ঢাকা, বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
Sharenews24

মোদিকে ট্রাম্পের ফোন, উঠে এলো যেসব বিষয়

২০২৫ এপ্রিল ২৩ ১০:৫৫:৪৭
মোদিকে ট্রাম্পের ফোন, উঠে এলো যেসব বিষয়

নিজস্ব প্রতিবেদক: গত ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পহেলগাম এলাকার বৈসারনে পর্যটকদের ওপর সন্ত্রাসী হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত হন, যাদের মধ্যে দুজন বিদেশি নাগরিকও রয়েছেন। এই হামলার পর, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ফোন করে গভীর শোক ও নিন্দা জানান। তিনি হামলার ঘটনায় ভারতের প্রতি পূর্ণ সমর্থনের আশ্বাস দেন এবং দায়ীদের বিচারের আওতায় আনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তার প্রস্তাব দেন।​

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল এক্স (সাবেক টুইটার) পোস্টে এই ফোনালাপের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি উল্লেখ করেন, “সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র একসঙ্গে কাজ করবে।”​

এদিকে, হামলার নিন্দা জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। সৌদি আরব, ইসরায়েল, ইতালি, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশও এই বর্বর হামলার নিন্দা জানিয়ে ভারতকে সমর্থন জানিয়েছে।​

উল্লেখযোগ্য যে, হামলার ঘটনার পরপরই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সৌদি আরব সফর সংক্ষিপ্ত করে দেশে ফিরেছেন। কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ শ্রীনগরে পৌঁছে স্থানীয় প্রশাসন ও নিরাপত্তা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।​

এই হামলাটি কাশ্মীর অঞ্চলে সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী হামলা হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে। হামলার দায় স্বীকার করেছে “কাশ্মীর রেজিস্ট্যান্স” নামক একটি গোষ্ঠী, যারা ভারতের বাইরের লোকজনের বসবাসকে কাশ্মীরের জনসংখ্যার জন্য হুমকি হিসেবে দেখছে। তারা দাবি করেছে যে, ভারতের বাইরের ৮৫,০০০ জনেরও বেশি লোক কাশ্মীরে বসবাস করছে, যা তাদের মতে একটি জনসংখ্যাগত পরিবর্তন।​

এই হামলার পর, কাশ্মীরে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়েছে এবং কিছু অংশ পাকিস্তানকে দায়ী করছে। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত, কারণ পর্যটকরা সাধারণত কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার লক্ষ্যবস্তু হননি, তবে এই হামলাটি সেই নিয়ম ভঙ্গ করেছে।​

এই ঘটনার পর, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতার গুরুত্ব আরও বেড়েছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ফোনালাপ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।​

এই হামলার পরিপ্রেক্ষিতে, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতা আরও জোরদার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কেবল দুই দেশের সম্পর্কের উন্নতি নয়, বরং দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা পরিস্থিতির উন্নতির জন্যও গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।​

এই ঘটনাটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে একটি বার্তা, যে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে একসঙ্গে কাজ করা প্রয়োজন। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে এই ধরনের সহযোগিতা সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী বার্তা প্রেরণ করবে।​

এই হামলার পরিপ্রেক্ষিতে, কাশ্মীরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নেতৃত্বে নিরাপত্তা বাহিনী হামলাকারীদের খোঁজে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে। এটি কাশ্মীরের জনগণের মধ্যে নিরাপত্তার অনুভূতি বৃদ্ধি করবে এবং ভবিষ্যতে এই ধরনের হামলা প্রতিরোধে সহায়ক হবে।​

এই ঘটনাটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে একটি বার্তা, যে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে একসঙ্গে কাজ করা প্রয়োজন। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে এই ধরনের সহযোগিতা সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী বার্তা প্রেরণ করবে।​

এই হামলার পরিপ্রেক্ষিতে, কাশ্মীরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নেতৃত্বে নিরাপত্তা বাহিনী হামলাকারীদের খোঁজে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে। এটি কাশ্মীরের জনগণের মধ্যে নিরাপত্তার অনুভূতি বৃদ্ধি করবে এবং ভবিষ্যতে এই ধরনের হামলা প্রতিরোধে সহায়ক হবে।​

এই হামলার পরিপ্রেক্ষিতে, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতা আরও জোরদার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কেবল দুই দেশের সম্পর্কের উন্নতি নয়, বরং দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা পরিস্থিতির উন্নতির জন্যও গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।​

এই ঘটনাটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে একটি বার্তা, যে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে একসঙ্গে কাজ করা প্রয়োজন। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে এই ধরনের সহযোগিতা সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী বার্তা প্রেরণ করবে।​

এই হামলার পরিপ্রেক্ষিতে, কাশ্মীরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নেতৃত্বে নিরাপত্তা বাহিনী হামলাকারীদের খোঁজে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে। এটি কাশ্মীরের জনগণের মধ্যে নিরাপত্তার অনুভূতি বৃদ্ধি করবে এবং ভবিষ্যতে এই ধরনের হামলা প্রতিরোধে সহায়ক হবে।

মুসআব/

পাঠকের মতামত:

আন্তর্জাতিক এর সর্বশেষ খবর

আন্তর্জাতিক - এর সব খবর



রে