রাজনীতিবিদদের সঙ্গে আলোচনা করেই রোডম্যাপ ঘোষণা: এম সাখাওয়াত
নিজস্ব প্রতিবেদক: বস্ত্র ও পাট এবং নৌ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, অন্তবর্তী সরকারের বয়স প্রায় দুই মাস। এর মধ্যে কেউ এখানে গণ্ডগোল করছে, কেউ ওখানে গণ্ডগোল করছে। এর মধ্যে আবার ভয়াবহ বন্যা। প্রশাসনকে রিঅর্গানাইজ করতে হচ্ছে।
তিনি বলেন, এ অবস্থায় রাজনৈতিক দলগুলোকে ডাকা হয়েছে, যে কমিশনগুলো করা হয়েছে তারাও ডাকবে। রাজনীতিবিদদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমেই রোডম্যাপ ঘোষণা করা হবে।
আজ শনিবার রাজধানীর বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্যাটেজিক স্টাডিজ মিলনায়তনে ‘গণতান্ত্রিক পুনর্গঠনের জন্য সংলাপ-মানবাধিকার প্রসঙ্গ’ নিয়ে এক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।
সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত এ আলোচনা সভায় সাখাওয়াত হোসেন বলেন, আমরা চেষ্টা করছি, ছয়টি সংস্কারের কথা বলা হয়েছে। এগুলো অনেক বড় ধরনের সংস্কার। তিন দিন বা তিন মাসে হবে না। এগুলোর দায়িত্বে যারা আছেন তারা নিশ্চয়ই পলিটিক্যাল পার্টিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবেন। রাজনীতিবিদদের সঙ্গে আলোচনা না করলে এগুলো টেকসই হবে না।
বস্ত্র ও পাট এবং নৌ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বলেন, ছাত্র আন্দোলনের সময় পুলিশের কর্মকাণ্ড দেখে মনে হয়নি যে, ওরা আমাদের দেশের পুলিশ। পুলিশের বন্দুক কীভাবে সিভিল পোশাকের মানুষের হাতে গেল? ৭.৬২ রাইফেল তারা কোথায় পেল? এসব বিষয়ে তদন্ত হওয়া দরকার। ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ১ হাজার ৪৮টি পুলিশি হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। তিনি বলেন, পুলিশে অবশ্যই সংস্কার হওয়া উচিত। তারা নিজেরাও সংস্কারের দাবি তুলেছেন। পুলিশ কমিশন গঠনে আমি অনেক দৃঢ় অবস্থানে আছি।
অন্তবর্তী সরকারে এ উপদেষ্টা বলেন, আওয়ামী লীগ নাৎসিদের মতো জঘন্য কাজ করেছে। এত কম সময়ে এত মানুষ কোথাও মরেনি। এজন্য শেখ হাসিনাকে বিচারের মুখোমুখি করতেই হবে। প্রয়োজনে আলাদা ট্রায়াল গঠন করতে হবে। আমি মনে করি, অভিযুক্তদের ফিরিয়ে আনার দরকার নেই। ন্যুরেমবার্গ ট্রায়ালের মতো তাদের অনুপস্থিতিতেই বিচার করা উচিত। হত্যার সব প্রমাণ আছে। নির্দেশদাতা হিসাবে শেখ হাসিনার বিচার হবে।
সেনাবাহিনীর সাবেক এ কর্মকর্তা বলেন, ডিজিএফআইর কাজ ছিল আন্তঃবাহিনী নিরাপত্তা লঙ্ঘন নিয়ে কাজ করা। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা বদলে গেছে। পাঁচ তারিখ সরকার পতন না হলে আমি এবং আমার সঙ্গের লোকজন আয়নাঘরে বন্দি হতাম।
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) নির্বাহী পরিচালক মো. নূর খান লিটন বলেন, আমাদের ঘুরেফিরে দিনশেষে আমাদের রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ফেরত যেতে হবে। মানবাধিকার কমিশন গঠনে কার্যকারিতায় কোনো স্বচ্ছতা নেই। পনেরো বছরের ধারাবাহিক আন্দোলনের চুড়ান্ত রূপ হলো এই জুলাই-আগস্টের আন্দোলন।
তিনি বলেন, নিকট অতীত নিয়ে আলোচনা করা হয়, পূর্বের কথা বলি না। সরকারের উচিত যে স্থাপনাগুলোতে মানুষকে গুম করে রাখা হতো যেমন, আয়নাঘর, টর্চার সেল সেগুলোকে সংরক্ষণ করা। বিগত ১৫ বছরে ৬ হাজারের বেশি ক্রসফায়ারের ঘটনা ঘটেছে। সেই সময়ে যারা তদন্তে ছিলেন তাদের আসামি হিসাবে যুক্ত করা প্রয়োজন।
সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এলিনা খান বলেন, আইনের সংস্কারে কাজ করতে গেলে অনেক বিষয়ে সংস্কার প্রয়োজন। পুলিশ কমিশন গঠন করা প্রয়োজন। এই কমিশন গঠন না হলে নিরপেক্ষ তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়। দলীয় বিচারক, দলীয় বিচারপতি তথা দলীয়করণ থেকে বের না হয়ে এলে কোনো লাভ নেই। আইন আছে কিন্তু তার কোনো প্রয়োগ নেই।
গণফোরামের কার্যনির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের পর আমাদেরও অনেক আশা ছিল। কমিশন আগেও ছিল। কিন্তু সেখানে রাজনীতিকরণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ১৯৯০-এর গণঅভ্যুত্থানের পরও আমরা আশায় বুক বেঁধেছিলাম, কিন্তু ফল পাইনি। রাষ্ট্রের চরিত্র বদলাতে হবে। রাষ্ট্রের সংস্কারে তরুণদের সম্পৃক্ততা নিয়ে কাজ করতে হবে। ছাত্রদের যদি রাষ্ট্র পুনর্গঠনে ব্যবহার না করা যায়, তাহলে জাতি হিসাবে আমরা ব্যর্থ।
সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী দিলরুবা শরমিন বলেন, বিগত স্বৈরাচার সরকারের সময়ে আমলাদের নিয়ে মানবাধিকার কমিশন গঠন করা হয়েছে। মানবাধিকার কমিশনে আইনজীবী, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর কোনো প্রতিনিধি ছিল না। যে প্রতিষ্ঠান অন্যায়ের সঙ্গে জড়িত থাকবে, সেই প্রতিষ্ঠান তদন্ত করতে পারবে না। স্বাধীন তদন্ত সংস্থা থাকা প্রয়োজন। সংঘবদ্ধভাবে অন্যায় সংঘটিত হয়েছে। ফলে সরকারের আজ্ঞাবহদের বিচারের আওতায় আনা প্রয়োজন।
সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার শিহাব উদ্দিন খান বলেন, মানবাধিকার নিয়ে কথা বলার সময় আইনের প্রয়োগ নিয়ে কথা বলি। তবে মানবাধিকারের মূল বিষয় হলো মানবিকতা। মানবাধিকার কমিশন বা অন্যান্য সংস্থা তৈরি করা হয়েছে সরকারের আজ্ঞাবহ হিসাবে। স্বতন্ত্র সংগঠন হিসাবে কাজ করতে না পারলে আজ্ঞাবহ হয়েই থাকতে হবে এই সংস্থাগুলোকে।
জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ বলেন, আমাদের দেশে আইনের সঠিক প্রয়োগ হলে আজকের এই আলোচনার প্রয়োজন হতো না। সংখ্যালঘুদের অধিকার কীভাবে আমরা প্রতিষ্ঠিত করতে চাই? সেই আলোচনা করা প্রয়োজন। আইন, বিচার ব্যবস্থা, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর সংস্কারের প্রয়োজন। সংস্কারের সময় সাংস্কৃতিক সংস্কারেরও প্রয়োজন। তা না হলে মব জাস্টিস আরও বাড়বে।
সিজিএসের চেয়ার মুনিরা খান বলেন, বিগত সরকারের আমলে মানবাধিকার কমিশন নতুন নিয়ম অনুযায়ী স্বচ্ছতা ধরে রেখে খুব একটা কাজ করেছে বলে আমরা দেখতে পাইনি। কীভাবে কাজ করলে, কী করলে আমরা স্বৈরাচারের হাতে পড়ব না, তা নিয়ে আমাদের কাজ করতে হবে। সংস্কারের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে প্রয়োজনীয় সময় দিতে হবে।
মায়ের ডাক-এর আহ্বায়ক সানজিদা ইসলাম বলেন, ‘গত ৫ আগস্টের পর থেকে আমরা গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড নিয়ে কথা বলতে পারছি। বিগত ১২ বছরে জাতীয়, আন্তর্জাতিক মাধ্যমে যখন সরকার বারবার বলছিল, বাংলাদেশে গুম বলে কিছু নেই, তখন মানবাধিকার কমিশনের কাজ কী ছিল? স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে চিঠি দেওয়া ছাড়া আর কোনো কাজ তারা করেনি।
সিজিএসের নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমানের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন, সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার আহসান হাবীব ভূঁইয়া, এবি পার্টির যুগ্ম সদস্য সচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, রাজনীতি বিশ্লেষক আশরাফ কায়সার, রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক সালেহ আহমেদ, কাপেং ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক পলব চাকমা, নারী অধিকার কর্মী ইলিরা দেওয়ান, অধিকার কর্মী জয়া শিকদার, গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী প্রতিনিধি নাইমা আক্তার রীতা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী প্রতিনিধি তৌহিদ সিয়াম ও জি নাইনের সাধারণ সম্পাদক ডা. সাখাওয়াত হোসেন সায়ন্থ প্রমুখ।
মিজান/
পাঠকের মতামত:
- ওসমান হাদির মৃত্যুতে শনিবার রাষ্ট্রীয় শোক
- হোস্টেল থেকে এনসিপি নেত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
- হাদির রক্তে ছিল প্রতিবাদের তেজ: জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা
- শরিফ ওসমান হাদি আর নেই
- বিনিয়োগকারীদের সহায়তায় ডিএসইতে বিশেষ ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক
- রবির লক্ষ্য ডিজিটাল ব্যাংকিং: দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে নতুন বিপ্লব
- শেয়ারবাজার শরিয়াহ অ্যাডভাইজরি কাউন্সিলের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত
- ডিএসইর প্রথম নারী এমডি নুজহাত আনোয়ার
- সিঙ্গাপুরেই অস্ত্রোপচারের অনুমতি দিয়েছে হাদির পরিবার
- রিটার্নিং কর্মকর্তাদের নিরাপত্তায় ইসির কড়া নির্দেশনা
- ২০ কোটি টাকার বেশি ঋণ নতুন করে যাচাই করা হবে: গভর্নর
- হাদি হ-ত্যা-চেষ্টা: ফয়সালের দুই সহযোগীর তিন দিনের রিমান্ড
- এজিএম এর ভেন্যু পরিবর্তন করল মনোস্পুল বিডি
- ১৫০ দিনের বিশ্বভ্রমণে ফিফা ট্রফি, গন্তব্যের তালিকায় বাংলাদেশও
- ২০ বছর আগের বিসিএস এ নিয়োগ পেল ৬৭৩ জন
- নির্বাচনে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতাসহ মাঠে থাকবে সশস্ত্র বাহিনী
- বিগ ব্যাশ লীগ: হোবার্ট হারিকেনসের বিরুদ্ধে বিধ্বংসী পারফরম্যান্স মেলবোর্ন স্টারসের
- খুলনায় ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ
- ৪.৪০ লাখ শেয়ার কেনা সম্পন্ন করলেন এমডি
- এজিএম এর ভেন্যু পরিবর্তন করল মাগুরা মাল্টিপ্লেক্স
- এজিএম-ইজিএম নিয়ে জরুরি নির্দেশনা দিল ওরিয়ন ফার্মা
- পে স্কেল নিয়ে নাটকীয় মোড়, সুপারিশ জমা নিয়ে সর্বশেষ যা জানা গেল
- ৭ লাখ শেয়ার কেনার ঘোষণা দিলেন কোম্পানির এমডি
- ১৮ ডিসেম্বর ব্লকে ৭ কোম্পানির বড় লেনদেন
- ১৮ ডিসেম্বর লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ১৮ ডিসেম্বর দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- গাজা মিশনে সেনা পাঠাতে চাপ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বিপাকে পাকিস্তান
- খালেদা জিয়ার সর্বশেষ অবস্থা নিয়ে যা বললেন ডা. জাহিদ
- মেলবোর্ন স্টারস বনাম হোবার্ট হারিকেন্স: ব্যাটিংয়ে রিশাদরা-ম্যাচটি সরাসরি দেখুন
- ১৮ ডিসেম্বর দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- টানা দরপতনে এক মাসের সর্বনিম্নে শেয়ারবাজার
- লাখ লাখ অকাল মৃ-ত্যু-র কারণ জানাল বিশ্বব্যাংক
- সোনালী লাইফের ১১০ কোটি টাকা বকেয়ার তথ্য অনিশ্চিত
- মুস্তাফিজের আইপিএল খেলা নিয়ে দুঃসংবাদ দিল বিসিবি
- বাংলাদেশিসহ ৪০২ অবৈধ অভিবাসী আটক
- এক বছরেই ৫ লাখ সেনা হারিয়েছে ইউক্রেন
- আজ বিদেশি কূটনীতিকদের ব্রিফ করবে সরকার
- শীতকালে ত্বকের যত্নে যে ভুলগুলো এড়াবেন
- আগুনে পোড়া নোট নিয়ে নতুন নির্দেশনা বাংলাদেশ ব্যাংকের
- ড্রোন, বাণিজ্য ও ভূরাজনীতি: ইউক্রেন–চীন সমীকরণে জটিল কৌশল
- কাদেরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল
- সাময়িক বন্ধের পর চালু হল ভারতীয় ভিসা সেন্টার
- শীর্ষ স-ন্ত্রা-সী ছোট সাজ্জাদের জামিন স্থগিত
- আনিস আলমগীরকে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের
- মার্জিন রুল চ্যালেঞ্জ: দ্বিতীয় রিট আবেদন খারিজ, শুনানি চলবে প্রথমটির
- পাঁচ ব্যাংকের আমানতকারীদের জন্য সুখবর: ডিসেম্বরের মধ্যেই টাকা ফেরতের নির্দেশ
- ক্রাউন সিমেন্টের হাল ধরছে দ্বিতীয় প্রজন্মের দুই পরিচালক
- বিএসইসির বিশেষ সুবিধা পেল শেয়ারবাজারের ৭ প্রতিষ্ঠান
- রেইস অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের ১২ ফান্ড তদন্তে বিএসইসির ৬ কমিটি
- ৮০০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন পেল ইস্টার্ন ব্যাংক
- চড়া সুদে আমানত টানবে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক
- দুই বছরের মধ্যেই কেনিয়ায় মুনাফার মুখ দেখল স্কয়ার ফার্মা
- টেক্সটাইল শিল্পের কফিনে শেষ পেরেক মারে আ.লীগ
- শেয়ারবাজারে নতুন দিগন্ত: প্রেফারেন্স শেয়ারের বাণিজ্যিক যাত্রা শুরু
- ‘এ’ থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে নামল তালিকাভুক্ত কোম্পানি
- তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানির অস্তিত্ব নিয়ে শঙ্কায় নিরীক্ষক
- ৫ কোম্পানিতে বেড়েছে উদ্যোক্তা পরিচালকদের বিনিয়োগ
- শেয়ারবাজারে গতি ফেরাতে ১০ হাজার কোটি টাকার ইকুইটি ফান্ডের প্রস্তাব
- ডিএসইর কাছে ৭ হাজার বিনিয়োগকারীর ৬৮ কোটি টাকা দাবি
- বিএসইসির বিশেষ সুবিধা পেল শেয়ারবাজারের ৭ প্রতিষ্ঠান
- শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ণ ১৫ সংবাদ
- ২৭ বীমা কোম্পানির হিসাব নিয়ে বিএসইসি’র লাল সংকেত
- বিনিয়োগকারীদের শুন্য ডিভিডেন্ড দিল তালিকাভুক্ত ৫৭ কোম্পানি
- মার্জিন রুল চ্যালেঞ্জ: দ্বিতীয় রিট আবেদন খারিজ, শুনানি চলবে প্রথমটির
- বাংলাদেশ বনাম শ্রীলঙ্কার ১ম ওয়ানডে খেলা: ম্যাচটি সরাসরি দেখুন এখানে









.jpg&w=50&h=35)

.jpg&w=50&h=35)
.jpg&w=50&h=35)
.jpg&w=50&h=35)
