বিচারককে পিস্তাল ঠেকিয়ে তারেককে সাজা দিতে হুমকি
নিজস্ব প্রতিবেদক : বিএনপি নেতা তারেক রহমানের বিরুদ্ধে করা অর্থ পাচার মামলায় সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে রায় ঘোষণা প্রস্তুতি নিচ্ছেলেন বিচারপতি মোতাহার হোসেন। কিন্তু এই মামলায় বিচারক মোতাহার হোসেনকে পিস্তল ঠেকিয়ে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে সাজা দিতে বলা হয়।
আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা (পরে আইন সচিব হন) আবু সালেহ শেখ মো. জহিরুল হক দুলাল সরাসরি যোগাযোগ করেন মোতাহার হোসেনের সঙ্গে। চলে আলোচনা। বিচারকের মনোভাব দেখে ভয় দেখানোর কৌশল নেন দুলাল। ধানমণ্ডিতে উচ্চ আদালতের এক বিচারপতির বাসায় ডাকা হয় মোতাহার হোসেনকে। সেখানে উপস্থিত হন জহিরুল হক দুলাল। সঙ্গে কয়েকজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা। কয়েকজন কোমরে পিস্তল গুঁজে সেখানে প্রবেশ করেন। বিচারক মোতাহার হোসেনকে বলা হয়, তারেক রহমানকে যেকোনো মূল্যে সাজা দিতে হবে।
বিচারক তখন জানান, মামলায় সাক্ষ্য-প্রমাণ নেই সাজা দেওয়ার মতো। এ মামলায় সাজা দেয়া আইনসম্মত হবে না। তখন দুলাল বিচারককে প্রাণনাশের ভয় দেখান। গোয়েন্দা কর্মকর্তারাও ভয়ের পরিবেশ তৈরি করেন। একপর্যায়ে দুলাল বিচারককে বলেন, আপনাকে রায় লিখতে হবে না। আমিই লিখে দেবো। আপনি শুধু পড়বেন। পরে দুলাল রায় লিখে পাঠিয়েছিলেন বিচারকের বাসায়। বিচারক মোতাহার অবশ্য আদালতে জহিরুল হক দুলালের লিখে দেওয়া রায় পড়েননি। তিনি নিজের লেখা রায় পড়ে তারেক রহমানকে অভিযোগ থেকে বেকসুর খালাস ঘোষণা করেছিলেন।
গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপে তিনি জানিয়েছেন, রায় দেওয়ার আগে-পরের দুর্বিষহ পরিস্থিতি। দ্বিতীয় দফায় আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরপরই চুয়াডাঙ্গায় দলটির নেতাদের বিরুদ্ধে একটি মামলার রায় দিয়ে হামলার শিকার হয়েছিলেন। পরে ৪১ দিন আত্মগোপনে থাকতে হয় তাকে। চার বছর আগে বাংলাদেশে তার স্ত্রী মারা যান। তাকেও দেখার সুযোগ হয়নি। দুই ছেলেকে নিয়ে মোতাহার হোসেনের স্ত্রী দেশে ছিলেন। নিরাপত্তাহীনতার কারণে তাদেরকেও এক জেলা থেকে আরেক জেলায় ঘুরতে হয়েছে। ২০১৩ সালের ১৭ই নভেম্বর বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে করা বিদেশে অর্থপাচার সংক্রান্ত দুর্নীতি মামলার রায় ঘোষণা করেন বিচারক মোতাহার। কোনও অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় রায়ে তিনি তারেক রহমানকে বেকসুর খালাস দেন।
তিনি বলেন, আমি বিচারক হিসেবে নিযুক্ত হওয়ার পরে মামলার নথি বিশদভাবে পর্যালোচনা করি। দেখি তারেক রহমানের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ, সেই অভিযোগে তার বিরুদ্ধে কোনো সাক্ষ্য-প্রমাণ নেই। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মতো পর্যাপ্ত উপাদানও নেই। এরপরও যেহেতু চার্জ গঠিত হয়ে গিয়েছে এই কারণে আমাকে বিচার করতে হবে। আমি বিচার কন্টিনিউ করি। সাক্ষ্য গ্রহণ করি। আসামির বিরুদ্ধে তো কোনও এভিডেন্স নেই। এভিডেন্স হলো জিরো। একজন সাক্ষীও তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়ে তার নাম উচ্চারণ করেনি। কোনও অভিযোগ দেয়নি। সেই মামলায় কী করে একজন আসামিকে সাজা দেওয়া যায়।
মোতাহার হোসেন বলেন, দোষ না থাকার পরও বিদেশে অর্থ পাচার মামলার রায়ে যেনো তারেক রহমানকে সাজা দেওয়া হয় সেজন্য সাবেক আইন সচিব দুলাল তাকে একের পর এক চাপ দিতে থাকেন। (জহিরুল হক দুলাল তখন আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ছিলেন, আইন সচিব হন ২০১৫ সালে, অবসরের পর ২০২০ সালে করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা যান)। দফায় দফায় আমাকে, তৎকালীন আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলামকে দিয়ে চাপ দিতে থাকেন। গোয়েন্দা সংস্থার লোকজনকে আমার পেছনে লেলিয়ে দেন। সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক, তৎকালীন ডিজিএফআই প্রধানও আমাকে নানাভাবে চাপ দেন। তারেক রহমানকে শাস্তি দেয়ার জন্য বলেন। আমি তাদের সবাইকে বলেছি, আমি আইন পর্যালোচনা করে আইনানুসারে বিচার করব। ন্যায়বিচার হবে।
তিনি বলেন, রায় ঘোষণার আগের শুক্রবারে আমার বাসায় গোয়েন্দা সদস্যরা আসলো। তারা আমাকে নিয়ে গেলেন ধানমণ্ডিতে তৎকালীন বিচারপতি আশিস রঞ্জন সাহেবের বাসায়। দুই-চার মিনিট পরেই দেখি জহিরুল হক দুলাল এবং ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আশিস রঞ্জনের বাসায় আসেন। ঢুকে তাদের কেউ কেউ পিস্তল বের করলো। পিস্তল বের করে গুলি লোড করছে। নাড়াচারা করছে। বলছে একবার ট্রিগার চাপলে এই পিস্তল দিয়ে ৮টি গুলি বের হয়। এসব করার কারণ ছিল আমাকে ভয় দেখানো। আমি ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়ি এবং বিচারপতিও ভয় পেয়ে যান। দুলাল বার বার বলতে থাকেন, মামলায় শাস্তি না দিলে, এই মামলায় জেল না দিলে, তারেক রহমানকে খালাস দিলে কেউ নিস্তার পাবেন না। তখন আমি বিচারপতি আশিস রঞ্জন সাহেবকে বলি, স্যার এই মামলায় তারেক রহমানের বিরুদ্ধে- নো এভিডেন্স। একজন সাক্ষীও, সরকারপক্ষ ছাড়া, তার বিরুদ্ধে নামও বলে নাই, তার নামই উচ্চারণ করে না, কোনও অভিযোগ দেওয়া তো দূরের কথা। তার নামই নাই এভিডেন্সে। আমি কীভাবে পানিশমেন্ট দেবো? আমি বললাম, আমি এ রায় লিখতে পারবো না। তখন দুলাল জাস্টিস আশিস রঞ্জন সাহেবকে বললেন, স্যার কী করা যায়? স্যার আপনি রায় লিখে দেন, আমি দেখবো। জাস্টিস সাহেব বললেন, না। আমি রায় লিখতে পারব না। মোতাহার সাহেবের রায় মোতাহার সাহেব লিখবে।
তখন জহিরুল হক দুলাল আমাকে বাসায় বসে রায় লিখতে বলেন। আমি বাসায় বসেই রায় লিখি। তারেক রহমানকে খালাস দেয়ার রায় লিখি। রোববার সকালে জহিরুল হক গোয়েন্দা সংস্থার লোকদের মাধ্যমে আমার কাছে রায় লিখে পাঠান। রায়টাসহ গোয়েন্দা বাহিনীর লোকজন আমাকে বাসা থেকে কোর্টে নিয়ে যায়। কৌশলে আমি আমার লেখা রায়টাও সঙ্গে নিই। এজলাসে উঠে যা সত্য ও সঠিক সেই রায়ই ঘোষণা করি। এরপরই পরিস্থিতি বিবেচনা করে, নিরাপত্তার উদ্বেগ নিয়ে আমাকে আত্মগোপনে যেতে হয়।একপর্যায়ে আমি আবার কোর্টে আসি। অবসরের ঠিক কয়েকদিন আগে জানতে পারি অবসর নেওয়ার দিনই তারা আমাকে অপহরণ করে গুম করে দিতে পারে। তাদের এই পরিকল্পনা জেনে আমি অবসরের আগের দিনই সব কাগজপত্র সই করে বের হয়ে যাই।
তিনি বলেন, প্রথমে ছেলেকে নিয়ে মালয়েশিয়া যাই। সেখানেও আমার পেছনে গোয়েন্দা নজরদারি শুরু হয়। এক জায়গায় বেশি দিন থাকতে পারিনি। সেখান থেকে নেপালে গিয়ে থেকেছি কিছুদিন। সেখানেও গোয়েন্দারা যায়। ২০২২ সালে ছেলে আরিফ হাসান রাহুলকে নিয়ে ফিনল্যান্ডে আশ্রয়ের অনুমতি পাই। ওদিকে দেশে আমার স্ত্রী ও দুই ছেলে ছিল। তারাও দুর্বিষহ সময় পার করেছে। ছেলেদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ ছিল। তারা এক জেলা থেকে আরেক জেলায় ঘুরে বেরিয়েছে। চার বছর আগে স্ত্রী মারা যান। আমরা যেতে পারিনি। এখন দুই ছেলে নাটোরে থাকে।
রায় দেওয়া নিয়ে আগে এমন কোনও ঘটনা ঘটেছিল কি না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ২০০৯ সালে চুয়াডাঙ্গায় একটি রায় দেওয়ার পর আমাকে পালাতে হয়েছিল। জেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের আমি শাস্তি দিয়েছিলাম উপযুক্ত প্রমাণের ভিত্তিতে। তারপর আদালতে হামলা হয়। আমার চেম্বারে গুলি করা হয়। বাধ্য হয়ে আমি আত্মগোপনে যাই। তখন প্রধান বিচারপতিসহ অনেকে আমাকে সাহায্য করেন। আমি আবার আদালতে ফিরতে পারি।
মোতাহার বলেন, আমার বিরুদ্ধে দুদকে মামলা হলো। আমার সম্পদের তথ্য চাইলো। ছেলের মাধ্যমে আমি তাদের জানালাম দেশে-বিদেশে আমার কোথাও প্লট বা ফ্ল্যাট নেই। পৈতৃক জমি আছে। বাগান আছে। ৫ই আগস্টের প্রেক্ষাপট পরির্তনের পর অবশ্য দুদক আমার বিরুদ্ধে করা মামলা এবং অভিযোগ প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
এখন দেশে ফিরবেন কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। দেশে দ্রুতই ফিরতে চাই। আমার জীবন থেকে অনেক কিছু চলে গেছে। আমার পরিবার ছিন্ন-ভিন্ন হয়ে গেছে। দেশে ফিরে আসলে কিছুটা শান্তি পাবো।
এস/
পাঠকের মতামত:
- মানহানির অভিযোগে সারজিস আলমের মামলা
- বিএনপির আহ্বায়ক কমিটিকে ‘৩ টাকার কমিটি’ বললেন বিএনপির সাবেক এমপি
- দু’নৌকায় পা দিয়ে বাফুফে অনুষ্ঠানে ‘আলো আসবেই’ গ্রুপের ভাবনা উপস্থিতি
- ফেব্রুয়ারিতে আত্মপ্রকাশ করবে নতুন রাজনৈতিক দল
- আগুনে পুড়ল মমতাজের ১১ ঘর: এক কোটি টাকার ক্ষতি
- সালমান এফ রহমানের ১ হাজার ৯৬৭ শতাংশ জমি ক্রোক
- বোর্ড সভার তারিখ জানিয়েছে ৩৬ কোম্পানি
- কেয়া কসমেটিকসের কারখানা স্থায়ীভাবে বন্ধ ঘোষণা
- মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের সমালোচনা করে যা বললেন নাহিদ ইসলাম
- প্রথম ছয় মাসে রাজস্ব ঘাটতি ৫৮ হাজার কোটি টাকা
- ক্যাশ ডিভিডেন্ড পেল ৭ কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা
- গণঅভ্যুত্থান দিবসে তারেক রহমানের বাণী
- ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন: নির্বাচন কমিশনার
- চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন
- বিশ্বব্যাংক থেকে বাংলাদেশকে ৩৬৭ কোটি টাকা ঋণ
- নিউইয়র্কে নতুন পেশায় যুক্ত হলেন জায়েদ খান
- রোজা নিয়ে সরকারের প্রতি হাসনাতের বিশেষ আহ্বান
- ভারতে প্রশিক্ষণে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে পিনাকীর সমালোচনা
- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে এরিক এরশাদের চিঠি
- বাংলাদেশ ইস্যুতে আলোচনা, বিস্তারিত জানাতে অস্বীকৃতি জয়শঙ্করের
- ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে 'মেয়েদের মন'
- পান্থপথে বহুতল ভবনে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে
- ২৩ জানুয়ারি ব্লকে পাঁচ কোম্পানির বড় লেনদেন
- দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ টানতে টাস্কফোর্সের ৩১ সুপারিশ
- ফের শৈত্যপ্রবাহের দুঃসংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস
- ব্যাংক সুবিধাসহ কারখানা খুলে দেওয়ার দাবি বেক্সিমকো সংশ্লিষ্টদের
- আশা থেকে হতাশায় শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীরা
- ২৩ জানুয়ারি লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ২৩ জানুয়ারি দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ২৩ জানুয়ারি দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- পরীক্ষা না দিয়েও পাস করলেন ছাত্রলীগ নেত্রী
- সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডে দুই সমন্বয়ক আটকের খবরের সত্যতা
- অপহরণচেষ্টার লোমহর্ষক বর্ণনা দিলেন নায়িকা
- পানামা খাল দখল করতে গেলে বিপদে পড়তে পারেন ট্রাম্প
- রিজার্ভ লুটের ঘটনায় ভারতীয় নাগরিকদের সম্পৃক্ততা এবং আতিউরের সহায়তা
- সাবেক এমপি আবু জাহির ও তাঁর পরিবারের সম্পদ জব্দের আদেশ
- প্রেমঘটিত দ্বন্দ্বে ছাত্রাবাসে হামলা, আহত ছাত্র সমন্বয়ক
- পাঠ্যবইয়ে হাসিনা ও আ.লীগের নাম বাদ দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস
- সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে বিএনপির সতর্ক বার্তা
- অর্থনীতি বিপর্যয়ের মুখে: ব্যবসায়ীদের সংকট আরও গভীর
- সীমান্তে বেড়া নির্মাণ নিয়ে উত্তেজনা: বিজিবি-বিএসএফের বৈঠক
- ১৬ বছর পর মুক্তি পেলেন বিডিআরের ১৬৮ সদস্য
- সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
- ১৭৬ অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার, বাংলাদেশির সংখ্যা ৭১
- খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপন আর সম্ভব নয়
- দ্বিতীয়বার বোমা হামলার হুমকি, বিমানবন্দরে রাতভর তল্লাশি
- ইসলামী দলগুলোকে কাছে টানতে বিএনপির নতুন উদ্যোগ
- ‘বি’ ক্যাটাগরিতে ফিরেছে তিন কোম্পানি
- ট্রাম্পকে সৌদি যুবরাজের ফোন, যুক্তরাষ্ট্রে বড় বিনিয়োগের ঘোষণা
- গাড়িতে কালো গ্লাসের বিষয়ে ডিএমপির নির্দেশনা
- তিন দিনের ছুটি পাচ্ছে চাকরিজীবীরা
- সিঙ্গাপুরের আইনে মৃত্যুদণ্ড হতে পারে এস আলমের
- যে জেলার সব উপজেলার ইউএনও নারী কর্মকর্তা
- পরিবার সঞ্চয়পত্র কেনায় নতুন নিয়ম জারি
- সাইফ আলিকে দেখতে হাসপাতালে শাকিব খান, সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়
- হাসনাত আব্দুল্লাহর প্রথম ওয়াজ মাহফিল বক্তব্যে ঝড়
- নিজের সম্পদের হিসাব নিয়ে মুখ খুললেন হাসনাত
- শেয়ারবাজারে কারসাজির অভিযোগ, শাস্তির কবলে ৭ কোম্পানি
- যাচাই-বাছাইয়ের মুখে ৮৯ হাজার সরকারি চাকরিজীবী
- ডলারের দাম কমল, মুদ্রার বাজারে নতুন পরিবর্তন
- সিআরএম মেশিনের কারণে বদলে যাচ্ছে ব্যাংকিং খাত
- ইসলামী ব্যাংকের ৭০ হাজার কোটি টাকা লোপাট
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নরের বাসায় যা যা উদ্ধার হলো
- প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর
- শেয়ার দাম অস্বাভাবিক বাড়ায় ডিএসইর সতর্কবার্তা