ঢাকা, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
Sharenews24

সমান তালে বাড়ছে ঝুঁকিপুর্ণ ৩ কোম্পানির শেয়ারদর

২০২৩ নভেম্বর ২২ ১৯:৪৬:০৬
সমান তালে বাড়ছে ঝুঁকিপুর্ণ ৩ কোম্পানির শেয়ারদর

নিজস্ব প্রতিবেদক : সমান তালে বাড়ছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ঝুঁকিপূর্ণ ৩ কোম্পানির শেয়ারদর। কোম্পানি ৩টি হলো- ইমাম বাটন, প্যাসিফিক ডেনিমস এবং খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড।

ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, বেশ কিছুদিন ধরে এই ৩ কোম্পানির শেয়ার দর ধারাবাহিকভাবেই বাড়ছে। সেই ধারাবাহিকতায় আজও এই ৩ কোম্পানির দর সর্বোচ্চ বেড়ে হল্টেড হয়েছে।

আজ ডিএসইতে সর্বোচ্চ দর বেড়েছে ইমাম বাটনের। এদিন ডিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ার দর আগের দিনের তুলনায় ১৯ টাকা বা ৯.৭৫ শতাংশ বেড়ে সর্বশেষ ২১৩ টাকা ৮০ পয়সায় লেনদেন হয়, যা গত এক মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এদিন কোম্পানিটির মোট ৭৬ লাখ শেয়ার ৮৮৩বার হাতবদল হয়, যার বাজারমূল্য ১ কোটি ৫৬ লাখ ৪৪ হাজার টাকা।

১৯৯৬ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া ‘জেড’ ক্যাটাগরির কোম্পানিটির অনুমোদিত ও পরিশোধিত মূলধন যথাক্রমে- ১০ কোটি টাকা ও ৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা। বর্তমানে কোম্পানিটির পুঁঞ্জিভুত লোকসানের পরিমাণ ৩ কোটি ২২ লাখ টাকা। বর্তমানে কোম্পানিটির পিই রেশিও ৫৯৩.৮৯ পয়েন্ট। কোম্পানিটি সর্বশেষ ২০১০ সালে ১০ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড দিয়েছি। গত ১৩ বছরে কোম্পানিটি ডিভিডেন্ড না দিলেও আকাশচুম্বি দরে শেয়ার লেনদেন হচ্ছে।

আজ ডিএসইতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দর বেড়েছে প্যাসিফিক ডেনিমসের। এদিন ডিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ার দর আগের দিনের তুলনায় ১১ টাকা ১০ পয়সা বা ৯.৪৪ শতাংশ বেড়ে সর্বশেষ ১৩ টাকা ৯০ পয়সায় লেনদেন হয়, যা গত এক মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এদিন কোম্পানিটির মোট ১ কোটি ৪৩ লাখ ৪১ হাজার শেয়ার ৩ হাজার ৩৮বার হাতবদল হয়, যার বাজারমূল্য ১৯ কোটি ৮২ লাখ ৩৬ হাজার টাকা।

২০১৭ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া ‘বি’ ক্যাটাগরির কোম্পানিটির অনুমোদিত ও পরিশোধিত মূলধন যথাক্রমে- ২০০ কোটি টাকা ও ১৮৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। বর্তমানে কোম্পানিটির পিই রেশিও ১১৫ পয়েন্ট। কোম্পানিটি সর্বশেষ ২০২৩ সালে ১ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।

আজ ডিএসইতে তৃতীয় সর্বোচ্চ দর বেড়েছে খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেডের। এদিন ডিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ার দর আগের দিনের তুলনায় ২ টাকা বা ৯.০৫ শতাংশ বেড়ে সর্বশেষ ২৪ টাকা ১০ পয়সায় লেনদেন হয়, যা গত এক মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এদিন কোম্পানিটির মোট ৮৬ লাখ ৭২ হাজার শেয়ার ৪ হাজার ৫০২বার হাতবদল হয়, যার বাজারমূল্য ২০ কোটি ৯১ লাখ ৮১ হাজার টাকা।

২০১৪ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া ‘বি’ ক্যাটাগরির কোম্পানিটির অনুমোদিত ও পরিশোধিত মূলধন যথাক্রমে- ১০০ কোটি টাকা ও ৭৩ কোটি ৪ লাখ টাকা। বর্তমানে কোম্পানিটির পুঁঞ্জিভুত লোকসানের পরিমাণ ৮৬ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। বর্তমানে কোম্পানিটির পিই রেশিও নেগেটিভ। কোম্পানিটি সর্বশেষ ২০২০ সালে ০.২৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছি। গত ৩ বছরে কোম্পানিটি ডিভিডেন্ড না দিলেও আকাশচুম্বি দরে শেয়ার লেনদেন হচ্ছে।

শেয়ারনিউজ, ২২ নভেম্বর ২০২৩

পাঠকের মতামত:

শেয়ারবাজার এর সর্বশেষ খবর

শেয়ারবাজার - এর সব খবর



রে