তানভীর, পিনাকী ও রাশেদকে নিয়ে মুখ খুললেন সারজিস
নিজস্ব প্রতিবেদক: জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম সম্প্রতি নিজের ফেসবুক পেজে একটি পোস্টে ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করেছেন। তিনি তার বিরুদ্ধে ওঠা কিছু অভিযোগের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন এবং দাবি করেছেন, তিনি কখনো অবৈধ কোনো টাকা স্পর্শ করেননি এবং অনৈতিক কোনো সুপারিশকে প্রশ্রয় দেননি।
সারজিস আলম তার পোস্টে বলেন, সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় তার বিরুদ্ধে বেশ কিছু অপপ্রচার এবং ভিত্তিহীন অভিযোগ উঠেছে। তিনি উল্লেখ করেন, তিনি এসব বিষয়ে সঠিক তথ্য না পাওয়ার কারণে কোনো মন্তব্য করেননি, কিন্তু কিছু অভিযোগের সত্যতা যাচাইয়ের আগেই অনেকেই সেগুলোকে বিশ্বাস করে নিয়েছেন। তিনি তানভীর, পিনাকী এবং রাশেদসহ কয়েকজন ব্যক্তির সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়েও মন্তব্য করেন, বিশেষ করে তানভীরের সাথে তার সম্পর্ক এবং এসব সম্পর্ক নিয়ে কিছু ভুল বোঝাবুঝি থেকে গঠিত লেখাগুলোর বিরুদ্ধে তিনি নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন।
এছাড়া, সারজিস আলম রাশেদ খানকে চ্যালেঞ্জ করেছেন যে, যদি তিনি তার বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়ায় তোলা অভিযোগের সত্যতা প্রমাণ করতে পারেন, তবে তিনি রাজনীতি ছেড়ে দেবেন। একইভাবে, পিনাকী দাদার মন্তব্যেরও তিনি সাড়া দিয়েছেন এবং তারুণ্যকে ঐক্যবদ্ধ রাখার আহ্বান জানিয়েছেন।
রবিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন এনসিপির এই নেতা। সারজিস আলমের পোস্টটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো :
কয়েক দিন আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় আমার বিরুদ্ধে বেশ কিছু অপপ্রচার, মনগড়া তথ্য, ভিত্তিহীন অভিযোগ চোখে পড়েছে। শুধুমাত্র একটি ক্ষেত্রে কমেন্টে রিপ্লাই করেছি। বাকিগুলো এড়িয়ে গিয়েছি।
যে অভিযোগগুলোর সাথে দূর-দূরান্তেও আমি আমার কোনো সম্পর্ক খুঁজে পাইনি সেগুলোর ক্ষেত্রে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করা কিভাবে সম্ভব? বরং পেছনে লেগে থাকা শত শত প্রপাগান্ডা মেশিনের দিকে মনোযোগ না দিয়ে আমরা কাজের দিকে ফোকাস দিতে চাই। সর্বশেষ ৮-৯ মাসের এই অল্প সময়ে এত প্রতিপক্ষ বানিয়ে ফেলেছি যে এমন প্রপাগান্ডা স্বাভাবিকভাবেই এখন ফেস করতে হবে এবং সামনের দিনে এর সংখ্যা আরো বৃদ্ধি পাবে, এটাই স্বাভাবিক। খারাপ লাগার বিষয় এটাই যে কেউ একজন একটা লেখা লিখল কিংবা কোনো একটা নিউজে একটা লেখা এলো—এটাকেই অনেকে সত্য মনে করে সে অনুযায়ী জাজমেন্ট শুরু করে। অভিযুক্ত আর দোষী এক বিষয় নয়।
একটা অভিযোগকে সত্য মনে করার পূর্বে আদৌ তার সত্যতা আছে কি না, কিংবা যিনি লিখেছেন তার অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে কি না, কিংবা কোনো ব্যক্তিকে কেন্দ্র করে কোনো লেখা; পর্দার অন্তরালের কোনো গেমপ্ল্যানের অংশ কি না, সেগুলো যাচাই করাটা গুরুত্বপূর্ণ। আমাকে কেন্দ্র করে কয়েকজনের অপপ্রচারমূলক লেখা পড়ে আমার মনে হয়েছে, এখানে কয়েকটা ঘটনা ঘটতে পারে।
প্রথমত, কেউ তাকে কিছু তথ্য পাঠিয়েছে এবং কোনো প্রকার যাচাই না করে সেগুলো বিশ্বাস করে সোশ্যাল মিডিয়া তুলে ধরেছে।
দ্বিতীয়ত, এগুলো তার ব্যক্তিগত জায়গা থেকে অনুমাননির্ভর।
তৃতীয়ত, কোনো কিছু হাসিলের লক্ষ্যে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এই লেখা লিখেছেন, অথবা রাজনৈতিক ইকুয়েশনকে সামনে রেখে ইচ্ছাকৃতভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করছেন।
পরের দুটি উদ্দেশ্যকে সামনে নিয়ে যারা লেখেন তাদের সাথে কথা বলে খুব একটা লাভ নেই। কারণ অসৎ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে এটা তারা করবেই। কিন্তু অনেকে ব্যক্তিগত জায়গা থেকে অনুমাননির্ভর যেই লেখাগুলো লেখেন তাদের সাথে কথা বললে অলমোস্ট সব ক্ষেত্রে এই মিসআন্ডারস্ট্যান্ডিং গুলো দূর হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যেটা ঘটেছে মুয়াজ আব্দুল্লাহ এবং রাফিদের সাথে। তাদের সাথে কথা বলার পর তারা নির্দ্বিধায় স্বীকার করেছে—তাদের অনেক মিসকনসেপশন দূর হয়েছে।
ব্যক্তি বিশেষে আমাদের চিন্তা ভিন্ন। কোনো একটা বিষয়কে একজন ব্যক্তি তার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে যেভাবে দেখবে; আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা, পূর্ববর্তী প্রেক্ষাপট এবং বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে আমি সেভাবে না-ও দেখতে পারি। সে যেমন ভাবছে, ঘটনাটা তেমন না-ও হতে পারে। স্থান, কাল, পাত্রভেদে একই বিষয়ের পারসেপশন বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে।
কয়েকজন গাজী সালাহউদ্দিন তানভীরের সঙ্গে আমার একক এবং অতি সম্পৃক্ততা তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন এবং তাকে আমার আত্মীয় হিসেবে দেখিয়েছেন। প্রথমত, তিনি আমার আত্মীয় নন। অভ্যুত্থানের পরেই তার সঙ্গে আমার এবং আমাদের পার্টির একাধিকজনের প্রথম পরিচয় হয়। আমার সঙ্গে তার যতটুকু পরিচয় ও সম্পর্ক রয়েছে আমার পার্টির একাধিকজনের সঙ্গে তার ততটুকু কিংবা তার চেয়ে বেশি পরিচয় ও সম্পর্ক রয়েছে। পার্টি গঠনের সময় অনেকেই অনেকের নাম পার্টিতে আসার ক্ষেত্রে প্রস্তাব করেছিলেন। তেমনি পার্টিতে আসার ক্ষেত্রে একাধিকজন তার নাম প্রস্তাব করেছিলেন এবং অন্য সবার মতো একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করে তাকেও নেওয়া হয়েছে।
ব্যক্তি তানভীর যদি আমাদের সঙ্গে সম্পর্কগুলোকে কাজে লাগিয়ে কিংবা নিজের পদবি ব্যবহার করে কোনো অন্যায় বা অনৈতিক কাজ করে থাকেন তাহলে সাংগঠনিক এবং আইনগতভাবে তদন্ত সাপেক্ষে তিনি শাস্তি পাবেন। আর যদি কোনো অপরাধ প্রমাণিত না হয় তাহলে তিনি স্বপদে বহাল থাকবেন। কিন্তু তার যেকোনো বিষয় হলে আমার নাম টেনে আনাকে আমি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মনে করি এবং এটা নোংরা রাজনীতির অংশ। সম্পর্ক অনেকের সাথেই থাকতে পারে। কিন্তু আমি কারো অসৎ উদ্দেশ্য এবং অবৈধ কার্যক্রমকে সহযোগিতা করছি কি না, সেটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমি নিজে সেটা কখনোই করিনি এবং ভবিষ্যতেও করব না ইনশাআল্লাহ।
যে কেউ যদি কারো অজান্তে একজনের নাম ভাঙিয়ে কোনো কিছু করেও থাকে তাহলে সে দায় একান্তই তার। সে অনুযায়ী তদন্ত সাপেক্ষে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা হতে পারে।
এ বিষয়ে দায়িত্বশীল পদে থেকে সবচেয়ে বেশি নোংরা মানসিকতা এবং বিবেকবোধহীন আচরণের পরিচয় দিয়েছেন গণ ধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতৃত্ব হয়েও শুধুমাত্র টিআরপি আর ফুটেজের আশায় প্রপাগান্ডা মেশিন হিসেবে মনগড়া আর সাপ্লাই পাওয়া তথ্যকে একত্রিত করে তিনি আমাকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় কয়েকটি অভিযোগ করেছেন।
আমি তাকে চ্যালেঞ্জ করছি। আমাকে নিয়ে তার ফেসবুকে লেখা অভিযোগগুলো তিনি যদি সত্য প্রমাণ করতে পারেন তাহলে আমি রাজনীতি ছেড়ে দেব। আর যদি না পারেন তাহলে তিনি রাজনীতি ছেড়ে দেবেন। গাটস থাকলে এই চ্যালেঞ্জটুকু তিনি গ্রহণ করুক।
পিনাকী দাদাকে আমি শ্রদ্ধা করি। ফ্যাসিস্টবিরোধী লড়াইয়ের তিনি একজন অগ্রসৈনিক। কিন্তু তিনি যখন অনুমানের প্রেক্ষিতে আর্মি চিফের সাথে ঘুটু করার কথা বলেন তখন ব্যথিত হই। বিনয়ের সাথে তাকে বলতে চাই, অভ্যুত্থানের শক্তি আর ফেসগুলোকে আইসোলেটেড করার মাধ্যমে তারুণ্যের সম্ভাবনাকে শেষ করে দেওয়ার নানা অপচেষ্টা এখন হচ্ছে এবং আগামীতেও হবে। সেসব অপচেষ্টার ফাঁদে না পড়ে বরং তারুণ্যকে ঐক্যবদ্ধ করতে আপনার প্রচেষ্টা আমরা প্রত্যাশা করি। কঠিন সময়ে যেহেতু দুনিয়াদারি এসব লোভের ঊর্ধ্বে থাকতে পেরেছি, আগামীতেও অন্য কোনো ব্যক্তিস্বার্থকেন্দ্রিক ইকুয়েশন স্পর্শ করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।
পরিশেষে কিছু কথা। একটা গ্রুপ আছে, যারা এখনো মনে করে যেহেতু আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরুতে ছাত্রলীগের বাধ্যতামূলক প্রগ্রাম, গেস্টরুম করেছি তাই এটা সম্ভবত আমার উইক পয়েন্ট এবং এখানে খোঁচা দিয়ে আমাকে দুর্বল করা যাবে। কিন্তু আপনি আপনার মস্তিষ্কে ভালো করে ঢুকিয়ে নিন—একটা রেজিমের সবচেয়ে শক্তিশালী স্টাবলিশমেন্ট ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়’ থেকে সেই রেজিমের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা, রেজিমের বিরুদ্ধে সামনের সারিতে থেকে নেতৃত্ব দেওয়া এবং চূড়ান্ত পর্যায়ে বিদ্রোহ করে রেজিম পতনের গণ-অভ্যুত্থানে সামনে থেকে লড়াই করা এত সহজ বিষয় নয়। যারা আগে থেকে অন্য রাজনৈতিক দলের ছিল এটা বরং তাদের চেয়েও কঠিন। বিবেকবোধ আর ব্যক্তিত্বকে সামনে রেখে এই কঠিন পথ পাড়ি দিয়েই আজ আমরা বর্তমানে দাঁড়িয়ে আছি। যে ‘বর্তমান’ রক্ত আর জীবন দিয়ে লেখা।
৫ আগস্টের পর থেকে আজ পর্যন্ত অবৈধ এক টাকা স্পর্শ করিনি, অনৈতিক কোনো সুপারিশকে প্রশ্রয় দিইনি। এটা আমার কাছে অভ্যুত্থানের রক্তের কমিটমেন্ট। আমার নিজের সঙ্গে নিজের কমিটমেন্ট।
মুয়াজ/
পাঠকের মতামত:
- ভারতে পালিয়ে থাকা শেখ হাসিনার ‘আনলকিং’ রহস্য উন্মোচন!
- বিএনপি জিতলে প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন যিনি
- ডিম রান্নার আগে ধুয়ে না নিলেই বিপদ
- হাসপাতালের সিসিটিভি ফুটেজ যেভাবে ভাইরাল হয় পর্ন সাইটে
- ১০ ব্যাংক কর্মকর্তার জালিয়াতির চাঞ্চল্যকর গল্প
- পদোন্নতি পাচ্ছেন ৩ শতাধিক বিচারক
- মনোনয়ন না পওয়া হেভিওয়েট নেতাদের টানার চেষ্টা এনসিপির
- সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
- গণভোট ও আ.লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
- ০৫ নভেম্বর বাংলাদেশি টাকায় বিভিন্ন দেশের আজকের টাকার রেট
- মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
- বিএনপিতে যোগ দিলেন মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
- নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়লেন জোহরান মামদানি
- বিএনপি-মিত্রদের সংঘাত: ২২২ আসনকে ঘিরে তোলপাড়
- এনসিপির জন্য বিএনপির বড় সিদ্ধান্ত
- দেশে আসছেন না জাকির নায়েক, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যাখ্যা
- বাংলাদেশকে সতর্ক করল আদানি পাওয়ার
- অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের জন্য সুখবর
- নিবন্ধন না পেয়ে ইসির গেটে ১৬ ঘণ্টা ধরে অনশন
- শেয়ারবাজারের ৩০ কোম্পানির ‘নো’ ডিভিডেন্ড
- পদত্যাগ করছেন সালাহউদ্দিন
- ‘বিএনপির মৃত্যুঘণ্টা বেজে গেছে, পতন এনসিপির হাতে’
- বিকালে আসছে ৯ কোম্পানির ডিভিডেন্ড-ইপিএস
- ডিএসই পর্ষদে দুই পদ শূন্য, ভোট ১৫ ডিসেম্বর
- চলতি বছর বস্ত্র খাতে ডিভিডেন্ড কমেছে ৬ কোম্পানির
- চলতি বছর বস্ত্র খাতে ডিভিডেন্ড বেড়েছে ৭ কোম্পানির
- সিএপিএমআইবিবিএল ফান্ডের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- প্রতারণার দায়ে আইএফআইসি ব্যাংকের এমডির ৫ কোটি টাকা জরিমানা
- ডিভিডেন্ড সংক্রান্ত তথ্য জানাল ওয়াইম্যাক্স
- ফু-ওয়াং সিরামিকের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের প্রতারণা, নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি
- ২৪ ঘণ্টা না যেতেই স্থগিত এক প্রার্থীর নাম—কারণ জানাল বিএনপি
- সিভিও পেট্রোক্যামিকেলের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- দুই আসন থেকে এমপি নির্বাচন করবেন হিরো আলম
- আল-আরাফাহ ব্যাংকের এমডি নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ
- বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য সুখবর
- বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকায় বাদ পড়লেন যেসব সাংবাদিক-শিল্পী
- ডিভিডেন্ড সংক্রান্ত তথ্য জানাল সেন্ট্রাল ফার্মা
- বেগম খালেদা জিয়ার আসন নিয়ে বিশেষ সিদ্ধান্ত নিলো এনসিপি
- মাদ্রাসাগুলোকে এমপিওভুক্তি বিষয়ে নির্দেশনা দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
- তিন জেলার অবকাঠামো উন্নয়নে ২৫০০ কোটি টাকার সুকুক বন্ড
- এক ফোনেই বদলে যায় সালমান শাহর ভাগ্য
- বিএনপির প্রার্থী তালিকা থেকে একজনের নাম স্থগিত
- বড় পতনের মাঝেও বিপরীত স্রোতে ৭ কোম্পানির শেয়ার
- শেয়ারবাজারে ফের আতঙ্ক, সূচক ৪ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন
- ০৪ নভেম্বর লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ০৪ নভেম্বর দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ০৪ নভেম্বর দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস
- নৌপরিবহন উপদেষ্টার ভাইয়ের স্ট্যাটাসে বড় ইঙ্গিত
- জানা গেলো পে স্কেল ঘোষণার সময়
- সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য সুখবরের বন্যা
- ৩ কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
- ডিএসইর দুই ব্রোকারেজের ট্রেডিং লাইসেন্স বাতিল
- ইসলামী ব্যাংকিংয়ে ‘মুনাফা’ এবং সাধারণ সুদের মধ্যে বড় পার্থক্য
- ফের স্বর্ণের দামে বড় ধাক্কা
- RSI বিশ্লেষণে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় ৬ শেয়ার
- প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর
- আইপিওতে বদলে যাচ্ছে কোটা: সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সুযোগ নামছে অর্ধেকে
- চাহিদার চাপে ৭ কোম্পানির শেয়ার হল্টেড
- এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- যে দেশের নারীরা দখল করছে বিশ্বের ১১% স্বর্ণ
- ‘হাসিনার একপাশ অবশ হয়ে গেছে, দেড় মাস ধরে কথা বলতে পারেন না’
- একনজরে দেখে নিন ৬ কোম্পানির ইপিএস
- সচিবরা আর রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের চেয়ারম্যান হতে পারবেন না
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
- ভারতে পালিয়ে থাকা শেখ হাসিনার ‘আনলকিং’ রহস্য উন্মোচন!
- বিএনপি জিতলে প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন যিনি
- ১০ ব্যাংক কর্মকর্তার জালিয়াতির চাঞ্চল্যকর গল্প
- পদোন্নতি পাচ্ছেন ৩ শতাধিক বিচারক
- মনোনয়ন না পওয়া হেভিওয়েট নেতাদের টানার চেষ্টা এনসিপির














