হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে গুলতেকিন খানের বিস্ফোরক পোস্ট

নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলা সাহিত্যের খ্যাতিমান কথাসাহিত্যিক প্রয়াত হুমায়ূন আহমেদের প্রথম স্ত্রী গুলতেকিন খান সম্প্রতি নিজের জীবনের কিছু ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন। বিশেষ করে কিশোরী ও তরুণীদের পাশাপাশি তাদের অভিভাবকদের জন্য সতর্কবার্তা হিসেবেই তিনি এই অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন।
শুক্রবার (০৩ অক্টোবর) নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন তিনি।
গুলতেকিন জানান, যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালে তাদের দাম্পত্য জীবনে টানাপোড়েন শুরু হয়। নর্থ ডাকোটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করার সময় ব্যর্থতা ও মানসিক চাপের কারণে হুমায়ূন আহমেদ ক্রমশ অস্থির হয়ে পড়েন। এই সময়ে দাম্পত্য জীবনে রাগ-অভিমান ও দ্বন্দ্ব বেড়ে যায়। একপর্যায়ে হুমায়ূন আহমেদ তাকে বাসা থেকে বের করে দেন।
পাঠকদের উদ্দেশে গুলতেকিন আহমেদের লেখা পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো-
‘এই সত্যি কথাগুলো আমি লিখেছি শুধু মাত্র কিশোরী, তরুণী এবং তাদের অভিভাবকদের জন্যে। এতো ব্যক্তিগত ঘটনা লিখেছি কারণ আর কোনো মেয়ে আমার (পুরো বিয়েটাতে আমার চেয়ে অভিভাবকদের বেশি ভুল ছিল) মতো ভুল যেনো না করে।
জুন মাসের ৬ তারিখ ছিল রোববার। শীলাকে যেমন হাসতে হাসতে বলেছিলাম প্রায় একইভাবে ইকবাল ভাইকেও জানালাম (হুমায়ূন আহমদের সঙ্গে দ্বন্দ্ব)। ড. ইয়াসমীন হক তার পরিচিত কয়েকজন lawyer (আইনজীবী) আমার বাসায় পাঠান। তাদের একজন আমাকে জিজ্ঞেস করেন, ব্যাংকে টাকা পয়সা কেমন আছে?
আমি বলি, কার ব্যাংকে?
আপনাদের জয়েন্ট অ্যাকাউন্টে?
আমাদের তো কোনো জয়েন্ট অ্যাকাউন্টে নেই!
ব্যাংকে হুমায়ূন আহমেদের কতো টাকা আছে?
সেটা তো আমি জানি না। তখন উনি আপসেট হয়ে বলেন, কিছু একটা বলেন? আমি বলি, একজন মেয়ের সঙ্গে তার সম্পর্ক আছে!
কী ধরনের সম্পর্ক? যতদুর জানি সব ধরনের সম্পর্ক। উনি নিজেই আমাকে জানিয়েছেন! আমি বাকি কারও নাম বললাম না! তারা এখন বিয়ে করে শান্তিতে আছেন। কী দরকার তাদের নাম বলার!
আইনজীবীরা দখিন হাওয়ায় (আমার ফ্ল্যাটে যেখানে আমার মৌখিক অ্যাগ্রিমেন্ট নিয়ে হুমায়ূন আহমেদ থাকছিলেন) সেখানে যান। এবং চলেও আসেন আমার কাছে। একজন বলেন তিনি তো কয়েকটি বই দেখান যেখানে আগে থেকেই আন্ডার লাইন করা ছিল। হোটেল গ্রেভারিন, মেফ্লাওয়ার আরও কিছু বই। আপনি নাকি অনেক আগে থেকেই ডিভোর্স চাচ্ছিলেন?
ওগুলো সত্যি না। ডিভোর্সের নিয়ম আমি এখনো জানি না! আমেরিকাতে কীভাবে জানব? ‘হোটেল গ্রেভারিনে’ ওসব বানিয়ে লেখা! তার আত্মজীবনীমূলক বইয়ে অনেক কিছুই তার কল্পনা থেকে লেখা। ঐসব বই লেখার সময় আমি তাকে বার বার বলেছিলাম ওসব না লিখতে! কিন্তু উনি আমাকে তখন বলেছিলেন, ‘একদম সত্যি হচ্ছে জলের মতো, কোনো স্বাধহীন, তাই কিছু মিথ্যা থাকলে লোকজন পড়ে মজা পাবে!’ আমি শুধু তার পায়ে ধরে বাকি রেখেছিলাম। বারবার বলেছি, আমার সম্পর্কে কিছু না লিখতে।
আমি বাসা থেকে বের হয়ে যাইনি! ওর তখন খারাপ একটি সময় যাচ্ছিল, নর্থ ডাকোটা ইউনিভার্সিটিতে পিএইচডির জন্যে একটি পরীক্ষা হয় যার নাম কিউমিলিয়েটিভ, সেখানে দশ নাম্বার থাকে। পরীক্ষার জন্য সম্ভবত দুই বছর সময় থাকে। সেখানে অনেকগুলো পরীক্ষা হয় এবং দশের মধ্যে তিনটি ২ নাম্বার পেতে হয়, বাকি গুলো ১ নাম্বার পেলেই হয়। কিন্তু সে অনেকগুলো পরীক্ষা দিয়েও একটিতেও ২ নাম্বার পাননি তখনো। এটা নিয়ে তার মধ্যে ফ্রাসটেশন (বিষণ্নতা) কাজ করছিল। তাছাড়া তিনি রেগে গেলেই বলতেন, ‘বাসা থেকে বের হয়ে যাও।’
সেদিনও পরীক্ষায় ১ পেয়ে মেজাজ খুব খারাপ ছিল। বাসায় এসেই অকারণে রাগারাগি শুরু করে। এবং এক পর্যায়ে কোনো কারণ ছাড়াই আমাকে বলেন, ‘বাসা থেকে বের হয়ে যাও!’ আমি বলি, কোথায় যাবো?
উনি বলেন, ‘যেখানে ইচ্ছা সেখানে যাও!’ আমাকে চুপচাপ কাঁদতে দেখে আরও রেগে যান এবং আমাকে ধাক্কা দিয়ে বাইরে পাঠিয়ে ভেতর থেকে দরজা লাগিয়ে দেন। আমার গায়ে তখন একটি শার্ট এবং প্যান্ট, পায়ে স্পন্জের স্যান্ডেল ছিল। আর বাইরে ডিসেম্বর মাসের প্রচন্ড ঠান্ডা!আমি শীতে কাঁপতে কাঁপতে দরজা ধাক্কা দেই আর বলি, দরজা খোলো প্লিজ, কলিংবেল বাজাতে থাকি কিন্তু দরজা খুলে না। বেশ কিছুক্ষণ পরে আমার হাত পা প্রায় জমে যায়! তখন দৌড়াতে থাকি। আমাদের বাসার কাছে একটি দোকান ছিল। একজন আমেরিকান বৃদ্ধা মহিলা তার বিশাল ড্রয়িং রুমকে নানারকম মসলা, আচার, হারবাল জিনিস দিয়ে দোকান বানিয়েছিলেন। নাম ছিল ‘টচি’। আমরাও ওখান থেকে মসলা কিনতাম এবং প্রায়ই যেতাম নতুন কোনো মসলার খোঁজে! এমনিতে কাছেই মনে হতো কিন্তু সে শীতের সন্ধ্যায় যেন দোকানটি বাসার কাছে ছিল সেটি মনে হলো বহু দূরে চলে গেছে! শেষ পর্যন্ত টচি পৌঁছেই দরজা খুলে ভেতরে ঢুকলাম। মনে হলো স্বর্গে ঢুকেছি! বয়স্ক ভদ্রমহিলাকে অনুরোধ করলাম, আমি একটি ফোন করতে পারি কিনা! টাকা পরে দেবো! উনি বললেন, ‘টাকা লাগবে না, তুমি ফোন করো।’ তিনি আমার প্রাইভেসির জন্য একটু দূরে সরে গেলেন। আমার একমাত্র মুখস্থ নাম্বারে ফোন করলাম।
-এ্যানি, আমি টিংকু (গুলতেকিনের ডাক নাম) বলছি।
-কী হয়েছে টিংকু, এমন ভাবে কথা বলছো কেনো?
-এ্যানি, তুমি কি আমাকে একটু তুলে নিতে পারবে?
আমি (এ্যানির ছেলে, এ্যারোনকে আমি বেবিসিট করি। কিন্তু আমরা ভালো বন্ধুও)
ওকে ঠিকানা বলি।
এ্যানি চলে আসে। আমি টচির বয়স্ক ভদ্রমহিলাকে ধন্যবাদ জানিয়ে গাড়িতে উঠি। ও আমাকে একটি জ্যাকেট দেয়। আমি ভাবি, ও কেমন করে জানলো যে আমার গায়ে জ্যাকেট নেই?
ওর বাড়িতে যেতে যেতে সবকিছু বলি ওকে।
বাসায় পৌঁছে এ্যানি আমাকে একটি রুম দেখিয়ে বলে, ‘এখন তুমি ঘুমাওতো।’
সারাদিন কাজ করার ক্লান্তি, বাসা পরিষ্কার, রান্না কতো কী করেছি! কোনো কিছুতেই ঘুম আসেনা! ভয়ে, উৎকণ্ঠায়
এতোক্ষণ কাঁদতেও পারিনি! বালিশে মাথা রাখতেই ঝর্নার মতো দু’চোখের জলে বালিশ ভিজে গেলো! নোভার কথা ভেবে কষ্ট গলার ভেতর আটকে গেলো! এখানে আমার মা-বাবা, ভাইবোন, কোনো আত্মীয়স্বজন নেই! কি করে সে পারলো এমন করতে? সারা রাত কাঁদতে কাঁদতে কাটলো।
বাথরুমে গিয়ে হাত-মুখ ধুয়ে আমি বসে থাকি।
এ্যানি আর স্টেইনলি নাস্তার টেবিলে এসে বসে।
আমিও বসি ওদের সাথে।
টেবিলে এ্যানি আমাকে বলে, ‘কি ঠিক করলে?’
-কী বলছো, এ্যানি?
-ল্যায়ারের সাথে কথা বলব না? একবারে ডিভোর্স পাঠাতে বলবে?
-আমি ভয়ে আতকে উঠি!
-না, না। হুমায়ূন আমাকে অনেক ভালোবাসে! রাগের মাথায় ওসব করেছে!
তুমি আমাকে একটু বাসায় দিয়ে আসতে পারবে? নোভার জন্য খুব মন খারাপ লাগছে!
ওরা দু’জন অদ্ভুত ভাবে তাকিয়ে থাকে।
বাসায় ঢুকেই আমি নোভাকে কোলে নিয়ে দুতালায় যাই। বিছানায় বসে নোভাকে জড়িয়ে ধরে শব্দ করে কাঁদতে থাকি।
আর বলি, নোভাকে আমার বোকামি করতে দেবোনা। ওর হাজবেন্ডের যেনো সাহস না হয় ওকে ধাক্কা দিয়ে বাসা থেকে বের করে দেবার!
আমার চোখের সামনে অসংখ্য ছবি দেখতে পাই যেখানে একটি ১৮/১৯ বয়েসের তরুণী চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে এবং একজন হুমায়ূন আহমেদ তাকে যা ইচ্ছে তা বলে বকছে।
আমার খুব ইচ্ছে হচ্ছিল ইয়াসমীনের পাঠানো ঐ ল্যায়ারকে জিজ্ঞেস করতে, ‘আসলে তখনি নোভাকে নিয়ে দেশে ফিরে ঐ ভদ্রলোক কে ডিভোর্স দেওয়া উচিত ছিলো, তাই না?’ কিন্তু পারিনি!’
মুসআব/
পাঠকের মতামত:
- হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে গুলতেকিন খানের বিস্ফোরক পোস্ট
- শাপলার জন্য রীতিমতো আইনি যুদ্ধ ঘোষণা এনসিপির!
- ঢাকা-১৭ নিয়ে জল্পনা, এর মাঝেই পার্থের বিস্ফোরক স্ট্যাটাস
- আল-আরাফাহ ব্যাংকে ১০৯ কোটি টাকার কমিশন কেলেঙ্কারি
- জমির মালিকানা নিয়ে জটিলতা? দুই নামে হলে যা করবেন
- জুমার নামাজ পড়াতে যাওয়ার সময় মর্মান্তিক মৃত্যু হলো ইমামের
- ডিভিডেন্ড ঘোষণার খবরে ধাক্কা খেল দুই কোম্পানি
- ফেসবুক পেজ ফেরত পেলেও আতঙ্কে ইসলামী ব্যাংক
- বিস্ময়কর ফেসবুক পোস্টে যা বললেন প্রেস সচিব!
- আটকের আগে শেষ মুহূর্তে শহিদুল আলমের বার্তা
- আজ ঢাকায় যেসব কর্মসূচি রয়েছে
- ইউটিউব ব্যবহারকারীদের জন্য বড় সুখবর
- ভারত ভ্রমণের আগে এবার নতুন যন্ত্রণা
- গাজায় ফের ত্রাণ বহর পাঠানোর ঘোষণা
- জামায়াত-শিবিরের গোপন কৌশল ফাঁস করলেন রাশেদ
- সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ ১০ কোম্পানি
- সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ কোম্পানি
- সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষ ১০ কোম্পানি
- ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের ঘোষণা
- মেটার ইনস্টাগ্রাম প্রধানের নিশ্চিত ঘোষণা
- ব্যর্থতা নিয়ে সাকিবের খোলামেলা স্বীকারোক্তি
- রাজধানীর রাস্তায় হঠাৎ হামলা, বাসে আগুন
- সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে
- দুর্গা বিসর্জনে ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’—কক্সবাজারে আবেগঘন মুহূর্ত
- শিশুর নাম ‘বিসমিল্লাহ’ রাখার নিয়ম ও ইসলামিক বিধান
- ধানমন্ডি-৩২ তে নাশকতার পরিকল্পনা ফাঁস
- জাতীয় নির্বাচনের আগে জামায়াতেও বড় পরিবর্তন
- ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনায় যা জানালো মিশর
- ফ্লোটিলা অভিযানে শহিদুল আলম জানালেন সর্বশেষ অবস্থা
- ইসলামী ব্যাংককে সতর্ক করল Team MS 47OX
- ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে মাহাথিরের সতর্ক বার্তা
- বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
- পাঁচ ব্যাংকে প্রশাসক বসিয়ে গঠিত হচ্ছে নতুন ব্যাংক
- বড় মুনাফার মাঝেও ডিভিডেন্ড নিয়ে শেয়ারহোল্ডাররা হতাশ
- ভারতের সরকারি ছাপাখানা থেকে বাংলাদেশে আসছে বিপুল জাল নোট!
- পাকিস্তানকে হারিয়ে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ অভিযান শুরু
- “এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দিলে মামলা করব না”
- ফ্লোটিলা থেকে আটক জামায়াতের সাবেক সিনেটর
- ৭.৫ কোটি ডলার ঋণ বৈদেশিক ঋণ পাচ্ছে সিটি ব্যাংক
- বেগুন-বালতিসহ ৫০ প্রতীকের তালিকা পেল এনসিপি
- এমিরেটসের বিমান যাত্রায় বড় পরিবর্তন
- নির্বাচনে বিএনপির চেয়ে জামায়াত এগিয়ে আছে: দুদু
- ফজলুরকে বিএনপিতে নেয়ার নেপথ্যে যে দুই ব্যক্তি
- ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’ নিয়ে যা বললেন মিজানুর রহমান আজহারি
- ঘরে যেসব জিনিস থাকলে জীন আসবেই
- ফ্লোটিলা মিশন ব্যর্থ? সংকেতহীন ২৬টি নৌযান ঘিরে রহস্য
- ফের বাড়ছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারদর
- প্রবাসীরা এক ক্লিকে জেনে নিন ইসির পরিকল্পনা!
- ইলিশ ধরার বিষয়ে যা জানাল অধিদপ্তর
- পূর্ণাঙ্গ ইসলামী ব্যাংকিংয়ে যাচ্ছে শেয়ারবাজারের আরেক ব্যাংক
- বাংলাদেশিদের ভিসা দিচ্ছে না যেসব দেশ
- ছয় কোম্পানির ডিভিডেন্ড ঘোষণা, দুই কোম্পানির চমক
- চলতি সপ্তাহে ডিভিডেন্ড দেবে ৫ কোম্পানি
- ডিভিডেন্ড ঘোষণার তারিখ ঘোষণা করলো দুই কোম্পানি
- পূর্ণাঙ্গ ইসলামী ব্যাংকিংয়ে যাচ্ছে শেয়ারবাজারের আরেক ব্যাংক
- চার কোম্পানির ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- ‘এ’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে শেয়ার স্থানান্তর
- তিন কোম্পানির বাড়তি ডিভিডেন্ডে বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা
- বিনিয়োগকারীদের সর্বোচ্চ ঝোঁক ১০ কোম্পানির শেয়ারে
- দুর্গাপূজা: ‘অসুর’ রূপে প্রতিমা হয়ে উঠলেন ইউনুস ও ট্রাম্প
- কোনো কারণ ছাড়াই রকেট দুই কোম্পানির শেয়ার
- গুলশান ও বনানী এলাকায় যান চলাচলে নতুন নির্দেশনা
- লোকসানি শেয়ার নিয়ে বড় কারসাজি: নিয়ন্ত্রক সংস্থার চোখ বন্ধ কেন?
- আরও বেপরোয়া কারসাজিকারী চক্র, নিয়ন্ত্রক সংস্থার অস্তিত্ব প্রশ্নবিদ্ধ
- দুই কোম্পানির ‘নো ডিভিডেন্ড’ ঘোষণা