মার্কিনদের শারীরিক সম্পর্কে আগ্রহ কমছে, জন্মহার নিয়ে শঙ্কা
ডেস্ক নিউজ :যুক্তরাষ্ট্রে কিশোর বয়সীদের (১৫–১৯) মধ্যে শারীরিক সম্পর্কে আগ্রহ কমেছে। তবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারের পরিমাণ বেড়েছে।
বিশেষ করে ‘মর্নিং আফটার পিল’ ব্যবহারকারী কিশোর–কিশোরীর সংখ্যা দুই দশকেরও কম সময়ের মধ্যে দ্বিগুণেরও বেশি বেড়েছে। একই অবস্থা প্রজননক্ষম সব মানুষের মধ্যেই।
যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের (সিডিসি) নতুন উপাত্তে দেখা গেছে, এতে জন্মহার ব্যাপকভাবে কমে যাচ্ছে। এটি অর্থনীতির জন্য অশনিসংকেত বলে সতর্ক করছেন অর্থনীতিবিদেরা।
মর্নিং আফটার পিল হলো জরুরি জন্মনিরোধক বড়ি। শারীরিক সম্পর্কের সময় কোনো জন্মনিরোধক ব্যবহার না করলে বা সেটি কোনো কারণে অকার্যকর হলে বাড়তি সতর্কতা হিসেবে এই বড়ি সেবন করা হয়।
২০০২ সালে মর্নিং আফটার পিল ব্যবহার করা কিশোর বয়সীদের অনুপাত ছিল ৮ শতাংশ। ২০১৫ এবং ২০১৯ সালের মধ্যে এই অনুপাতটি ২২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
কিন্তু শারীরিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে চিত্রটা উল্টো। আগের তুলনায় অল্পসংখ্যক কিশোর–কিশোরীই শারীরিক সম্পর্ক করছে। এই বয়সী মেয়েদের মধ্যে অন্তত একবার শারীরিক সম্পর্ক করার অনুপাত ২০০২ সালে ছিল ৪৫.৪০ শতাংশ। ২০১৫ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে সেই অনুপাত নেমে এসেছে ৪০.৫০ শতাংশে।
কিশোরদের মধ্যেই প্রবণতাটি বেশি পরিলক্ষিত হচ্ছে। অন্তত একবার শারীরিক সম্পর্কে করেছে এমন কিশোরের হার ২০০২ সালে ছিল ৪৬ শতাংশ, ২০১৫ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে সেই অনুপাত নেমে এসেছে ৩৯ শতাংশে।
কিশোর–কিশোরীদের শারীরিক সম্পর্কের প্রতি আগ্রহ কমে যাওয়া সত্ত্বেও মর্নিং আফটার পিল ব্যবহারের হার বেড়ে যাওয়ার একটি ব্যাখ্যা দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, কনডম এবং জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ির ব্যবহার কমে যাওয়ার কারণেই জরুরি জন্মনিয়ন্ত্রণ পিলের ব্যবহার বাড়ছে।
উভয় লিঙ্গের মধ্যে সামগ্রিক গর্ভনিরোধক ব্যবহার বেড়েছে। এর মধ্যে জরুরি জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল অন্যতম। ২০০২ সালে ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সী ৮৩ শতাংশ কিশোরী বিকল্প জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করার কথা জানায়। ২০১৫ এবং ২০১৯ সালের মধ্যে এই অনুপাত ৯০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
কিশোরদের এই হার ২০০২ সালে ছিল ৯০ শতাংশ, ২০১৫–১৯ সালে তা বেড়ে হয়েছে ৯৪ শতাংশ।
তবে কিশোরীদের মধ্যে বড়ির বিকল্প হিসেবে জনপ্রিয় হরমোনজনিত জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণের প্রবণতা বাড়ছে। এর মধ্যে একটি আইইউডি ডিভাইস। আইইউডি হলো একটি ছোট প্লাস্টিকের ডিভাইস যা জরায়ুতে স্থাপন করা হয়। এটি তিন থেকে ১০ বছরের জন্য গর্ভধারণ ঠেকিয়ে রাখে। এটি শুক্রাণুকে ডিম্বাণু নিষিক্ত করতে বাধা দিতে জরায়ুতে অল্প পরিমাণে হরমোন নিঃসরণ করে। এ পদ্ধতি ৯৯ শতাংশেরও বেশি কার্যকর।
আরেকটি হলো জন্মনিয়ন্ত্রণ ইমপ্লান্ট। এটি খুব ছোট আকারের একটি রড যা একজন নারীর বাহুর ত্বকের নিচে স্থাপন করা হয়। এটি চার বছর পর্যন্ত গর্ভধারণ রোধ করে। এটি ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু নিঃসরণে বাধা দিতে অল্প পরিমাণে হরমোন নিঃসরণ করে এবং শুক্রাণুকে ডিম্বাণুতে পৌঁছাতে বাধা দেয়।
সিডিসির পরিসংখ্যান বলছে, গর্ভধারণের শঙ্কা নিয়ে ২০১১ থেকে ২০১৫ সালে ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সী কিশোরীদের মধ্যে ২৮ শতাংশ উদ্বেগে থাকত। ২০১৫–১৯ সালে সেই উদ্বেগ ৩০ শতাংশের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। কিশোরদের মধ্যে এ উদ্বেগ বাড়ছে—৩৪ শতাংশ তা ৩৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
মর্নিং আফটার পিল ব্যবহার বেড়ে যাওয়ার প্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ওষুধের দোকানে এবং ফার্মেসিতে এসব বড়ি পাওয়া যায়। কোনো প্রেসক্রিপশন লাগে না, যেকোনো বয়স বা লিঙ্গের কেউ কিনতে পারে। সাধারণত একটি বড়ি সেবন করতে হয়। খরচ হয় ৪০ থেকে ৫০ ডলার।
এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে—মাথাব্যথা, পেট খারাপ, মাথা ঘোরা এবং স্বাভাবিক মাসিক চক্র। জরুরি গর্ভনিরোধক অরক্ষিত শারীরিক সম্পর্কের পর গর্ভধারণ প্রতিরোধ করতে পারলেও এটি গর্ভধারণের সক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র শুধু কিশোর–কিশোরীদের মধ্যেই শারীরিক সম্পর্কে অনীহা বাড়ছে এমন নয়; ২০২১ সালে ক্যালিফোর্নিয়ায় একটি জাতীয় সমীক্ষায় দেখা গেছে–১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সী ৩৮ শতাংশ মানুষ সমীক্ষার আগের ১২ মাস কোনো শারীরিক সম্পর্ক করেননি। ২০১৯ সালে এ অনুপাত ছিল ২৯ শতাংশ।
গবেষকেরা ধারণা করছেন, মহামারির পর জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয় অল্পবয়সীদের তাদের পরিবারের সঙ্গে থাকতে এবং অনলাইনে আরও বেশি সময় কাটাতে বাধ্য করছে। এতে শারীরিক সম্পর্কের সুযোগ কমে গেছে।
দীর্ঘ ভৌগোলিক দূরত্বে থেকে ডিজিটাল সম্পর্কের ধারণা প্রবল হওয়া এবং দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্কের পক্ষে মনোভাব শক্তিশালী হওয়ায় শারীরিক সম্পর্কে আগ্রহ কমে যাওয়ার একটি ব্যাখ্যা হতে পারে। আমেরিকানদের যৌন জীবনের এই মন্দা ক্রমহ্রাসমান জন্মহারের পেছনে অন্যতম চালিকা শক্তি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে জন্মহার কয়েক বছর ধরে কমছে। ২০০৭ সালের পর দেশব্যাপী জন্মহার ২২ শতাংশ কমেছে। যুক্তরাষ্ট্র যেখানে অর্থনৈতিক পতনের মুখে, সেখানে জন্মহার হ্রাসের প্রবণতা খুব ভালো লক্ষণ নয়।
২০০৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রে জন্মহার ছিল প্রতি ১ হাজার জনে ১৪.৩০। সাম্প্রতিকতম তথ্য বলছে, ২০২২ সালের মধ্যে সেই হার প্রতি ১ হাজার জনে ১১.১০–এ নেমে এসেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মহারের ক্রমহ্রাস এবং বয়স্ক মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে অর্থনীতিবিদেরা আশঙ্কা করছেন, সামাজিক নিরাপত্তা এবং মেডিকেয়ারের মতো কর্মসূচিগুলোতে ব্যয় সংকুলান করতে সরকারকে জনগণের ওপর করে বোঝা বাড়াতে হবে। ফলে মানুষের হাতে খরচ করার মতো টাকা কম থাকবে।
শেয়ারনিউজ, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩
পাঠকের মতামত:
- নির্বাচন কবে, সেই ঘোষণা দেবেন কেবল প্রধান উপদেষ্টা, বাকিদের কথা ব্যক্তিগত
- বছরে দুবারের বেশি বিদেশ যেতে পারবেন না চিকিৎসকরা
- মিউচুয়াল ফান্ডের উন্নয়নে অ্যাসেট ম্যানেজারদের বসছে বিএসইসি
- বিডি থাই অ্যালুমিনিয়ামের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- বাংলাদেশ ব্যাংকে সব ধরনের নির্বাচন স্থগিত
- ১০ সাংবাদিকসহ ১১ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ
- জাহাজ কিনবে এমজেএল বাংলাদেশ
- সমতা লেদারের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- আইসিবির প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
- ২৩ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২০ হাজার ৭১৬ কোটি টাকা
- কাট্টালি টেক্সটাইলের ক্যাটাগরি পরিবর্তন
- এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছেড়েছে বাংলাদেশ দল
- মার্কেন্টাইল পারপেচুয়াল বন্ডের ক্যাটাগরি পরিবর্তন
- দিল্লির প্রেস মিনিস্টার হলেন সাংবাদিক ফয়সাল আহমেদ
- দেশ উন্নয়নের সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছে: দেবপ্রিয়
- পাঁচ বিসিএসে নিয়োগ পাবে ১৮ হাজার ১৪৯ জন
- শারিকা ফুডসের ৫০ শতাংশ শেয়ার কিনবে লাভেলো আইসক্রিম
- সম্পদের হিসাব জমা দিতে সময় পাচ্ছেন সরকারি কর্মচারীরা
- শপথগ্রহণ করে যা বললেন সিইসি
- ব্লকে পাঁচ কোম্পানির বড় লেনদেন
- ঘুরে ফিরে বড় পতনের বৃত্তেই শেয়ারবাজার
- রোববার দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- রোববার দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- রোববার লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- সোনারগাঁওয়ে পেপার মিলে অগ্নিকাণ্ডে ১১ শ্রমিক দগ্ধ
- স্পট মার্কেটে লেনদেনে যাচ্ছে ৪ কোম্পানি
- সোমবার বন্ধ থাকবে ৪ কোম্পানির লেনদেন
- সোমবার লেনদেনে ফিরবে ৩ কোম্পানি
- সারাদেশে মাঝারি ধরণের কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা
- সাংবাদিক নুরুল কবিরকে হয়রানি, তদন্তের নির্দেশ
- বড় নিয়োগ আসছে সরকারি চাকরিতে
- ডিভিডেন্ড ঘোষণার তারিখ জানাল পিপলস লিজিং
- পশ্চিমবঙ্গে উপনির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের জয়
- ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন
- উন্নয়নশীল দেশগুলোকে ৩০০ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি
- চেয়ারম্যানের মায়ের মৃত্যুতে ডিএসইর শোক
- গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
- সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিনের ইন্তেকাল
- আজ আসছে তিন কোম্পানির ডিভিডেন্ড-ইপিএস
- ওষুধ খাতে ডিভিডেন্ড কমেছে যেসব কোম্পানির
- ওষুধ খাতে ডিভিডেন্ড বেড়েছে যেসব কোম্পানির
- আজ শপথ নিবেন সিইসি-ইসিরা
- ফের বাড়লো সোনার দাম
- শেখ হাসিনাকে নিয়ে সারজিসের পোস্ট, মুহুর্তেই ভাইরাল
- যেকোনো উপায়ে ঢাকাবাসীকে নিরাপদ রাখতে হবে: ডিএমপি কমিশনার
- ‘সবচেয়ে বড় ভুল হয়েছে ৫ তারিখে’
- প্রেফারেন্স শেয়ার ইস্যু করবে রেনাটা
- নির্বাচনে যত দেরি ষড়যন্ত্র তত বাড়বে: তারেক রহমান
- ঢাকা সিটি কলেজ বন্ধ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
- আবারও বার্সেলোনায় ফিরছেন মেসি
- ক্ষমতায় টিকে থাকতে নিরপরাধ কাউকে ছাড় দেয়নি হাসিনা
- ‘পারমাণবিক যুদ্ধের উসকানি দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র’
- এক বছরের মধ্যে নির্বাচন চান ৬১.১ শতাংশ মানুষ
- নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা পেতে ভারতকে চাপ দিতে হবে : অর্থ উপদেষ্টা
- ওয়ালটনের ডিভিডেন্ড বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক হিসাবে প্রেরণ
- অন্তর্বর্তী সরকার ফেল করলে আমাদের বিপদ আছে : এ্যানি
- যেসব সুপারিশ করলেন নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- জ্বালানি খাতে ৩ মাসে সাশ্রয় কত, জানালেন জ্বালানি উপদেষ্টা
- রোজায় বাজার সহনশীল রাখার চেষ্টা করছে সরকার: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- রাজধানীর ফার্মগেটে বাণিজ্যিক ভবনে আগুন
- অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের সার্বিক বিষয় তদন্তে কমিটি গঠন
- শীত নিয়ে নতুন তথ্য দিলো আবহাওয়া অফিস
- শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য উপদেষ্টা সাখাওয়াতের
- অক্টোবরে সড়ক-রেল-নৌপথে প্রাণ হারায় ৫৭৫ জন
- পাঁচ ব্যাংকের ২ হাজার কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন
- ইনসাইডার ট্রেডিংয়ের দায়ে সাত ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানকে বড় অঙ্কের জরিমানা
- এ আর রহমান-মোদিনীর প্রেমের গুঞ্জন
- এক নজরে শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ণ ১৫ সংবাদ
- ১৮ খাতের শেয়ারেই বিনিয়োগকারীদের লোকসান
- সপ্তাহজুড়ে ব্লক মার্কেটে সর্বোচ্চ লেনদেন যে ১০ কোম্পানির
- সমান মর্যাদার ভিত্তিতে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চাই
- পলাতক পুলিশ সদস্যদের বেতন বন্ধ, হচ্ছে মামলাও
- শব্দের চেয়ে দ্রুত গতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত : পুতিন
- কক্সবাজারে ট্যাংক বিধ্বংসী রকেট উদ্ধার
- আজ আসছে যে কোম্পানির ইপিএস
- শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য উপদেষ্টা সাখাওয়াতের
- শেখ হাসিনার নতুন অডিও ফাঁস, দিলেন নির্দেশনা
- ইউনাইটেড গ্রুপের কর্ণধার হাসান মাহমুদ রাজার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
- কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরকে হুঁশিয়ারি দিয়ে এস আলমের চিঠি
- ‘সবচেয়ে বড় ভুল হয়েছে ৫ তারিখে’
- শাইনপুকুরসহ বেক্সিমকোর ২৪ কারখানা বন্ধ
- শেখ হাসিনাকে নিয়ে সারজিসের পোস্ট, মুহুর্তেই ভাইরাল
- সারজিস আলম সম্পর্কে সতর্কতা
- তিন শেয়ার থেকে সর্বোচ্চ মুনাফা বিনিয়োগকারীদের
- সোনালী আঁশের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- ডিভিডেন্ড ঘোষণার তারিখ জানালো দুই কোম্পানি
- বিডি থাই ফুডের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- ডিভিডেন্ড ঘোষণার তারিখ জানাল দুই কোম্পানি
- ইনসাইডার ট্রেডিংয়ের দায়ে সাত ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানকে বড় অঙ্কের জরিমানা