে দেওয়া হচ্ছে না। এই সরকার মিডিয়া অফিস দখলে ইতিমধ্যে বিশ্বরেকর্ড করেছে। এই পর্যন্ত সারা দেশে দেড় শতাধিক সাংবাদিকের নামে হত্যা মামলা দিয়েছে। তিন শতাধিক সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেছে। এরাই আবার মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে বড় বড় কথা বলে।
প্রিয় দেশবাসী, সম্প্রতি ড. ইউনূস বাংলাদেশের ইতিহাসে রিসেট বাটন দিয়ে দেশের ইতিহাস মুছে ফেলার কথা বলছেন। যা খুবই আপত্তিজনক এবং নিন্দনীয়। তিনি বাংলাদেশের ইতিহাস মুছে ফেলার জন্য যতই রিসেট দেন না কেন, দেশের মৌলিক ও অস্তিত্বের ইতিহাসগুলো মুছার ক্ষমতা ওনার নাই। মুছতে পারলে তো বাংলাদেশই থাকবে না। স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, ত্রিশ লাখ শহীদ, জাতীয় সংগীত, জাতীয় পতাকা, জাতির পিতা হচ্ছে বাংলাদেশের মৌলিক ভিত্তি, আমাদের জাতিগত অস্তিত্বের জায়গা। দেশকে তিনি শাসন-শোষণ যা-ই করুন, এসব গৌরবময় অধ্যায় মেনে নিয়েই করতে হবে।
প্রিয় দেশবাসী, আপনারা দেখেছেন পাঁচ আগস্টের পর সারা দেশে সহস্রাধিক আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের কিভাবে নির্বিচারে হত্যা করা হয়েছে। চাঁদাবাজি, বসতভিটা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দখল ও নির্যাতন করা হচ্ছে। সবই হচ্ছে প্রশাসনের নাকের ডগায়। সাধারণ মানুষও চাঁদাবাজি ও নির্যাতন থেকে রেহাই পাচ্ছেন না। হ্যা, কেউ যদি অপরাধী হয়, দেশের আইন অনুযায়ী এর বিচার হোক। আমাদের সরকারও দলীয় অনেক অপরাধীকে বিচারের আওতায় এনেছিল। সন্ত্রাসের ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স দেখিয়ে সারা দেশে একটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশ আমরা তৈরি করেছিলাম। অপরদিকে এই অবৈধ সরকার ক্ষমতা দখলের পরপরই দেশের সকল শীর্ষ সন্ত্রাসী ও আন্তর্জাতিকভাবে চিহ্নিত সব জঙ্গিকে পুলিশ ও সেনাবাহিনী প্রহরায় মুক্তি দিয়ে আরো বেশি অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করেছে। কারণ সন্ত্রাসীরা বুঝে গেছে, অপকর্ম করলে তাদের কোনো শাস্তি হবে না। আমরা হুঁশিয়ার করে বলতে চাই, সাধারণ মানুষসহ আমাদের নেতাকর্মীদের হত্যা বন্ধ ও হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে বিচার করতে হবে এবং এখনই এই নারকীয় অত্যাচার, নির্যাতন বন্ধ করতে হবে। কেউ যদি মনে করেন অত্যাচার, নির্যাতন করে আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করে দিবেন তাহলে তারা বোকার স্বর্গে বাস করেন। আওয়ামী লীগের শিকড় অনেক গভীরে, এই দেশের জন্মের সাথে আওয়ামী লীগের সম্পর্ক। দেশের ঐতিহ্যবাহী দল আওয়ামী লীগ এর স্বমহিমায় ফিরে আসবে, দেশের অসমাপ্ত উন্নয়নের কাজ এগিয়ে নিয়ে যাবে। বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে একটি উন্নত জাতি হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করবে। ইনশাআল্লাহ!
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।
মামুন/
পাঠকের মতামত:
- 'আওয়ামী লীগ ৫০ জন প্রার্থীকে হ-ত্যা করবে'
- যে ফাইভ পিলার রুল বদলে দেয় মেসির জীবন
- শান্তিচুক্তির পথে ইউক্রেন যুদ্ধ, আশাবাদী ট্রাম্প
- হাদির ওপর হামলায় অভিযুক্ত ফয়সালের ঘনিষ্ঠ সহযোগী গ্রেপ্তার
- সেভেন সিস্টার্স নিয়ে হাসনাত আবদুল্লার হুমকি
- ‘গ্যাং মাদার’ খ্যাত সিনথিয়া বীথি গ্রেপ্তার
- ১০ টাকার শেয়ারে এক বছরেই পৌনে ১০ টাকা লোকসান!
- আজ মহান বিজয় দিবস
- বৈশ্বিক আলোচনায় নেই বাংলাদেশের শেয়ারবাজার: ড. ফরাসউদ্দিন
- সোনার দাম রেকর্ড ছুঁই ছুঁই
- ২৭ বীমা কোম্পানির হিসাব নিয়ে বিএসইসি’র লাল সংকেত
- এডিএন টেলিকমের ডিভিডেন্ড অনুমোদন
- জেনেক্স ইনফোসিসের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- খেলাপি ঋণে নাজুক ব্যাংক খাত, ব্যতিক্রম ১৭ ব্যাংক
- যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: তারেক রহমান
- এই অথর্ব কমিশনের অধীনে নির্বাচন সম্ভব নয়: নাহিদ
- ১৭৬ কোটি টাকার রাজস্ব আত্মসাৎ, অভিযুক্ত ৭
- বাংলাদেশে অবস্থানরত মার্কিন নাগরিকদের সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
- অবৈধ মোবাইল ফোন বন্ধের সময় বাড়লো
- ৫ দিনের রিমান্ডে সাংবাদিক আনিস আলমগীর
- ভারতকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন হাসনাত
- রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি, ১৪ কোটি ডলার কিনল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- এমপি প্রার্থীদের আ-গ্নে-য়াস্ত্র লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা
- আইপিএল মিনি নিলাম: কবে, কোথায়-দেখুন দলগুলোর বাজেট
- নতুন যুগের সূচনা করে রেনাটা'র প্রেফারেন্স শেয়ারের লেনদেন শুরু
- বাংলাদেশ বনাম নেপাল: খেলাটি শেষ, জেনে নিন ফলাফল
- শেয়ারবাজারে গতি ফেরাতে ১০ হাজার কোটি টাকার ইকুইটি ফান্ডের প্রস্তাব
- সংকটাপন্ন হাদিকে নিয়ে সিঙ্গাপুরের পথে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স
- গ্রেপ্তার দেখানো হলো আনিস আলমগীরকে
- ১৫ ডিসেম্বর ব্লকে ৬ কোম্পানির বড় লেনদেন
- ১৫ ডিসেম্বর লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ১৫ ডিসেম্বর দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ১৫ ডিসেম্বর দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- প্রত্যাশা জাগিয়েও শেষ বেলায় নেমে গেল সূচক
- মক নিলামে গুজরাটের পছন্দ তানজিম সাকিব
- এখনও ডিবি কার্যালয়ে আনিস আলমগীর
- হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে শাহবাগ ব্লকেড
- হজ মৌসুমে শিশুদের নিরাপত্তায় নতুন উদ্যোগ নিল সৌদি
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের এমডি হলেন মনজুর মফিজ
- ঢাকায় পৌঁছেছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, সিঙ্গাপুরে নেওয়া হচ্ছে হাদিকে
- এজিএম এর সময়সূচি পরিবর্তন করল ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস
- নির্ধারিত সময়েই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: সিইসি
- ডিভিডেন্ড সংক্রান্ত তথ্য জানাল ম্যাকসন্স স্পিনিং
- সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশের ডাক দিল ইনকিলাব মঞ্চ
- হাদি হ-ত্যা-চেষ্টা, অবশেষে পল্টন থানায় মামলা
- প্রবাসী ভোটে নতুন ইতিহাস, নিবন্ধন ছাড়াল ৪ লাখ
- সন্ত্রাসবিরোধী আইনে অভিনেত্রীসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা
- শীতের শুরুতেই ঢাকার বাতাস বিপজ্জনক পর্যায়ে
- বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ, জিবিবি পাওয়ারের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা
- শেয়ারবাজারে নতুন দিগন্ত: প্রেফারেন্স শেয়ারের বাণিজ্যিক যাত্রা শুরু
- চড়া সুদে আমানত টানবে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক
- দুই বছরের মধ্যেই কেনিয়ায় মুনাফার মুখ দেখল স্কয়ার ফার্মা
- সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক: দুই লাখ করেও টাকা ফেরত পাচ্ছেন না গ্রাহকরা
- টেক্সটাইল শিল্পের কফিনে শেষ পেরেক মারে আ.লীগ
- শেয়ারবাজারে নতুন দিগন্ত: প্রেফারেন্স শেয়ারের বাণিজ্যিক যাত্রা শুরু
- ডিএসই’র এক ব্রোকারেজ হাউজের লাইসেন্স বাতিল
- ব্যাংকের শেয়ার কারসাজিতে তিন বিনিয়োগকারীর বিশাল জরিমানা
- ‘এ’ থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে নামল তালিকাভুক্ত কোম্পানি
- তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানির অস্তিত্ব নিয়ে শঙ্কায় নিরীক্ষক
- ডিএসইর কাছে ৭ হাজার বিনিয়োগকারীর ৬৮ কোটি টাকা দাবি
- শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ণ ১৫ সংবাদ
- বাংলাদেশ বনাম শ্রীলঙ্কার ১ম ওয়ানডে খেলা: ম্যাচটি সরাসরি দেখুন এখানে
- কারখানা বন্ধ, প্রতিবেদন নেই ৪ বছর; তবু শেয়ারদর দ্বিগুণ
- শেয়ারবাজারের কোম্পানির নতুন নেতৃত্বে রিয়াদ–ইশতিয়াক
- শেয়ারবাজারে গতি ফেরাতে ১০ হাজার কোটি টাকার ইকুইটি ফান্ডের প্রস্তাব
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
- 'আওয়ামী লীগ ৫০ জন প্রার্থীকে হ-ত্যা করবে'
- হাদির ওপর হামলায় অভিযুক্ত ফয়সালের ঘনিষ্ঠ সহযোগী গ্রেপ্তার
- সেভেন সিস্টার্স নিয়ে হাসনাত আবদুল্লার হুমকি
- ‘গ্যাং মাদার’ খ্যাত সিনথিয়া বীথি গ্রেপ্তার
- আজ মহান বিজয় দিবস





.jpg&w=50&h=35)




.jpg&w=50&h=35)



