কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বারবার নীতি পরিবর্তনে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন: গভর্নরকে এফবিসিসিআই
নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. মাহবুবুল আলম বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের বারবার নীতি পরিবর্তনের কারণে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
তিনি বলেন, একটি প্রজেক্ট করার সময় ব্যাংক ঋণের সুদের হার, ডলারের বিনিময় হার নিয়ে চিন্তা করি তারপর কাজ শুরু করি; কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক যদি কিছুদিন পর নীতিমালা পরিবর্তন করে তাহলে আমাদের ক্ষতি হবে। অবশ্য বারবার নীতি পরিবর্তনের ফলে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন এটাই স্বাভাবিক।
তিনি আরো বলেন, আমি কেন্দ্রীয় ব্যাংককে অনুরোধ করেছি বারবার নীতি পরিবর্তন না করার জন্য যাতে তা দীর্ঘমেয়াদি হয়। এটি ব্যবসার পরিকল্পনাকে সহজ করে তুলবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর এ বিষয়ে আশ্বাস দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বিকালে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের সঙ্গে ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
উক্ত প্রতিনিধি দলে ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন, সিনিয়র সহ-সভাপতি আমীন হেলালী, পোশাক খাতের বিজিএমইএ সভাপতি এসএম মান্নান (কচি), টেক্সটাইল খাতের বিটিএমএ সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন, নিটওয়্যার খাতের বিকেএমইএর নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, মেট্রোপলিটন চেম্বারস অব কমার্সের সভাপতি কামরান টি রহমান, ঢাকা চেম্বারের সভাপতি আশরাফ আহমেদ ও চট্টগ্রাম চেম্বারের সভাপতি ওমর হাজ্জাজ।
এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, অর্থনীতির সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নরের সঙ্গে বৈঠক করেছি। কথা হয়েছে ব্যাংক খাতের সার্বিক বিষয় নিয়ে। তবে আলোচনায় গুরুত্ব পেয়েছে ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদহার ও ডলার রেট।
তিনি বলেন, আমাদের জোরালো দাবি ছিল- ডলারের দর যে ১১৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, তা যেন আর না বাড়ে। গভর্নর আশ্বস্ত করেছেন ডলার রেট ১১৭ টাকা থেকে ১ টাকা কম বা বেশি হবে। এর বাইরে যাবে না।
মাহবুবুল আলম বলেন, ডলারের দাম একসঙ্গে ৭ টাকা বাড়ার কারণে যে পরিমাণ ঋণ বেড়েছে, সেই পরিমাণ টাকার দীর্ঘমেয়াদি ঋণের আবেদন করেছেন ব্যবসায়ীরা। কারণ ডলারের দাম বাড়ার কারণে ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এছাড়া যাদের ঋণে একক গ্রাহক ঋণসীমা অতিক্রম করেছে, তাদের জন্য বিশেষ সুবিধার ব্যবস্থা করা হবে বলেও জানিয়েছেন গভর্নর। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ডলার মার্কেট স্বাভাবিক হয়ে যাবে বলে আশ্বস্ত করেন তিনি।
তিনি বলেন, সুদহারের বিষয়ে গভর্নর বলেছেন এটা সম্পূর্ণ মার্কেটের ওপর ছেড়ে দিয়েছি। বিভিন্ন ব্যাংকের কস্ট অব ফান্ড ৬ থেকে ৮ শতাংশ। তাই সুদ কোনোভাবেই ১৪ শতাংশের ওপরে যাওয়া উচিত নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক কোনো নীতি পরিবর্তন করার সময় অংশীজনদের (স্টেক হোল্ডারদের) সঙ্গে পরামর্শ করেননি। এটা করা উচিত। তাহলে এত সমস্যার সৃষ্টি হতো না।
এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, কোনো সৎ ব্যবসায়ী দেশের অর্থ বাইরে নিয়ে যায় না। কোনো সৎ ব্যবসায়ী তাদের রপ্তানির আয়ও দেশের বাইরে রেখে দেয় না। তবে এটা ঠিক, সব সেক্টরেই কিছু খারাপ লোক থাকতে পারে; কিন্তু এ উদাহরণ দিয়ে ওই সেক্টরকে মূল্যায়ন করার সুযোগ নেই। সুতরাং কেউ যদি এটা বলে থাকেন তিনি ভুল বলেছেন।
এবিষয়ে এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক অনুষ্ঠানিকভাবে একক গ্রাহক ঋণসীমা ২৫ শতাংশ করেছে। অপরদিকে অনানুষ্ঠানিকভাবে ব্যাংকগুলোকে বলেছে ১০ থেকে ১৫ শতাংশের বেশি যেন ঋণ সীমা না যায়। এ বিষয়ে গভর্নর আশ্বাস দিয়েছেন, এখন থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবে ব্যবসায়ীরা।
এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংককে বলেছি, সুদ হার যাতে আর না বাড়ে। কারণ সুদ হার বাড়লে খেলাপি ঋণও বাড়বে। আর মুদ্রার বিনিময় হার উঠানামার কারণে বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এই ক্ষতি থেকে বের হওয়ার জন্য যাতে একটি রোডম্যাপ তৈরি করে, সেজন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বিজিএমইএ সভাপতি এসএম মান্নান কচি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক সার্কুলার দিয়েছে অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং বিনিয়োগ অঞ্চল ছাড়া কোথাও ব্যাংকগুলো বড় বিনিয়োগ করতে পারবে না। আমাদের সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা না করে এবং আমাদের না জানিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক এ ধরনের সার্কুলার দিয়েছে। এরই মধ্যে অনেকেই শত শত কোটি টাকা বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করেছেন। তাই এ বিষয়টি বিবেচনা করে এই সার্কুলার প্রত্যাহারের জন্য অনুরোধ করেছি।
বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ) নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ডলারের অভাবে এলসি খুলতে পারছি না। এদিকে ইডিএফ কমিয়ে তিন বিলিয়নে নামিয়ে আনা হয়েছে। এর কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
তিনি বলেন, এ সমস্যা সমাধানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিকল্প একটি তহবিল ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এখন ব্যবসায়ীরা ১১৭ টাকায় এলসি খুলতে পারছেন কিনা- এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, যদি কোনো ব্যবসায়ীর কাছ থেকে বেশি টাকা নেওয়া হয় তাহলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে অভিযোগ করতে বলা হয়েছে। তাহলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বাংলাদেশ ব্যাংক।
উল্লেখ্য, গত ৮ মে ব্যাংক ঋণের সুদহার নির্ধারণ পদ্ধতি সিক্স মান্থ মুভিং অ্যাভারেজ রেট (স্মার্ট) প্রত্যাহার করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে ঋণের সুদহার নির্ধারিত হবে। ঋণের সুদহার সম্পূর্ণরূপে বাজারভিত্তিক করার জন্য ছয় মাসের ট্রেজারি বিলের গড় সুদভিত্তিক ব্যবস্থা প্রত্যাহার করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়; কিন্তু এখন এ নির্দেশনা যথাযথভাবে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে পিছু হটছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ধারণা করা হচ্ছে, আইএমএফের কারণে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি।
এদিকে বুধবার এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, যেসব গ্রাহকের নির্ধারিত একক গ্রাহক ঋণসীমা অতিক্রম করেছিল, তাদের ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ঋণ নির্ধারিত সীমার মধ্যে নামিয়ে আনার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। এরপরও কিছু গ্রাহক একক গ্রাহক ঋণের ঊর্ধ্বসীমা শিথিল করার জন্য আবেদন করছেন, যা নির্দেশনার পরিপন্থি।
এমন প্রেক্ষাপটে বৃহৎ ঋণঝুঁকি হ্রাস, করপোরেট সুশাসন সমুন্নত রাখা এবং ঋণ বিতরণে উত্তম চর্চা নিশ্চিত করার মাধ্যমে ব্যাংকিং খাতে স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য একক গ্রাহক ঋণসীমা কোনোক্রমেই অতিক্রম না করার বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া যাচ্ছে।
শেয়ারনিউজ, ১৬ মে ২০২৪
পাঠকের মতামত:
- ট্রাম্পের শপথে মোদি নেই, চমকপ্রদ অতিথি তালিকায় যারা
- জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার নতুন উদ্যোগ
- জেনে নিন আজকের (১৮ জানুয়ারি) নামাজের সময়সূচি
- বিপিএল নিয়ে নতুন অস্বস্তি
- শাপলা চত্বরের ঘটনায় ডিবি হারুনসহ যারা পেয়েছেন ‘বিশেষ পুরস্কার’
- যাচাই-বাছাইয়ের মুখে ৮৯ হাজার সরকারি চাকরিজীবী
- কাবা শরীফের ইমাম বাংলাদেশে, জুমার ইমামতি করলেন যেখানে
- লন্ডন ক্লিনিকে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের কিছুটা অবনতি
- বিনিয়োগ ফিরে পেয়ে যা বললেন ভেঞ্চার ক্যাপিটালের আয়মান সাদিক
- ২০২৪ সালে যত কর্মী বিদেশে গেছেন, জানলে অবাক হবেন
- প্রশাসনে তিন রদবদল
- ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় গাজায় যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি চুক্তি অনুমোদন
- যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি ছুঁলো ৭.২ বিলিয়ন ডলার
- দীঘির যুক্তরাষ্ট্র যাওয়া নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া উত্তপ্ত
- ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন অবাস্তব এবং অসম্ভব: সারজিস আলম
- রাজনীতিবিদদের চরিত্র পাল্টাতে বললেন জামায়াত আমীর
- অবশেষে ভারতের ভিসা পেলেন সাকিব
- নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসন মানি না: ফয়জুল করীম
- চাহিদা বাড়ায় কমেছে ট্রেজারি বিল ও বন্ডের সুদ হার
- বাংলাদেশের সঙ্গে কেমন সম্পর্ক চায়, জানাল ভারত
- মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফল ঘোষণা হতে পারে যেদিন
- হাসিনার পরিবার ও ১০ শিল্পগোষ্ঠীর দুর্নীতির তদন্ত দ্রুত শেষ করার নির্দেশ
- ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে চীনের প্রেসিডেন্ডকে আমন্ত্রণ, আমন্ত্রণ পেলেন না নরেন্দ্র মোদি
- মোবাইল কলরেট ও ইন্টারনেট নিয়ে সুখবর দিল এনবিআর
- সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়ায় কাচের বোতল, কেন ঝুলিয়েছে বিএসএফ?
- সপ্তাহজুড়ে যত শেয়ার কেনার ঘোষণা
- সপ্তাহজুড়ে কোন খাতে কত টাকার লেনদেন
- সপ্তাহজুড়ে ডিভিডেন্ড পেয়েছেন ৮ কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা
- মসজিদ ও মন্দিরের কর্মীদের সম্মানী ভাতার নতুন ব্যবস্থা
- কলকাতায় সম্রাটের বাসায় আ.লীগ নেতাদের অঘোষিত মিলনমেলা
- ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
- বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা, কল রেকর্ডে শোনা গেল ভয়ঙ্কর দাবি
- পিনাকীর পোস্টে বাবরকে নিয়ে আভাস: চমক অপেক্ষা করছে
- মমতাকে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিলেন অলি আহমদ
- ইমরান খান ও বুশরা বিবি কারাগারে, পেলেন দীর্ঘ কারাদণ্ড
- ডলারের দাম কমল, মুদ্রার বাজারে নতুন পরিবর্তন
- ‘একলা থাকতে দিন’ কারিনার পোস্টে নতুন রহস্য
- তামিমের সঙ্গে বিতর্ক নিয়ে সাব্বিরের অবাক করা মন্তব্য
- ভারতের বিরুদ্ধে মাদানীর হুঁশিয়ারি
- হাসনাত আব্দুল্লাহর প্রথম ওয়াজ মাহফিল বক্তব্যে ঝড়
- এবার আওয়ামী লীগ সরকারের পতন নিশ্চিত, জানুন সব চ্যালেঞ্জ
- বাংলাদেশিদের জন্য বন্ধ হতে পারে অনেক দেশের ভিসা সুযোগ
- শিক্ষকদের বদলি শুরু, অনলাইনে আবেদন করুন
- সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেস সচিব শফিকুল
- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশ
- শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ ঝুঁকি আরও কমেছে
- সপ্তাহজুড়ে ব্লক মার্কেটের শীর্ষ ১০ কোম্পানি
- সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ কোম্পানী
- সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ ১০ কোম্পানি
- সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষ ১০ কোম্পানি
- বঙ্গবন্ধু সেতুর নামকরণ নিয়ে নাহিদ ইসলামের মন্তব্য , প্রকাশ্যে এলো আসল সত্য
- পরিবার সঞ্চয়পত্র কেনায় নতুন নিয়ম জারি
- প্রবাসীদের রেমিট্যান্স পাঠাতে আরও সুবিধা দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
- যে জেলার সব উপজেলার ইউএনও নারী কর্মকর্তা
- যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা চেয়েও পাননি মোদি
- ‘জেড’ ক্যাটাগরির ৫ শেয়ারের বিনিয়োগকারীদের মাথায় হাত!
- শেয়ারবাজারের ৮ ব্যক্তি ও ১০ প্রতিষ্ঠানকে ৯১ কোটি টাকা জরিমানা
- হাসনাত আব্দুল্লাহর প্রথম ওয়াজ মাহফিল বক্তব্যে ঝড়
- আজ থেকে ৩ কোম্পানির শেয়ার ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন
- টিউলিপ সিদ্দিকের পর এবার কপাল পুড়তে যাচ্ছে হাসিনা কন্যার
- ফের জটিলতা, আটকে গেলো লেনদেন
- ইসলামী ব্যাংকের ৭০ হাজার কোটি টাকা লোপাট
- ১ কোটি শেয়ার বিক্রির ঘোষণা
- ডলারের দাম কমল, মুদ্রার বাজারে নতুন পরিবর্তন
- ডিভিডেন্ড ঘোষণা করবে যে কোম্পানি
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
- জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার নতুন উদ্যোগ
- শাপলা চত্বরের ঘটনায় ডিবি হারুনসহ যারা পেয়েছেন ‘বিশেষ পুরস্কার’
- যাচাই-বাছাইয়ের মুখে ৮৯ হাজার সরকারি চাকরিজীবী
- কাবা শরীফের ইমাম বাংলাদেশে, জুমার ইমামতি করলেন যেখানে
- লন্ডন ক্লিনিকে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের কিছুটা অবনতি
- বিনিয়োগ ফিরে পেয়ে যা বললেন ভেঞ্চার ক্যাপিটালের আয়মান সাদিক
- প্রশাসনে তিন রদবদল