এবার বাংলাদেশে ভালো হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে দামি আমের উৎপাদন
নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর আসাদগেট এলাকায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের একটি ফলের বাগান রয়েছে। সেখানে অনেক ধরনের ফলের গাছ আছে। বড় গেট দিয়ে ঢুকলে দুপাশে সারি সারি আম গাছ দেখা যায়।
শুক্রবার (৭ জুন) সকালে সেখানে গিয়ে দেখা গেল, আমের গাছগুলো প্রায় ফলশূন্য। এ বাগানের অন্য আমগাছগুলোরও এ অবস্থা। ব্যতিক্রম ছোট কয়েকটি আমগাছের। সেই গাছ এ দেশের কোনো প্রজাতি নয়। এ আমের নাম মিয়াজাকি। অনেকেই জানেন, এটি বিশ্বের সবচেয়ে দামি আম। জাপানি আম এটি।
এই উদ্যানের সঙ্গে জড়িত আছেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মেহেদী মাসুদ। তিনি বলছিলেন, এবার এ বাগানে অন্য সব আমের গাছে ফল তেমন প্রায় আসেনি। কিন্তু মিয়াজাকির ফলন খুব ভালো হয়েছে। দেশের অন্যত্রও এ আমের ফলন ভালো।
কৃষিবিদ ও আম উৎপাদনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের কথা, এ বছর আমের ‘অফ ইয়ার’। দেশের এই একটি ফল যেটি এক বছর ভালো হয়, পরের বছর হয় না। কৃষি অধিদপ্তরই বলেছে, এবার দেশে অন্তত ১৫ শতাংশ আম কম উৎপাদিত হবে গত বছরের চেয়ে। তবে মিয়াজাকির ক্ষেত্রে এ কথা খাটছে না।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ‘বছরব্যাপী ফল উৎপাদনের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন প্রকল্পের’ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩–২৪ অর্থবছরে এ যাবতকালের সর্বোচ্চ ২৫ টন মিয়াজাকি উৎপাদিত হয়েছে। তার আগের বছর হয়েছিল ২৪ টন।
বাংলাদেশে এ আম আসার পর এবার সর্বোচ্চ উৎপাদনের সম্ভাবনা, বলছে সূত্রগুলো। মাঠপর্যায়েও এ আমের ভালো উৎপাদনের চিত্র পাওয়া গেছে।
মিয়াজাকি বা সূর্যডিমের কথা
জাপানি শব্দ মিয়াজাকি শব্দের অর্থ ‘সূর্যডিম’। টকটক লাল রং, যেন সকালের লাল সূর্য। আবার আকৃতি ডিমের মতো। সব মিলিয়ে সূর্যডিম। এ আম সাধারণের ভাগ্যে জোটে না বললেই চলে। কারণ উচ্চ মূল্য। কিন্তু কতটা উচ্চ মূল্য?
ভারতের সংবাদমাধ্যম লাইভমিন্ট ১ জুন ভারতের ন্যাশনাল হর্টিকালচার বোর্ডের সূত্র ধরে এক প্রতিবেদনে বলেছে, দেশটিতে দেড় হাজার প্রজাতির আমের চাষ হয়। এগুলোর দাম কমবেশি প্রতি কেজি ১০০ থেকে ২০০ রুপির মধ্যে পড়ে। কিন্তু গত বছর দেশটিতে এক কেজি আম আড়াই লাখ রুপিতেও বিক্রি হয়েছে।
মিয়াজাকি অ্যাগ্রিকালচারাল ইকোনমিক ফেডারেশনের হিসাব অনুযায়ী, জাপানের সূর্যডিম বা মিয়াজাকি বিশ্বের সবচেয়ে দামি আম। জাপানে ২০১৯ সালে এক জোড়া মিয়াজাকির দাম উঠেছিল প্রায় পাঁচ হাজার ডলার, অর্থাৎ চার লাখ টাকার বেশি।
জাপানে মেইজি যুগ হিসেবে ধরা হয় ১৮৬৮ থেকে ১৯১২ সাল পর্যন্ত সময়কে। এ সময়টায় জাপান বিচ্ছিন্ন সামন্ততান্ত্রিক অবস্থান থেকে সরে এসেছিল। এই সময়েই এ আমের উদ্ভব হয়। তবে এর চাষ বেশি করে শুরু হয় গত শতকের সত্তরের দশকে। মাখনের মতো মোলায়েম, সুগন্ধ আর রসে ভরপুর হওয়ার জন্য এ আমের এত কদর।
বাংলাদেশে এবার ভালো ফলছে
বাংলাদেশে মিয়াজাকির বাণিজ্যিক উৎপাদন এখনো সেভাবে শুরু হয়নি। শখের বশেই অনেকে এ আমের চারা জাপান থেকে এনে লাগিয়েছিলেন। কিন্তু ধীরে ধীরে এর বাণিজ্যিক উৎপাদন বাড়ছে।
বাংলাদেশে শুরুর দিকে প্রতি কেজি আম পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে। গত বছর অনেক খামারি দুই হাজার টাকা দরে বিক্রি করেছেন। এর কমেও কেউ কেউ বিক্রি করেছেন।
মীর শাহীনুর রহমান নাটোরের কৃষিবিদ। শহরের ডিসি কার্যালয়ের কাছে হাজরা নাটোর এলাকায় তাঁর আমের বাগান। কয়েক বছর ধরেই তিনি মিয়াজাকি আমের চাষ করছেন। কিন্তু এবারকার মতো ফলন হয়নি আগে। এ বছর অন্তত দুই হাজার কেজি আম উৎপাদন হতে পারে বলে জানান মীর শাহীন। গত বছর মিয়াজাকির উৎপাদন ছিল ৮০০ কেজির মতো।
তবে এর আগের বছর উৎপাদন হয়েছিল হাজার কেজি। আর এসব আম বিক্রি করে লাভও হয়েছে যথেষ্ট। নিজেই বলছিলেন, দুই বছর আগে মিয়াজাকি বিক্রি করেছেন প্রতি কেজি দুই হাজার টাকায়। গত বছর এর দাম কিছু কমেছিল।
মীর শাহীনুর রহমান বলছিলেন, ‘বিশ্বের দামি আম বলে এর সুখ্যাতি আছে। কিন্তু জাপানে এর উৎপাদন হয়, আমরা তো তা করি না। এখানে দাম কম হওয়া উচিত।’
মিয়াজাকির মতো একটি বিদেশি প্রজাতির আমের উৎপাদনে যে যত্নবান হওয়া উচিত, তা মনে করেন খাগড়াছড়ির আলুটিলার রিপল চাকমা। শহরের কাছের আলুটিলা নামের জায়গায় রিপল চাকমার ২০ একরের বড় আমের বাগান। এ বাগানে গোটা পঞ্চাশেক গাছ মিয়াজাকির।
গতবছর যেখানে প্রতি গাছে দু–একটি করে আম হয়েছিল, এবার তার চেয়ে বেশি হয়েছে। কিন্তু এবার ফল ধরে রাখতে পারেননি বেশি।
রিপল মনে করেন, অন্য আমের উৎপাদনে যেসব ব্যবস্থা নেওয়া হয়, মিয়াজাকির ক্ষেত্রে তা করা যাবে না। এটা তিনি উপলব্ধি করেন, কিন্তু কীভাবে তা করা দরকার, এ নিয়ে বিশদ ধারণা নেই তাঁর।
তাই এ আম নিয়ে নিজের পড়াশোনা বাড়ানোর পাশাপাশি কৃষি দপ্তরের কর্মকর্তাদের পরামর্শ নিতে চান তিনি।
উত্তরের জেলা দিনাজপুরের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হর্টিকালচার সেন্টারের ক্যাম্পাসে মিয়াজাকি আমের কয়েকটি মাতৃ গাছ আছে। সদর উপজেলার সদরপুরে এই সেন্টার। এগুলো থেকে চারা উৎপাদন করে তা আগ্রহীদের দেওয়ার ব্যবস্থা আছে। এসব গাছেও এবার আম্রপালি ধরেছে আগের চেয়ে বেশি।
হর্টিকালচার সেন্টারের উপপরিচালক মো. এজামুল হক প্রথম আলোকে বলেন, মিয়াজাকির ফলন যেমন বাড়ছে, তেমনি এর সঙ্গে বাড়ছে জনপ্রিয়তা।
এবার এ পর্যন্ত অন্তত ২০০ চারা উৎপাদন ও বিতরণ হয়েছে। আগে এ আম নিয়ে এতটা আগ্রহ ছিল না।
বিশ্বের দামি আম বলে এর সুখ্যাতি আছে। কিন্তু জাপানে এর উৎপাদন হয়, আমরা তো তা করি না। এখানে দাম কম হওয়া উচিত।
মিয়াজাকি বাংলাদেশে এত কম দামে পাওয়া যায় কীভাবে
বাংলাদেশের অন্য আমগুলোর তুলনায় মিয়াজাকির দাম অপেক্ষাকৃত বেশি। তারপরও প্রতি কেজির দাম এক হাজার থেকে দুই হাজার টাকা। বিশ্বে যে আমের দাম লাখ টাকার বেশি, সেটি এ দেশে কীভাবে এত কমে দেওয়া সম্ভব হয়?
কৃষিবিদ এবং আম বিষয়ে একাধিক বইয়ের লেখক মৃত্যুঞ্জয় রায় বলছিলেন, মিয়াজাকির উৎপাদনে আসলে যে যত্ন নেওয়ার দরকার হয়, তা আমাদের এখানে কিছুই প্রায় হয় না। আর অন্য আমের জাতের মধ্যেই এর উৎপাদন হয়।
কিন্তু জাপানে বা অন্যত্র মিয়াজাকির জন্য আলাদা নেট হাউস তৈরি থাকে। একেকটি আমের জন্য বিশেষ যত্ন নেওয়া হয়। এতে কতটা আলো পড়ছে, কতটা পানি দরকার, তা মেপে মেপে দেওয়া হয়।
মৃত্যুঞ্জয় রায় বলেন, ‘মিয়াজাকির মূল আকর্ষণ এর রং। বিশেষ যত্ন নিলেই এমন রং হয়। কিন্তু আমাদের এখানে সেই রংটাই তো হয় না।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষিবনায়ন ও পরিবেশ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হাসান মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ জাপানে তাঁর পিএইচপডি সম্পন্ন করেছেন।
তিনি বলছিলেন, মিয়াজাকি উৎপাদনে একটি গাছে সাধারণত একটি আম রাখা হয়। এর নিবিড় পরিচর্যা হয়।
এটি আম গাছে রেখে সেই আমে সিসি ক্যামেরা লাগিয়ে তা পর্যবেক্ষণের রীতিও আছে বলে জানান ‘বছরব্যাপী ফল উৎপাদনের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন প্রকল্পের’ প্রকল্প পরিচালক মো. মেহেদী মাসুদ।
মিশ্র ফলের বাগান করেছি। ২০ থেকে ২৫ প্রকার ফলের চারা লাগিয়েছি। এর মধ্যে মিয়াজাকি আমগাছও লাগিয়েছি। এবার তিনটি গাছে ভালো ফলনও এসেছে। পাহাড়ি মাটিতে এ আম খুব ভালো হচ্ছে।জুপিটার চাকমা, কৃষক
পাহাড়ে বেশি হচ্ছে মিয়াজাকি
পার্বত্য চট্টগ্রামে মিয়াজাকির উৎপাদন অপেক্ষাকৃত বেশি হচ্ছে। এ প্রতিবেদন করার সময় পাহাড়ের পাঁচজন আমচাষির সঙ্গে কথা হয়। প্রত্যেকেই এবার মিয়াজাকির ভালো উৎপাদনের কথা বলেছেন।
তবে আম্রপালি বা রাংগুই আমের পাশে সহযোগী হিসেবেই এখনো এর চাষাবাদ হচ্ছে। শখের বশে শুরু হলেও এখন বাণিজ্যিকভাবেই এসব উৎপাদন হচ্ছে। মিয়াজাকির এই বাণিজ্যিক উৎপাদনে এগিয়ে আছেন খাগড়াছড়ির মহালছড়ি উপজেলার হ্লাশিং মং চৌধুরী। উপজেলার ধুমনীঘাটে তাঁর ফলের বাগান।
হ্লাশিং মং চৌধুরী বলেন, এবার দেড় হাজার টনের মতো উৎপাদন হতে পারে মিয়াজাকি। আরও হতে পারত। কিন্তু ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে অনেক আম ঝরে গেছে।
খাগড়াছড়ি জেলা সদরের রোয়াসাপাড়ায় মিয়াজাকির চাষ করেছেন জুপিটার চাকমা। তিনি গণমাধ্যমকে বলছিলেন, ‘মিশ্র ফলের বাগান করেছি। ২০ থেকে ২৫ প্রকার ফলের চারা লাগিয়েছি। এর মধ্যে মিয়াজাকি আমগাছও লাগিয়েছি। এবার তিনটি গাছে ভালো ফলনও এসেছে। পাহাড়ি মাটিতে এ আম খুব ভালো হচ্ছে।’
পার্বত্য চট্টগ্রামে মিয়াজাকির ভালো উৎপাদনের কারণ হিসেবে এখানকার প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যকেই মূল কারণ বলে মনে করেন আমবিশেষজ্ঞ অধ্যাপক এম রহিম।
এই বিশেষজ্ঞের মতে, পাহাড়ের উঁচু স্থানে দিনে গরম বেশি থাকলেও রাতে তা কমে আসে। এই কম তাপমাত্রা আমের মিষ্টতা তৈরির প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। পাহাড়ে এই প্রক্রিয়া দ্রুত হয়।
আমের মৌসুমের শেষ দিকেই হয় আম মিয়াজাকি। এ জন্য এ আমে পোকার আক্রমণ অপেক্ষাকৃত বেশি হওয়ার আশঙ্কা থাকে বলে মনে করেন অধ্যাপক রহিম।
তবে ফ্রুট ব্যাগের মাধ্যমে যত্ন করে এর চাষ করলে ফল ভালো হতে পারে বলে মনে করেন এই বিশেষজ্ঞ।
শেয়ারনিউজ, ১০ জুন ২০২৪
পাঠকের মতামত:
- নবীন উদ্যোক্তাদের জন্য বিনিয়োগ নিরাপদ করতে চাই: প্রধান উপদেষ্টা
- সুবিধাবঞ্চিত পথশিশুদের সঙ্গে ঢাবি অ্যালামনাইর চড়ুইভাতি উৎসব
- জামায়াতকে কোন ইসলামী দল বলে মনে করি না: আমীরে হেফাজত
- ডিভিডেন্ড সংক্রান্ত তথ্য জানাল পাওয়ারগ্রীড
- শপথের দিনই অবৈধ অভিবাসীদের দুঃসংবাদ দিচ্ছেন ট্রাম্প
- শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার করা হবে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- ৬০০ টাকা কেজি দরে ইলিশ বেচবে সরকার, পাওয়া যাবে যেখানে
- সীমান্তে উত্তেজনা কমাতে বিজিবি ও বিএসএফ একমত
- ‘এমপি হওয়ার জন্য ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত খরচ করতে হয়েছে’
- কোরআনের শাসন কায়েমের মাধ্যমে মানবিক দেশ গড়তে চাই: জামায়াত আমীর
- ঋণখেলাপিদের মনোনয়ন দিবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
- ছাগলকাণ্ড ও প্লেসমেন্ট শেয়ারের সেই মতিউর কারাগারে
- শেয়ারবাজারে কারসাজির অভিযোগ, শাস্তির কবলে ৭ কোম্পানি
- বায়ুদূষণের প্রভাবে দেশে বছরে এক লাখের বেশি মানুষের মৃত্যু
- জুন মাসের মধ্যে শেয়ারবাজার ভালো অবস্থানে ফিরবে: ডিএসই চেয়ারম্যান
- তিন নির্বাচনে মানুষ ভোট দিতে পারেনি : উপদেষ্টা ফাওজুল
- যুক্তরাষ্ট্রে আনুষ্ঠানিকভাবে নিষিদ্ধ টিকটক
- টিসিবির এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীর মধ্যে ৩৭ লাখই ভুয়া!
- বড় জয় দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু বাংলাদেশের
- অর্থনীতিতে ৩৪ বছরে এমন টানাপড়েন দেখিনি: অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার এমডি
- ৭০% জনগণের সমর্থনে নির্দলীয় নির্বাচন
- সোহেল তাজের বিয়ের ছবি ও ভিডিও ভাইরাল
- সরকার ডিসেম্বরের দিকে ইলেকশন দেওয়ার চেষ্টা করবে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ শুনানি রোববার
- মুনাফায় চমক দেখানো শেয়ারের একি বেহাল দশা!
- ৪০ মাজারে ৪৪ বার হামলা! ৪ আগস্টের পর চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
- কোভিডের চেয়েও বিশ্বের ভয়ংকর ১০ ভাইরাস
- অবিশ্বাস্য : ১২ মাসে জনসংখ্যা কমেছে ১৩ লাখ ৯০ হাজার
- বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস গ্রেফতার
- ভ্যাট নিয়ে সরকারের জন্য চমকপ্রদ পরামর্শ বিএনপির
- ট্রাম্পের শপথে চীনের সবচেয়ে বড় পরিবর্তন
- সাইফকে হাসপাতালে নেওয়া সেই অটোচালক যা বললেন
- দাম বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় ‘বনেদী’ ক্যাটাগরির শেয়ার নিখোঁজ!
- ট্রাম্পের শপথে মোদি নেই, চমকপ্রদ অতিথি তালিকায় যারা
- জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার নতুন উদ্যোগ
- জেনে নিন আজকের (১৮ জানুয়ারি) নামাজের সময়সূচি
- বিপিএল নিয়ে নতুন অস্বস্তি
- শাপলা চত্বরের ঘটনায় ডিবি হারুনসহ যারা পেয়েছেন ‘বিশেষ পুরস্কার’
- যাচাই-বাছাইয়ের মুখে ৮৯ হাজার সরকারি চাকরিজীবী
- কাবা শরীফের ইমাম বাংলাদেশে, জুমার ইমামতি করলেন যেখানে
- লন্ডন ক্লিনিকে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের কিছুটা অবনতি
- বিনিয়োগ ফিরে পেয়ে যা বললেন ভেঞ্চার ক্যাপিটালের আয়মান সাদিক
- ২০২৪ সালে যত কর্মী বিদেশে গেছেন, জানলে অবাক হবেন
- প্রশাসনে তিন রদবদল
- ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় গাজায় যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি চুক্তি অনুমোদন
- যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি ছুঁলো ৭.২ বিলিয়ন ডলার
- দীঘির যুক্তরাষ্ট্র যাওয়া নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া উত্তপ্ত
- ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন অবাস্তব এবং অসম্ভব: সারজিস আলম
- রাজনীতিবিদদের চরিত্র পাল্টাতে বললেন জামায়াত আমীর
- অবশেষে ভারতের ভিসা পেলেন সাকিব
- বঙ্গবন্ধু সেতুর নামকরণ নিয়ে নাহিদ ইসলামের মন্তব্য , প্রকাশ্যে এলো আসল সত্য
- পরিবার সঞ্চয়পত্র কেনায় নতুন নিয়ম জারি
- যে জেলার সব উপজেলার ইউএনও নারী কর্মকর্তা
- প্রবাসীদের রেমিট্যান্স পাঠাতে আরও সুবিধা দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
- হাসনাত আব্দুল্লাহর প্রথম ওয়াজ মাহফিল বক্তব্যে ঝড়
- শেয়ারবাজারের ৮ ব্যক্তি ও ১০ প্রতিষ্ঠানকে ৯১ কোটি টাকা জরিমানা
- টিউলিপ সিদ্দিকের পর এবার কপাল পুড়তে যাচ্ছে হাসিনা কন্যার
- ইসলামী ব্যাংকের ৭০ হাজার কোটি টাকা লোপাট
- আজ থেকে ৩ কোম্পানির শেয়ার ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন
- ডলারের দাম কমল, মুদ্রার বাজারে নতুন পরিবর্তন
- ফের জটিলতা, আটকে গেলো লেনদেন
- ডিভিডেন্ড ঘোষণা করবে যে কোম্পানি
- ১ কোটি শেয়ার বিক্রির ঘোষণা
- বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে ভারতের আক্রমণ: বড় বিপদের শঙ্কা
- যাচাই-বাছাইয়ের মুখে ৮৯ হাজার সরকারি চাকরিজীবী