শেয়ারবাজারের ১০ ব্যাংককে মূলধন পরিস্থিতি উন্নয়নের নির্দেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক: শেয়ারবাজারের ১০ ব্যাংকসহ সরকারি-বেসরকারি ১৬ ব্যাংককে দ্রুততম সময়ের মধ্যে মূলধন পরিস্থিতি উন্নীতকরণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দিতে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বিভিন্ন আর্থিক অনিয়ম ও লুটপাটের কারণে ব্যাংকগুলোর ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে। এর বিপরীতে ব্যাংকগুলোর মূলধন সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা বাড়ায় এমন নির্দেশনা দিতে যাচ্ছে আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জানুয়ারি-মার্চ’২৪ ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, বেশ কয়েকটি ব্যাংক বছরের পর বছর ঘাটতি নিয়ে চলছে। শিগগির এসব ব্যাংকের আর্থিক পরিস্থিতির উন্নতির আশা দেখছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কারণ ব্যাংকগুলো ঘাটতি পূরণের যে কর্মপরিকল্পনা দাখিল করে আসছে, তা স্বল্প ও মধ্য মেয়াদের জন্য সহায়ক নয়।
মূলত খেলাপি ঋণ বৃদ্ধির কারণেই ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের পরিমাণ বেড়ে চলেছে। তবে ব্যাংকগুলোতে মূলধন ঘাটতি যে পরিমাণ দেখানো হচ্ছে, তার তুলনায় প্রকৃত ঘাটতি আরও অনেক বেশি। কারণ, অনেক ব্যাংকই প্রভিশন সংরক্ষণে ডেফারেল সুবিধাও গ্রহণ করেছে।
ব্যাংকখাত সংশ্লিষ্টরা জানান, কোনো ব্যাংক মূলধন ঘাটতিতে থাকলে তার আর্থিক ভিত্তির দুর্বলতা প্রকাশ পায়। ফলে ওই ব্যাংকের ওপর গ্রাহকের আস্থা কমে যায়, অন্য দেশের ব্যাংকগুলোর সঙ্গে লেনদেনের ক্ষেত্রে তাদের অসুবিধায় পড়তে হয়। তাই ব্যাংকগুলোর মূলধন ভিত্তি শক্তিশালী করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী, তফসিলি ব্যাংকগুলোর কার্যক্রম চালানোর জন্য ন্যূনতম রক্ষিতব্য মূলধন (এমসিআর) ও ক্যাপিটাল কনজারভেশন বাফার (সিসিবি) থাকতে হবে তাদের মোট ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের ১০ শতাংশ ও আড়াই শতাংশ হারে। সেই সঙ্গে মূলধন ও দায়ের মধ্যে যথাযথ ভারসাম্য রক্ষায় ব্যাসেল-৩ কাঠামোর আলোকে ঝুঁকিভিত্তিক মূলধন পর্যাপ্ততার পাশাপাশি ব্যাংকগুলোকে ২০১৫ সাল থেকে ন্যূনতম ৩ শতাংশ লিভারেজ অনুপাত (এলআর) সংরক্ষণ করার নির্দেশনা প্রদান করা হয়, যা ২০২৩ সাল হতে বাৎসরিক ০.২৫ শতাংশ হারে ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধিপূর্বক ২০২৬ সালে ৪ শতাংশে উন্নীত করার নির্দেশনা রয়েছে। সে অনুযায়ী ২০২৪ সালের জন্য তফসিলি ব্যাংকগুলোকে লিভারেজ অনুপাত ন্যূনতম সাড়ে ৩ শতাংশ হারে সংরক্ষণ করার নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
তবে গত মার্চ ত্রৈমাসিকে ১৬টি ব্যাংক এই নিয়ম মেনে মূলধন সংরক্ষণ করতে পারেনি। এই তালিকায় থাকা রাষ্ট্রায়ত্ত পাঁচটি, বিশেষায়িত দুটি ও বেসরকারি খাতের ৯টি ব্যাংক হচ্ছে- জনতা ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, এবি ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক। এর মধ্যে প্রথম আটটি ব্যাংক এমসিআর, সিসিবি ও এলআর সংরক্ষণে ব্যর্থ হয়েছে। পরের ৯টির মধ্যে কোনোটি সিসিবি ও এলআর, কোনোটি এমসিআর ও সিসিবি এবং কোনোটি শুধু সিসিবি সংরক্ষণে ব্যর্থ।
ব্যাংকগুলোর মধ্যে রূপালী ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, এবি ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত মাসে মূলধন ঘাটতি পূরণ, সিসিবি সংরক্ষণ ও এলআর ন্যূনতম পর্যায়ে রাখার লক্ষ্যে ব্যাংকগুলোর কাছে কর্মপরিকল্পনা চেয়েছিল। ব্যাংকগুলো তা দাখিল করেছে। এর মধ্যে এমসিআর, সিসিবি ও এলআর সংরক্ষণে ব্যর্থ আটটি ব্যাংকের সাতটি তাদের কর্মপরিকল্পনায় জানায়, পরিচালন ব্যয় কমিয়ে মুনাফা বৃদ্ধি করা, খেলাপি ঋণের হার হ্রাস, খেলাপি ঋণের বিপরীতে আদায় বৃদ্ধির মাধ্যমে ইন্টারেস্ট সাসপেন্সে আটকা অর্থ আয় খাতে স্থানান্তর ও ঋণ আদায় কার্যক্রম জোরদার করা, ব্যাংকের সুদ আয় বৃদ্ধির মাধ্যমে মুনাফা এবং রিটেইনড আর্নিস বৃদ্ধিকরণ, আবশ্যিক প্রভিশনের পরিমাণ হ্রাসকরণ ও জামানত বুদ্ধিসহ ঋণ বিতরণে সিকিউিরিটি কভারেজ বৃদ্ধির কৌশল গ্রহণ, আয় বৃদ্ধি ও ব্যয় হ্রাসের মাধ্যমে লোকসান হ্রাস করা, মামলা নিষ্পত্তিকরণের মাধ্যমে ঋণের অর্থ আদায়, সরকারি ইক্যুইটির বিপরীতে সাধারণ শেয়ার ইস্যু, সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড ইস্যু, ভালো রেটিং মানসম্পন্ন ঋণ গ্রহীতার অনুকূলে ঋণ বিতরণ, রেটিংকৃত ঋণ গ্রাহকের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং সরকারি খাত ও এসএমই খাতে ঋণপ্রবাহ বৃদ্ধির মাধ্যমে বিদ্যমান মূলধন ঘাটতি পূরণ করা হবে।
অন্যদিকে সিসিবি ও এলআর সংরক্ষণ ব্যর্থ হয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংক। এমসিআর ও সিসিবি সংরক্ষণে ব্যর্থ হয়েছে এবি ব্যাংক। কনসোলিডেটেড ও সলো ভিত্তিতে সিসিবি সংরক্ষণে ব্যর্থ হয়েছে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক। এ ছাড়া কনসোলিডেটেড ও সলোভিত্তিতে সিসিবি সংরক্ষণে ব্যর্থ চারটি ব্যাংক হচ্ছে- আইএফআইসি ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ও এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক।
ব্যাংকগুলো এই ঘাটতি পূরণে যে কর্মপরিকল্পনা দাখিল করেছে, তার মধ্যে আছে- গুণগত ঋণ বৃদ্ধি, শ্রেণিকৃত ঋণের হার হ্রাস, পরিচালন মুনাফা বৃদ্ধি, শ্রেণিকৃত ও অবলোপনকৃত ঋণ হতে আদায় বৃদ্ধি, প্রভিশন কমানো, রিটেইনড আর্নিস বৃদ্ধিকরণ, নিট সুদ আয় বৃদ্ধি, ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদ হ্রাস করার পরিকল্পনা গ্রহণ, সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড ইস্যু, রাইট শেয়ার ইস্যু করা ও লোকসানি শাখার সংখ্যা হ্রাস করা।
ব্যাংকগুলোর এসব কর্মপরিকল্পনা পর্যালোচনা করে সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অফসাইট সুপারভিশন বিভাগ থেকে একটি পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। এতে বলা হয়- ব্যাংকগুলো সমস্যা উত্তরণের জন্য যেসব কর্মপরিকল্পনার কথা বলেছে তা স্বল্প কিংবা মধ্য মেয়াদি সময়ের জন্য সহায়ক নয়। এ ছাড়া দীর্ঘদিন ধরে ধারাবাহিকভাবে মূলধন ঘাটতি চলমান থাকা সত্ত্বেও বিগত ত্রৈমাসিকগুলোতে মূলধন ঘাটতি নিরসনে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার বিপরীতে প্রায় অভিন্ন বা গতানুগতিক জবাব দাখিল করে আসছে।
অন্যদিকে দিন দিন ব্যাংকগুলোর মূলধন পরিস্থিতির ধারাবাহিক অবনমন ঘটে চলেছে। অর্থাৎ, মূলধন ঘাটতির উন্নয়নে প্রণীত কর্মপরিকল্পনার বাস্তবায়নে ব্যাংকগুলোর নেওয়া পদক্ষেপে আর্থিক পরিস্থিতির বাস্তব উন্নতি পরিলক্ষিত হচ্ছে না।
পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মূলধন ঘাটতিতে থাকা সরকারি ব্যাংক এবং কয়েকটি বেসরকারি ব্যাংক তাদের ন্যূনতম মূলধন সংরক্ষণের লক্ষ্যে প্রতি বছর প্রভিশন ঘাটতি সংরক্ষণের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক হতে ডেফারেল সুবিধা গ্রহণ করছে, যার ফলে ব্যাংকগুলোর মূলধন ঘাটতির প্রকৃত চিত্র আর্থিক বিবরণীতে প্রকাশ পাচ্ছে না।
এ ছাড়া দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা আর্থিক পরিস্থিতির অবনমন রোধ এবং আমানতকারীদের স্বার্থ সুরক্ষায় গৃহীত ব্যবস্থাদির অংশ হিসেবে আর্থিক সূচকে দুর্বল কয়েকটি ব্যাংকের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংক এমওইউ স্বাক্ষর করেছে। এর আওতায় ব্যাংকগুলোকে আগামী তিন বছরে (২০২৩ হতে ২০২৫ সালের মধ্যে) তাদের আর্থিক অবস্থার উন্নয়নকল্পে বিভিন্ন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।
এএসএম/
পাঠকের মতামত:
- ইউনাইটেড ফাইন্যান্সের নতুন মোবাইল অ্যাপ ‘উমা’
- মার্জিন রুলস নিয়ে বিভ্রান্তি দূর করল বিএসইসি, জনমতের পরই গেজেট
- এবার হাসনাত আব্দুল্লাহকে ‘ফকিন্নির বাচ্চা’ বললেন রুমিন ফারহানা
- মধুমতি ব্যাংকে ইসলামী ব্যাংকিং কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- কারাগারে সাবেক প্রধান বিচারপতির হার্ট অ্যাটাক
- জয় বাংলা স্লোগানে উত্তাল নিউইয়র্ক, উপদেষ্টার গায়ে ডিম
- ‘ফজু পাগলা’ ব্যাখ্যার প্রতিবাদ করলেন ফজলুর রহমান
- সারা দেশে ১৮৯ বিচারককে বদলি
- ছাত্রদের নগ্ন ভিডিও করে রেখে দিতেন তৌহিদ আফ্রিদি
- সাকিবের মোনার্কসহ ৮ ব্রোকারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ
- আন্তর্জাতিক বাজারে ফিরল এনার্জিপ্যাক, নেপালে বড় রপ্তানি
- বড় উত্থানের নেপেথ্যে ৭ কোম্পানির শেয়ার
- পাঁচ কোম্পানির শেয়ার কিনতে পারেনি বিনিয়োগকারীরা
- কিডনির জটিলতায় ভুগছেন তৌহিদ আফ্রিদি
- রূপালী ব্যাংকের সিঁড়ি থেকে শিক্ষিকার টাকা চুরি
- ভারতে নির্মিত হচ্ছে পরীমণির নামে সিনেমা!
- তৌহিদ আফ্রিদির পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
- প্রগতিশীলদের মুখোশ খুললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- বাংলাদেশ ও ড. ইউনূস প্রসঙ্গে যা বললেন উইকিপিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা
- ইবিএল কার্ডধারীদের জন্য সিগাল গ্রুপের বিশেষ ছাড়
- ইন্স্যুরেন্স খাতে বিরল দিন, আগ্রহের নতুন ঠিকানা
- তৌহিদ আফ্রিদির গ্রেপ্তার নিয়ে যা বললেন রাশেদ খান
- ইলিশ কম পাওয়ার পেছনে যেসব কারণ দেখালেন মৎস্য উপদেষ্টা
- ‘মেরুদণ্ড’ ছিল না বলেই থালাপতি বিজয় হতে পারলেন না মাশরাফিরা
- ৬ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ
- শেয়ারবাজারে টার্নিং পয়েন্ট: রেসিস্ট্যান্স ভেঙে উত্থানের সংকেত
- ২৫ আগস্ট ব্লকে পাঁচ কোম্পানির বড় লেনদেন
- ২৫ আগস্ট লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ২৫ আগস্ট দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- ২৫ আগস্ট দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- অবশেষে বিএনপির ‘জিরো টলারেন্স’ ঘোষণা
- স্কুলে হিজাব পড়ার কারণে ২২ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
- স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গোপনীয়তার নিশ্চয়তা ও লাখ লাখ টাকার পুরস্কার
- ক্ষমা চাইলেন ভিপি প্রার্থী উমামা ফাতেমা
- সোনালী আঁশের আর্থিক হিসাবে নানা অসঙ্গতি
- প্রত্যাবাসন নিয়ে ৭ দফা প্রস্তাব প্রধান উপদেষ্টার
- দুই কোম্পানির বোর্ড সভা স্থগিত
- বিয়ে করতে গিয়ে বিপাকে রাসেল, এরপর যা ঘটল
- তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়ার নতুন বার্তা
- অভিনেতা অঙ্কুশ হাজরাকে আটক করলো পুলিশ!
- পর্যটকদের জন্য ১০টি জরুরি নির্দেশনা দিল মন্ত্রণালয়
- ফারইস্ট ইসলামী লাইফে দুর্নীতির ছায়া, অভিযুক্তরাই বোর্ডে
- সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
- ফার্মেসির ভুল চিকিৎসায় চার হাত-পা হারানো সেই শিশুটি আর নেই
- বাহার পরিবারের গ্রেপ্তার ও মুক্তির পেছনে কলকাতা পুলিশের ব্যাখ্যা
- ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটি যেদিন
- বাংলাদেশ সরকারের পাশে যুক্তরাষ্ট্র
- গ্রেপ্তার তৌহিদ আফ্রিদির পুরোনো পোস্ট ঘিরে বিতর্ক
- পুলিশের কাছে কান্নাজড়িত কণ্ঠে তৌহিদ আফ্রিদি
- বিনিয়োগে সতর্ক থাকার পরামর্শ দুলামিয়া কটনের
- তালিকাভুক্ত তিন কোম্পানির কারখানা বন্ধ, দুশ্চিন্তায় বিনিয়োগকারীরা
- সেনাবাহিনীকে ক্ষমতা ফিরিয়ে দিচ্ছেন ইউনূস
- ঢাকার শেয়ারবাজারে বিরল ঘটনা
- মার্জিন ঋণের নতুন শর্ত, সীমিত আয়ের ব্যক্তিরা বাদ
- ঝুঁকির দুই শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের অতি আগ্রহ
- দুর্বল-লোকসানি শেয়ারের অস্বাভাবিক উত্থান, কারসাজির শঙ্কা
- ব্লুমবার্গের টেকসই তালিকায় শেয়ারবাজারের ১১ কোম্পানি
- ঢাকার শেয়ারবাজারে বিরল ঘটনা
- শেয়ারবাজারে তিন প্রতিষ্ঠানের রেকর্ড লেনদেন
- শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ণ ১৮ সংবাদ
- দ্বিতীয় প্রান্তিকে মুনাফা বেড়েছে ১৯ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের
- গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের বিনিয়োগকারীরা নিরাশ
- পতনের বাজারেও বিনিয়োগকারীদের ভরসা ৭ শেয়ারে
- স্যালভো কেমিক্যালসের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- চলতি সপ্তাহে ১০ কোম্পানির এজিএম: কার কত ডিভিডেন্ড