ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রতিবেদন
অন্তর্ববর্তী সরকার ব্যর্থ হলে বাংলাদেশের সামনে দুটি পথ খোলা
ডেস্ক রিপোর্ট: গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার দুর্বার আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এরপর ৮ আগস্ট শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয় অন্তর্ববর্তী সরকার।
সরকার গঠনের তিন মাস পর অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার এজেন্ডার পাশাপাশি স্পষ্ট হচ্ছে সুপ্ত বিপদগুলোও। নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে এই প্রশাসন আরো এক বছর এবং সম্ভবত আরো বেশি সময় ক্ষমতা ধরে রাখবে বলে মনে করা হচ্ছে।
শেখ হাসিনার শাসনের পনেরো বছর পর, বাংলাদেশে শাসন ব্যবস্থার উন্নতির জন্য এবং আরেকটি স্বৈরাচারী শাসনের উত্থান ঠেকানোর এমন একটি সুযোগ এসেছে যা একটি প্রজন্মে একবারই আসে।
বেলজিয়ামের ব্রাসেলসভিত্তিক অলাভজনক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ বলেছে, অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে বাংলাদেশ আগের অবস্থায় ফিরে যেতে পারে অথবা সামরিক শাসনের দিকে যেতে পারে।
ক্ষমতায় আসা অন্তর্বর্তী সরকার ১০০ দিন পূরণ করতে যাচ্ছে আগামীকাল। এ উপলক্ষ্যে ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ একটি দীর্ঘ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ।
বাংলাদেশে নতুন যুগ? সংস্কারের প্রথম একশো দিন— শীর্ষক প্রতিবেদনটিতে ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ বলছে, অন্তর্বর্তী সরকারের লক্ষ্য হওয়া উচিত আরো উচ্চাকাঙ্ক্ষী সংস্কারের জন্য জনসমর্থন ধরে রাখতে দ্রুত ফলাফল দৃশ্যমান করা। এ সরকারের অনেক বেশি সময় ক্ষমতায় থাকাটা এড়ানো উচিত এবং নতুন পদক্ষেপের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য গড়ে তুলতে হবে।
প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, দেশের বাইরের পক্ষগুলোর উচিত সহায়তার হাত বাড়ানো; ভারতের উচিত বাংলাদেশের জনগণের মাঝে দেশটির ভাবমূর্তি মেরামতে কাজ করা।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে অনেক বড় গুরুত্বপূর্ণ কাজ। ক্রমেই কর্তৃত্ববাদী হয়ে ওঠা শেখ হাসিনার গণ-অভ্যুত্থানে পতনের তিন দিন পর ৮ আগস্ট দায়িত্ব নিয়ে নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার দ্রুতই রাজনৈতিক, শাসনব্যবস্থা ও অর্থনৈতিক সংস্কারের সাহসী এজেন্ডার একটি চিত্র তুলে ধরেন।
বড় ধরনের পরিবর্তনের জন্য জনগণের প্রবল আকাঙ্ক্ষার বিষয়টি তুলে ধরে অনেক বাংলাদেশিই হাসিনার পতনকে ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতা’ (১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রতি ইঙ্গিত করে) হিসেবে অভিহিত করছেন। এখন পর্যন্ত ইউনূস ও তার সহকর্মীদের প্রতি ব্যাপক সমর্থন রয়েছে, তবে জনপ্রত্যাশার ভালো-খারাপ দুই ধরনের পরিণতিই রয়েছে।
ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের মতে, যদি সংস্কার আনতে অন্তর্বর্তী সরকার হোঁচট খায়, সম্ভবত এর পরিণতি দাঁড়াতে পারে সামান্য অগ্রগতিসহ একটি আগাম নির্বাচন; সবচেয়ে খারাপ দৃশ্যপটে, সামরিক বাহিনী ক্ষমতা গ্রহণ করতে পারে।
সেজন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে তার সামাজিক সমর্থনের ভিতকে শক্তিশালী রাখতে কিছু দ্রুত অর্জনের প্রতি নজর দেয়া উচিত। এই সরকার মূল সংস্কারগুলো ঘিরে ঐকমত্য গড়ে তুলছে এবং দেশকে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত করছে। জাতীয় রাজনীতিতে একটি নতুন যুগের সূচনায় সাহায্য করতে আন্তর্জাতিক পক্ষগুলোর উচিত ইউনূসের প্রশাসনকে সমর্থন দেয়া এবং বাংলাদেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করা।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকার পর শেখ হাসিনার সরকার ব্যাপকভাবে অজনপ্রিয় হয়ে ওঠেছিল। ক্ষমতা ধরে রাখতে তার সরকার পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর, বিশেষ করে পুলিশ, বিচারব্যবস্থা ও আমলাতন্ত্রের স্বাধীনতা খর্ব করেছে। ব্যাপক মানবাধিকার লঙ্ঘন ও সরকারবিরোধীদের ওপর নিয়মিত দমনপীড়নের পাশাপাশি অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনা, চরম সামাজিক বৈষম্য ও ক্রমবর্ধমান দুর্নীতি বিশেষ করে গত পাঁচ বছরে আওয়ামী লীগের সমর্থন দুর্বল করেছে। দলটি জানুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক জয় পেয়েছিল, তবে সে জয় এসেছিল বিরোধীদের বর্জন এবং কম ভোটার উপস্থিতির কারণে।
জুনে সরকারি চাকরিতে বিতর্কিত কোটা পুনর্বহালে সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বাধীন বিক্ষোভে স্ফুলিঙ্গের মতো কাজ করে, যা পরের মাসে গণবিস্ফোরণে রূপ নেয়। সারা দেশে ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয়া এবং মারাত্মক দমনপীড়নসহ হাসিনার নৃশংস পদক্ষেপে ছাত্র আন্দোলন জনপ্রিয় বিদ্রোহে রূপ নেয় যা তাকে তড়িঘড়ি করে দেশ ছাড়তে বাধ্য করেছিল।
হাসিনার বিদায়ে যে উচ্ছ্বাস দেখা দিয়েছিল তা এখনো টিকে আছে, কিন্তু সামনের পথের রূঢ় বাস্তবতা ক্রমেই স্পষ্ট হচ্ছে। ইতোমধ্যে বাজে অবস্থায় থাকা অর্থনীতি ধীরে ধীরে এগোচ্ছে, এক মাসের বেশি সময়ের বিক্ষোভ এবং ক্ষমতা হস্তান্তর ঘিরে অনিশ্চয়তায় সেটি আরো ধাক্কা খেয়েছে। ইউনূসের সরকার প্রধানত বিক্ষোভ-বিরোধী দমনপীড়নে ব্যাপকভাবে জড়িত একটি পুলিশ বাহিনীর ওপর নির্ভর করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে হিমশিম খাচ্ছে। জনপ্রিয় সমর্থন ধরে রাখা অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে এর বিদ্যমান আইনে জোড়াতালি দেয়া আইনি ভিত্তির কারণে।
দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর পুনর্গঠনও হবে অনেক বড় অর্জন। আর অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশে এ যাবৎকালের সবচেয়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক হলেও এর অনেক সদস্যের সরকার ও প্রশাসন পরিচালনায় তেমন অভিজ্ঞতা নেই।
প্রধান রাজনৈতিক পক্ষগুলোর সমর্থন ধরে রাখা ইতোমধ্যেই চ্যালেঞ্জিং প্রমাণিত হচ্ছে: কেউ কেউ আগাম নির্বাচনের সুবিধার জন্য অবস্থান নিয়েছেন, এমনকি ইউনূসের মিত্ররাও সাংবিধানিক সংস্কার এবং হাসিনার শাসনামলে সংঘটিত নৃশংসতার জন্য জবাবদিহিতার মতো বিষয়গুলো নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করে আসছেন।
যদিও হাসিনার দল এখন বিশৃঙ্খল অবস্থায় রয়েছে, তবে ইউনূসকে আওয়ামী লীগপন্থি গোষ্ঠীগুলো ও ব্যক্তিদের বাধার মুখেও পড়তে হতে পারে।
ইউনূস সরকারকে যারা দুর্বল করতে চাইছে, তাদের বিরুদ্ধে এই সরকারের সবচেয়ে ভালো সুরক্ষা হবে অব্যাহতভাবে নিজেদের কাজের সুফল দিয়ে যাওয়া। এটি এই সরকারকে জনসমর্থন ধরে রাখতে সাহায্য করবে, যখন তারা গভীর সংস্কারে হাত দেবে। দ্রুত অর্জনগুলোর মধ্যে সরকারি সেবার ক্ষেত্রে ছোটখাটো দুর্নীতি মোকাবিলা, বিদ্যুৎ সরবরাহে উন্নতি সাধন এবং নিত্যপণ্যের উচ্চমূল্য কমানো থাকতে পারে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি জোরালো জনসমর্থন অন্যান্য রাজনৈতিক শক্তিগুলো, বিশেষ করে বিএনপিকে এই সরকারের এজেন্ডার পক্ষে থাকতে চাপ দিতে পারে।
পরিস্থিতি যা-ই হোক না কেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে রাজনৈতিক দল ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে ঐকমত্যের জন্য নিরলস হওয়া উচিত, যেমন সেনাবাহিনী এবং শিক্ষার্থীরা যারা হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার বিক্ষোভে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। বিভাজন ঘুচিয়ে নেয়ার প্রয়োজনীয়তা থেকে বিচারের দাবির বিষয়ে এই সরকারকে ভারসাম্য বজায় রাখা উচিত, তাদের সিদ্ধান্তগুলো পরবর্তীতে বাতিল হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে আনতে সংবিধানের সীমারেখার মধ্যে থাকা উচিত। এই সরকারের উচিত একটি বাস্তবসম্মত সময়সীমার মধ্যে সংস্কারকৃত নির্বাচনব্যবস্থার অধীনে নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠানের চেষ্টা করা, যা আঠারো মাসের বেশি বাড়ানো উচিত নয়।
বিদেশি সরকার ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে নিরাপত্তা, বিচারিক, নির্বাচনী ও অর্থনৈতিক সংস্কারসহ কারিগরি ও আর্থিক সমর্থন দেয়া। দুর্নীতি ও রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় চুরি হওয়া অর্থ উদ্ধারেও বিদেশি সরকারগুলোর সাহায্য করা উচিত, যেসব অর্থ বাংলাদেশের বাইরে ব্যাংকে ও আবাসন ব্যবসায় রয়েছে। ভারতের উচিত হাসিনার শাসনামলজুড়ে তাকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন দেয়ার ফলে দেশটির ক্ষতিগ্রস্ত ভাবমূর্তি মেরামতে পদক্ষেপ নেয়া। বাংলাদেশের যাতে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তনের এই সুযোগ হাতছাড়া হয়ে না যায়, যে পরিবর্তনের জন্য দেশটির অনেক মানুষ ব্যাকুল হয়ে আছে; তা নিশ্চিত করতে দেশের ভেতরের ও বাইরের সমর্থন হবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
মিজান/
পাঠকের মতামত:
- অবশেষে জানা গেল বিএসসির দুই জাহাজে অগ্নিকাণ্ডের কারণ
- পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সমুদ্র যোগাযোগ, উদ্বিগ্ন ভারত
- আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে নিষিদ্ধ করার দাবি জাতীয় নাগরিক কমিটির
- ৫ আগস্টের শহীদদের রক্তের সাথে বেঈমানী করা যাবে না : ডা. তাহের
- বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করল নেপাল
- ডিভিডেন্ড-মুনাফায় সর্বোচ্চ রেকর্ড রাষ্ট্রায়াত্ব ৩ অয়েল কোম্পানির
- বিমার শেয়ার কারসাজি: টিটু গংদের ২০ লাখ টাকা জরিমানা
- অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঢাকা সিটি কলেজ
- বিএনপি'র ৩১ দফায় যা যা রয়েছে
- মোর্তোজা ওয়াশিংটনে, আকবর লন্ডনে প্রেস মিনিস্টার
- মুক্তিযুদ্ধে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করলেন জামায়াতের আমির
- আর্থিক, শেয়ারবাজার ও ব্যাংকিং খাত সংস্কার করা হচ্ছে : ড. সালেহউদ্দিন
- জয়ের পোস্টে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের গ্রেপ্তারের ভুয়া খবর
- অন্তর্ববর্তী সরকার ব্যর্থ হলে বাংলাদেশের সামনে দুটি পথ খোলা
- সেই নৌকার মাঝি এখন ধানের শীষের পূজারী
- বাংলাদেশের চারদিকে কোনো বন্ধুরাষ্ট্র নেই: আইন উপদেষ্টা
- আইসিএমএবি বেস্ট কর্পোরেট অ্যাওয়ার্ড পেল শেয়ারবাজারের ৪০ প্রতিষ্ঠান
- সাবেক এমপি গোলাম কিবরিয়া টিপু গ্রেপ্তার
- দেশবন্ধু পলিমারের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- আফতাব অটোর প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- নাভানা সিএনজির প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- এসএস স্টিলের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- এসিআই ফরমুলেশনসের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- বেস্ট হোল্ডিংসের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- তিতাস গ্যাসের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- বেঙ্গল উইন্ডসরের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- গোল্ডেন হারভেস্টের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- আমরা নেটওয়ার্কসের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- আমরা টেকনোলজিসের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- আইএসএনের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের তমাল-আদনানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
- ওয়াইম্যাক্সের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- আজারবাইজান থেকে দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- ভোট কারচুপির তদন্ত হচ্ছে, ঘুম হারাম সাবেক ডিসি-এসপি-ইউএনওদের
- জেমিনি সি ফুডের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- ওয়াটা কেমিক্যালসের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- প্রেক্ষাগৃহে আসছে দেশের প্রথম প্রাপ্তবয়স্কদের সিনেমা ‘ভয়াল’
- ভারতীয় ভিসা নিয়ে যা জানাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- সিমটেক্সের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- বারাকা পাওয়ারের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- এমএল ডাইংয়ের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- টেকনো ড্রাগসের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- আলিফ ম্যানুফেকচারিংয়ের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- জিপিএইচ ইস্পাতের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- ফার কেমিক্যালের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- ফু-ওয়াং সিরামিকের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- মুন্নু সিরামিকের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- এসিআই লিমিটেডের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- জিপিএইচ ইস্পাতের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- ওরিয়ন ফার্মার প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- মুন্নু ফেব্রিকসের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- মুন্নু এগ্রোর প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- শার্প ইন্ডাস্ট্রিজের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- শাশা ডেনিমসের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- ডেল্টা স্পিনার্সের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- একমি পেস্টিসাইডসের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- খুলনা পাওয়ারের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- ইনডেক্স এগ্রোর প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- ড্যাফোডিল কম্পিউটার্সের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- জিবিবি পাওয়ারের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- মীর আখতারের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- ওরিয়ন ইনফিউশনসের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- কনফিডেন্স সিমেন্টের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- পেপার প্রসেসিংয়ের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- হা ওয়েল টেক্সটাইলসের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- মনোস্পুল পেপারের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- আরামিট সিমেন্টের ডিভিডেন্ড সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ
- লিগ্যাসি ফুটওয়্যারের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- আইটিসির প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- আরামিট সিমেন্টের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- কর্মসূচি ব্যর্থ হওয়ার পর নেতাকর্মীদের নতুন নির্দেশনা আওয়ামী লীগের
- এক নজরে ২৮ কোম্পানির ইপিএস
- এক নজরে ১১ কোম্পানির ডিভিডেন্ড
- দর অস্বাভাবিক বাড়ায় ডিএসইর সতর্কবার্তা
- নির্দিষ্ট সময়ে ডিভিডেন্ড প্রদান না করলে ১০ কোম্পানি পরিচালকদের জরিমানার সিদ্ধান্ত
- তৃতীয় প্রান্তিকে আয় বেড়েছে যেসব ব্যাংকের
- সিআরও বাশারকে আটকের জন্য পুলিশ নিয়ে ডিএসইতে বিনিয়োগকারীরা
- সী পার্লের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- পতনের অর্ধেক দায়ই এক কোম্পানির
- ৬ কোটি ৯ লাখ শেয়ার বিক্রির ঘোষণা
- আমরা পরিবর্তনের সুবাতাস পাচ্ছি : ডিএসই চেয়ারম্যান
- ওরিয়ন ফার্মার ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- ওরিয়ন ইনফিউশনসের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- মনোস্পুল পেপারের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- পেপার প্রসেসিংয়ের ডিভিডেন্ড ঘোষণা